দুই বাংলার ধীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক ‘রোশনি’
রুপক সাহার কাহিনী ‘প্রেম যেন এক…’ অবলম্বণে দুই বাংলার জন্য নির্মিত হলো দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক ‘রোশনি’। ধারাবাহিকটি একইদিন ভারতের ইটিভি বাংলায় এবং বাংলাদেশের চ্যানেল আইতে একই সমেয় প্রচারিত হবে। অর্থাৎ ৬ আগষ্ট থেকে ভারতের ইটিভি বাংলায় এবং একইদিন থেকে চ্যানেল আইতে বিকেল ৫.১০ মিনিটে প্রচারিত হবে। প্রচার হবে সপ্তাহের প্রতি শনি থেকে বুধবার।
হরিনাথ চক্রবর্তী প্রথম কোনো টেলিভিশন ধারাবাহিক ভারত ও বাংলাদেশের অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে নির্মাণ করলেন। ধারাবাহিকটির শ্যুটিও হয়েছে দু‘দেশে। টিত্রনাট্য করেছেন সুদীপ পাল। আর এটি চ্যানেল আইয়ের দ্বিতীয় প্রয়াস। চ্যানেল আই এর আগেও ইটিভি বাংলার সাথে ধারাবাহিক নির্মাণ এবং প্রচার করেছে।
এর শীর্ষ সঙ্গীতশিল্পী করেছেন শান ও জেমস। এছাড়া সঙ্গীতে আরো রয়েছেন শিল্পী ফেরদৌস আরা, মেহেরিন, উষা, উথুপ, বন্যা এবং সুরজিত। সুরকার- সুরজিত।
অভিনয়ে বাংলাদেশের লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার মৌসুমী (রোশনি), লুৎফর রহমান জর্জ, জ্যোৎস্না, মিসু এবং হারুন। ভারতের শিল্পীদের মধ্যে রয়েছে রনজয়, সমুদ্র, সুচন্দ্রা, মিঠু চক্রবর্তী, মৃনাল মুখার্জী, দেবযানি চ্যাটার্জী, চাঁদু চক্রবর্তী এবং চৈতালী চক্রবর্তী।
এছাড়া দুই বাংলার আরো অসংখ্য শিল্পী এই ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন।
গল্প. বছের খানেক আগে রোশনির সাথে রঞ্জনের সংলাপ। সেবারও রোশনি মাসীর বাড়িতেই এসেছিল। পূজোর সময় তাই করে থাকে রোশনি। সেবারে এই মাসীর বাড়িতেই আলাপ রঞ্জনের সঙ্গে।
তারপর থেকে ফোনে কথা, মাঝে মাঝে রঞ্জন চিটাগাং গিয়েও দেখা করে এসেছে রোশনির সঙ্গে। রোশনির বাড়িতে ওর বাবা আবীর চৌধুরী আর আলতা পিসী। আলতা পিসী রোশনির বাবার থেকে বড়। রোশনির মা মারা গেছে কয়েক বছর আগেই। রোশনিকে আবীর চৌধুরী দত্তক নিয়েছিল।
কিন্তু সেই কথা আলতা পিসী বার বার রোশনিকে মনে করিয়ে দেয়। ক’দিন আগেই হঠাৎ আলতা পিসী বলে বসে, তুই যাই ভাবিস না কেন, ভাইয়ের একটা সম্পত্তিও তুই পাবি না।
খারাপ লেগেছিল রোশনির। সে কি সম্পত্তির লোভে বাবাকে বাবা বলে ডাকে? একটা নিশ্চিন্ত আশ্রয়কে বাবা বলে ডাকে। কিন্তু আলতা পিসী তাকে বার বার মনে করিয়ে দেয় যে, এই আশ্রয় তার কুড়িয়ে পাওয়া।
কারণ রোশনিকেই যে, আবীর কুড়িয়ে পেয়েছিল। আলতা মনে করিয়ে দেয় যে, আলতার ছেলেরই এক মাত্র অধিকার আছে তার মামার সম্পত্তির ওপর। ফলে রোশনি এই সম্পত্তি, বাবা, সব কিছু ত্যাগ করবে ঠিক করে। রঞ্জনকে বলে আমাকে তোমার কাছে নিয়ে যাও।
রঞ্জন বলে দশমীর দিন নিয়ে যাবো। তাই ষষ্ঠীর দিনই ঘলঘিয়াতে মাসীর বাড়ি চলে এসেছে রোশনি। কিন্তু রোশনি কি পারবে রঞ্জনের কাছে পোঁছাতে?
এর শীর্ষ সঙ্গীতশিল্পী করেছেন শান ও জেমস। এছাড়া সঙ্গীতে আরো রয়েছেন শিল্পী ফেরদৌস আরা, মেহেরিন, উষা, উথুপ, বন্যা এবং সুরজিত। সুরকার- সুরজিত।
অভিনয়ে বাংলাদেশের লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার মৌসুমী (রোশনি), লুৎফর রহমান জর্জ, জ্যোৎস্না, মিসু এবং হারুন। ভারতের শিল্পীদের মধ্যে রয়েছে রনজয়, সমুদ্র, সুচন্দ্রা, মিঠু চক্রবর্তী, মৃনাল মুখার্জী, দেবযানি চ্যাটার্জী, চাঁদু চক্রবর্তী এবং চৈতালী চক্রবর্তী।
এছাড়া দুই বাংলার আরো অসংখ্য শিল্পী এই ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন।
গল্প. বছের খানেক আগে রোশনির সাথে রঞ্জনের সংলাপ। সেবারও রোশনি মাসীর বাড়িতেই এসেছিল। পূজোর সময় তাই করে থাকে রোশনি। সেবারে এই মাসীর বাড়িতেই আলাপ রঞ্জনের সঙ্গে।
তারপর থেকে ফোনে কথা, মাঝে মাঝে রঞ্জন চিটাগাং গিয়েও দেখা করে এসেছে রোশনির সঙ্গে। রোশনির বাড়িতে ওর বাবা আবীর চৌধুরী আর আলতা পিসী। আলতা পিসী রোশনির বাবার থেকে বড়। রোশনির মা মারা গেছে কয়েক বছর আগেই। রোশনিকে আবীর চৌধুরী দত্তক নিয়েছিল।
কিন্তু সেই কথা আলতা পিসী বার বার রোশনিকে মনে করিয়ে দেয়। ক’দিন আগেই হঠাৎ আলতা পিসী বলে বসে, তুই যাই ভাবিস না কেন, ভাইয়ের একটা সম্পত্তিও তুই পাবি না।
খারাপ লেগেছিল রোশনির। সে কি সম্পত্তির লোভে বাবাকে বাবা বলে ডাকে? একটা নিশ্চিন্ত আশ্রয়কে বাবা বলে ডাকে। কিন্তু আলতা পিসী তাকে বার বার মনে করিয়ে দেয় যে, এই আশ্রয় তার কুড়িয়ে পাওয়া।
কারণ রোশনিকেই যে, আবীর কুড়িয়ে পেয়েছিল। আলতা মনে করিয়ে দেয় যে, আলতার ছেলেরই এক মাত্র অধিকার আছে তার মামার সম্পত্তির ওপর। ফলে রোশনি এই সম্পত্তি, বাবা, সব কিছু ত্যাগ করবে ঠিক করে। রঞ্জনকে বলে আমাকে তোমার কাছে নিয়ে যাও।
রঞ্জন বলে দশমীর দিন নিয়ে যাবো। তাই ষষ্ঠীর দিনই ঘলঘিয়াতে মাসীর বাড়ি চলে এসেছে রোশনি। কিন্তু রোশনি কি পারবে রঞ্জনের কাছে পোঁছাতে?
No comments