পাঁচতারা হোটেলে বাহারি ইফতারি আয়োজন, দেশী-বিদেশী আইটেম- রমজানুল মোবারক
রমজানে রাজসিক ইফতারের জন্য পাঁচতারা হোটেলগুলোর জুড়ি নেই। সমাজের বিত্তবান ও বড় বড় ব্যবসায়ীদের প্রতি লক্ষ্য রেখে এসব হোটেলে ইফতারির আয়োজন করা হয়ে থাকে। ইফতারি আয়োজনে প্রায় প্রতিটি পাঁচতারা হোটেলে থাকে প্রতিযোগিতা।
থাকে সব বাহারি ইফতারের আয়োজন। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। রাজধানীর সোনারগাঁও, রূপসী বাংলা (সাবেক শেরাটন) ওয়েস্টিন, ওয়াটার গার্ডেন রেডিসন ও ঢাকা রিজেন্সি হোটেলগুলোতে এখন রমরমা ইফতারি আয়োজন।
রাজসিক এসব হোটেলে ইফতারির জন্য প্রতিদিন ভিড় করছেন ধনী রোজাদাররা। প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, রূপসী বাংলা, ওয়েস্টিন, ওয়াটার গার্ডেন রেডিসন ও ঢাকা রিজেন্সির মতো পাঁচতারকা হোটেলগুলোতে ইফতারির মেন্যুর সংখ্যা কমপক্ষে ৫০-১৫০। হোটেলের রেস্টুরেন্টে বসে ইফতারি উপভোগ করার পাশাপাশি পার্সেলের ব্যবস্থাও রয়েছে। পাঁচতারা এসব হোটেলে ইফতার করতে হলে ইফতারের ১-২ ঘণ্টা আগেই বুকিং দিতে হবে। না হলে বসার জায়গা পাওয়া যায় না। সোনারগাঁওয়ে ইফতার ভ্যাট ও হোটেল সার্ভিস চার্জসহ মাথাপিছু ১৫০০ টাকা। রূপসী বাংলায় ইফতারসহ ডিনার মাথাপিছু ২২০০ টাকা।
ধনাঢ্য রোজাদারদের মধ্যে কেউ একা, পরিবার পরিজন আবার কখনো প্রিয়জনদের নিয়ে ইফতারি সারছেন তারকা এসব হোটেলে। এদের সঙ্গে কখনো থাকছেন বিদেশি অতিথিরা। আবার যেসব বিদেশি অতিথি বাংলাদেশ ভ্রমণে আসছেন তারাও ইফতারিতে শামিল হচ্ছেন এসব হোটেলে। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মতো বড় রাজনৈতিক দলের ইফতার পার্টিও এসব হোটেলে হয়ে থাকে। ১৮ দলীয় জোটের শরিকদের এসব পাঁচতারকা হোটেলে ইফতার পার্টির আয়োজন করতে দেখা গেছে।
বুধবার কূটনীতিকদের সম্মানে বিএনপির পক্ষ থেকে হোটেল রূপসী বাংলায় ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকরা এ ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব, দলের সিনিয়র নেতারা এ ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ করেন। ৩১ জুলাই রূপসী বাংলা হোটেলে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। অলি আহমেদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি ২৮ জুলাই হোটেল ওয়েস্টিনে ইফতার পার্টির আয়োজন করে। শওকত হোসেন নিলুর এনপিপিও ২৯ জুলাই রূপসী বাংলায় ইফতার পার্টির আয়োজন করে। এসব ইফতার পার্টিতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
পাঁচতারা হোটেলগুলোতে যেমন রাজসিক ইফতারের আয়োজন থাকে, তেমনি ইফতারি মেন্যুতে থাকছে বিভিন্ন পদ। সোনারগাঁও হোটেলের ক্যাফে বাজারে রয়েছে বুফে ইফতারির ব্যবস্থা। ১ হাজার ৮শ’ টাকার মধ্যে যে কেউ এ ইফতারি গ্রহণ করতে পারেন। বুফে এ ইফতার আইটেমের মধ্যে রয়েছে খেজুর, জুস, লাচ্ছি, জিলাপি থেকে শুরু করে চিকেন, ফল, কাবাবসহ প্রায় ১শ’ আইটেমের ইফতার। আবার ইফতার বক্স পার্সেলও পাওয়া যাচ্ছে ১৩শ’ ও ১৫শ’ টাকায়। এখানে যে কেউ ৮শ’ টাকার মধ্যে এক কেজি জিলাপি ও ৮শ’ ও ১৫শ’ টাকা খরচ করে হালিম সংগ্রহ করতে পারবে। বিশেষ করে রমজানে এ হোটেলে জিলাপি ও হালিমের রয়েছে বিশেষ আয়োজন।
এছাড়া সোনারগাঁও হোটেলের অন্য ইফতার আইটেমের মধ্যে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের বিখ্যাত খেজুর থেকে শুরু করে আম, আনারস, পেয়ারার জুস, শরবত, লাচ্ছি, বিফ ক্রকুটি, বারবিকিউ সস্, মাটন কাবাব, চিকেন শাশলিচ, ফিশ স্কয়ার, ক্যাপসিকাম, ক্রিপসি জিলাপি, খেজুর, মওসুমি ফলের জুস, হট ব্রেড বাটার পুডিং, বাকলাভা সুইট, কোকোনাট পুডিং, রাইচ পুডিং ও সেমাই।
ইফতারি আয়োজনে পিছিয়ে নেই রূপসী বাংলা হোটেলও। ইরানিয়ান কাবাব, সুদূর সৌদির বিরিয়ানি, হায়দ্রাবাদের কাচ্চি, কামারুদ্দিনের শরবত, জাদুকরী হালিমসহ রকমারি স্বাদ ও বর্ণের ১০০ ইফতার আইটেম নিয়ে রমজানে রূপসী বাংলায় চলছে ইফতার আয়োজন। বরাবরের মতো দেশীয় নানা ঐতিহ্যবাহী সুস্বাদু খাবারের সঙ্গে নতুন তালিকায় রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের বাছাই করা সব রকমারি খাবার। রমজানে হোটেলের বীথিকা রেস্টুরেন্ট থেকে প্রতিদিন বিকাল ৪টায় স্পেশাল শাহী ইফতার বক্স পাওয়া যাচ্ছে।
রাজসিক এসব হোটেলে ইফতারির জন্য প্রতিদিন ভিড় করছেন ধনী রোজাদাররা। প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, রূপসী বাংলা, ওয়েস্টিন, ওয়াটার গার্ডেন রেডিসন ও ঢাকা রিজেন্সির মতো পাঁচতারকা হোটেলগুলোতে ইফতারির মেন্যুর সংখ্যা কমপক্ষে ৫০-১৫০। হোটেলের রেস্টুরেন্টে বসে ইফতারি উপভোগ করার পাশাপাশি পার্সেলের ব্যবস্থাও রয়েছে। পাঁচতারা এসব হোটেলে ইফতার করতে হলে ইফতারের ১-২ ঘণ্টা আগেই বুকিং দিতে হবে। না হলে বসার জায়গা পাওয়া যায় না। সোনারগাঁওয়ে ইফতার ভ্যাট ও হোটেল সার্ভিস চার্জসহ মাথাপিছু ১৫০০ টাকা। রূপসী বাংলায় ইফতারসহ ডিনার মাথাপিছু ২২০০ টাকা।
ধনাঢ্য রোজাদারদের মধ্যে কেউ একা, পরিবার পরিজন আবার কখনো প্রিয়জনদের নিয়ে ইফতারি সারছেন তারকা এসব হোটেলে। এদের সঙ্গে কখনো থাকছেন বিদেশি অতিথিরা। আবার যেসব বিদেশি অতিথি বাংলাদেশ ভ্রমণে আসছেন তারাও ইফতারিতে শামিল হচ্ছেন এসব হোটেলে। বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মতো বড় রাজনৈতিক দলের ইফতার পার্টিও এসব হোটেলে হয়ে থাকে। ১৮ দলীয় জোটের শরিকদের এসব পাঁচতারকা হোটেলে ইফতার পার্টির আয়োজন করতে দেখা গেছে।
বুধবার কূটনীতিকদের সম্মানে বিএনপির পক্ষ থেকে হোটেল রূপসী বাংলায় ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকরা এ ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব, দলের সিনিয়র নেতারা এ ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ করেন। ৩১ জুলাই রূপসী বাংলা হোটেলে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও ইফতার পার্টির আয়োজন করা হয়। অলি আহমেদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি ২৮ জুলাই হোটেল ওয়েস্টিনে ইফতার পার্টির আয়োজন করে। শওকত হোসেন নিলুর এনপিপিও ২৯ জুলাই রূপসী বাংলায় ইফতার পার্টির আয়োজন করে। এসব ইফতার পার্টিতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
পাঁচতারা হোটেলগুলোতে যেমন রাজসিক ইফতারের আয়োজন থাকে, তেমনি ইফতারি মেন্যুতে থাকছে বিভিন্ন পদ। সোনারগাঁও হোটেলের ক্যাফে বাজারে রয়েছে বুফে ইফতারির ব্যবস্থা। ১ হাজার ৮শ’ টাকার মধ্যে যে কেউ এ ইফতারি গ্রহণ করতে পারেন। বুফে এ ইফতার আইটেমের মধ্যে রয়েছে খেজুর, জুস, লাচ্ছি, জিলাপি থেকে শুরু করে চিকেন, ফল, কাবাবসহ প্রায় ১শ’ আইটেমের ইফতার। আবার ইফতার বক্স পার্সেলও পাওয়া যাচ্ছে ১৩শ’ ও ১৫শ’ টাকায়। এখানে যে কেউ ৮শ’ টাকার মধ্যে এক কেজি জিলাপি ও ৮শ’ ও ১৫শ’ টাকা খরচ করে হালিম সংগ্রহ করতে পারবে। বিশেষ করে রমজানে এ হোটেলে জিলাপি ও হালিমের রয়েছে বিশেষ আয়োজন।
এছাড়া সোনারগাঁও হোটেলের অন্য ইফতার আইটেমের মধ্যে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের বিখ্যাত খেজুর থেকে শুরু করে আম, আনারস, পেয়ারার জুস, শরবত, লাচ্ছি, বিফ ক্রকুটি, বারবিকিউ সস্, মাটন কাবাব, চিকেন শাশলিচ, ফিশ স্কয়ার, ক্যাপসিকাম, ক্রিপসি জিলাপি, খেজুর, মওসুমি ফলের জুস, হট ব্রেড বাটার পুডিং, বাকলাভা সুইট, কোকোনাট পুডিং, রাইচ পুডিং ও সেমাই।
ইফতারি আয়োজনে পিছিয়ে নেই রূপসী বাংলা হোটেলও। ইরানিয়ান কাবাব, সুদূর সৌদির বিরিয়ানি, হায়দ্রাবাদের কাচ্চি, কামারুদ্দিনের শরবত, জাদুকরী হালিমসহ রকমারি স্বাদ ও বর্ণের ১০০ ইফতার আইটেম নিয়ে রমজানে রূপসী বাংলায় চলছে ইফতার আয়োজন। বরাবরের মতো দেশীয় নানা ঐতিহ্যবাহী সুস্বাদু খাবারের সঙ্গে নতুন তালিকায় রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের বাছাই করা সব রকমারি খাবার। রমজানে হোটেলের বীথিকা রেস্টুরেন্ট থেকে প্রতিদিন বিকাল ৪টায় স্পেশাল শাহী ইফতার বক্স পাওয়া যাচ্ছে।
No comments