‘পারিসার উৎসবের রঙ’ গ্যালারি জুমে- সংস্কৃতি সংবাদ
গ্যালারিতে শোভা পাচ্ছে বিচিত্র রঙের পোশাক, যেগুলোর সবটাই প্রদর্শন করা হয়েছে শুধু মহিলাদের ব্যবহারের জন্য। এর কোনটিতে স্যাটিনের ওপর প্রিন্টের বাহারি কাজ করা, কোনটিতে নেটের ওপর বিচিত্র রঙের সুতা দিয়ে তৈরি করা হয়েছে গোলাপসহ নান জাতের ফুলের নকশা।
আবার কোনটির ওপর ভেলভেটের কাপড় দিয়ে লেস করা হয়েছে, লেসের ওপর ভেলভেটের কাপড়ের দৃষ্টিনন্দন ডিজাইন। মসলিন কাপড়ের ওপর জারদৌসীর কাজসহ নানা ডিজাইনের পোশাক। ঈদকে সামনে রেখে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকার গ্যালারি জুমে চলছে বিচিত্র রঙের বাহারি পোশাক প্রদর্শনী ‘পারিসার উৎসবের রঙ।’ আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকা আয়োজিত ২৭ জুলাই থেকে শুরু হওয়া পক্ষকালব্যাপী এ প্রদর্শনীতে দেশীয় শিল্প ও সংস্কৃতিকে সমুন্নত রেখে পোশাকের ডিজাইনকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। প্রদর্শনীর প্রতিটি পোশাকে বাংলাদেশের বর্ণিল শোভাকে বিচিত্র রঙের সুতার সাহায্যে তুলে ধরার প্রয়াস হয়েছে। এদেশের মানুষ উৎসব প্রিয়, তাই উৎসববে সামনে রেখে রঙের বৈচিত্র্য ও ডিজাইনের প্রতি দৃষ্টি রেখে পোশাকে আনা হয়েছে সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা। বেশিরভাগ পোশাকে বেছে নেয়া হয়েছে উজ্জ্বল রং, ফুলেল সমারোহ, জরদৌসি, সিকুইন, পুঁতি প্রভৃতি। প্রকৃতির আবহাওয়া ও জলবায়ুর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেও পোশাকে আনা হয়েছে কাপড়সহ ডিজাইনের নানাবিধ পরিবর্তন। এতে গরমে আরাম আর স্বস্তির বিষয়টিকেও গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। উৎসব এই প্রদর্শনীর মূল বিষয়বস্তু হলেও সাধারণ ও আটপৌরে ভাবটিকেও এড়িয়ে যাওয়া হয়নি। এতে বেশিরভাগ প্রদর্শিত হয়েছে মহিলাদের স্যালোয়ার-কামিজ, ওড়না ও শাড়ি। ধুপিয়ান কাপড়ের ওপর লাল ও সোনালি সুতার কাজ দৃষ্টি রয়েছে দৃষ্টিনন্দন। সুতি কাপড়ের ওপর তৈরি করা হয়েছে লাল, সবুজ রঙের সুতা দিয়ে নানা লতাপাতার ডিজাইন। কালো নেটের ওপর আকাশী রঙের ফুলের মধ্যে স্টোন বসানো হয়েছে শাড়িতে। গ্যালারিতে পোশাকের সংখ্যা কম হলেও নকশা শৈলিতে আনা হয়েছে বৈচিত্র্যতা। পূর্ণাঙ্গ তৈরি পোশাকের পাশাপাশি প্রদর্শিত হয়েছে বিভিন্ন ডিজাইনের নকশা করা কাপড়, যা পছন্দমতো নিজস্ব পোশাক তৈরিতে সহজ হবে। আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই পোশাকগুলোর ডিজাইন করা হয়েছে। ফ্যাসন হাউস পরিসরের সহ কর্ণধার সেগুপ্তা বলেন, বাংলাদেশ নানা বর্ণিল আয়োজনে সমৃদ্ধ। উৎসবপ্রিয় এদেশের মানুষ যে কোন উপলক্ষকে কেন্দ্র করেই উৎসব আয়োজনে মেতে ওঠে। এ প্রদর্শনীতে উৎসব আর উৎসবমুখর মেজাজের ওপর গুরুত্ব দিয়ে পোশাকের ডিজাইন ও কাপড় ব্যবহার করা হয়েছে। তাই এর পোশাকগুলোতে খঁজে পাওয়া যাবে অনেক রং আর বৈচিত্র্য। আমাদের দেশের মানুষ তাদের আনন্দমুখর আবেগকে রঙের মাধ্যমে প্রকাশ করে বলেই রঙে বৈচিত্র্য আনা হয়েছে।
প্রদর্শনী চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত এবং সোম থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা, শুক্র ও শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা এবং বিকেল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শকের জন্য খোলা থাকবে।
বাপ্পা মজুমদারের একক এ্যালবাম ॥
রোজার ঈদ উপলক্ষে অগ্নিবীণার ব্যানারে প্রকাশিত হলো শিল্পী বাপ্পা মজুমদারের একক এ্যালবাম ‘বেঁচে থাকো সবুজ।’ এটি শিল্পীর অষ্টম একক এ্যালবাম। রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে বুধবার বিকেলে এই এ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গীতিকার ও অভিনেতা শংকর সাঁওজাল, শিল্পী পার্থ বড়ুয়া, শাহান কবন্ধ ও বাপ্পা মজুমদার। এ এ্যালবামে গান রয়েছে মোট ১২টি। গানের কথা লিখেছেন শংকর সাঁওজাল, রাসেল, নীল, বাপ্পা মজুমদার, শাহান কবন্ধ, মাস্ মাসুম জয় শাহরিয়ার, স্বপ্নীল, ইন্দ্রনীল চট্টোপাধ্যায়, রানা, ডিপান ও ওয়াজীহ রাজীব। সবগুলো গানের সুর ও সঙ্গীত করেছেন বাপ্পা মজুমদার। এ ছাড়া এই এ্যালবামে ‘তুমি রবে নীরবে’ রবীন্দ্রসঙ্গীতটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন শিল্পী নিজে।
বাপ্পা মজুমদারের প্রথম একক এ্যালবাম ‘তখন ভোর বেলা’ প্রকাশিত হয় ১৯৯৬ সালে। এরপর ১৯৯৮ সালে ‘কোথাও কেউ নেই’, ২০০১ সালে ‘ধুলো পড়া চিঠি’, ২০০৩ সালে ‘ছুটি’, ২০০৪ সালে ‘রাত প্রহরী’, ২০০৬ সালে ‘দিন বাড়ি যায়’ ও ২০০৮ সালে ‘সূর্য স্নানে চলো’ একক এ্যালবামগুলো প্রকাশিত হয়।
প্রদর্শনী চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত এবং সোম থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা, শুক্র ও শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা এবং বিকেল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শকের জন্য খোলা থাকবে।
বাপ্পা মজুমদারের একক এ্যালবাম ॥
রোজার ঈদ উপলক্ষে অগ্নিবীণার ব্যানারে প্রকাশিত হলো শিল্পী বাপ্পা মজুমদারের একক এ্যালবাম ‘বেঁচে থাকো সবুজ।’ এটি শিল্পীর অষ্টম একক এ্যালবাম। রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে বুধবার বিকেলে এই এ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গীতিকার ও অভিনেতা শংকর সাঁওজাল, শিল্পী পার্থ বড়ুয়া, শাহান কবন্ধ ও বাপ্পা মজুমদার। এ এ্যালবামে গান রয়েছে মোট ১২টি। গানের কথা লিখেছেন শংকর সাঁওজাল, রাসেল, নীল, বাপ্পা মজুমদার, শাহান কবন্ধ, মাস্ মাসুম জয় শাহরিয়ার, স্বপ্নীল, ইন্দ্রনীল চট্টোপাধ্যায়, রানা, ডিপান ও ওয়াজীহ রাজীব। সবগুলো গানের সুর ও সঙ্গীত করেছেন বাপ্পা মজুমদার। এ ছাড়া এই এ্যালবামে ‘তুমি রবে নীরবে’ রবীন্দ্রসঙ্গীতটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন শিল্পী নিজে।
বাপ্পা মজুমদারের প্রথম একক এ্যালবাম ‘তখন ভোর বেলা’ প্রকাশিত হয় ১৯৯৬ সালে। এরপর ১৯৯৮ সালে ‘কোথাও কেউ নেই’, ২০০১ সালে ‘ধুলো পড়া চিঠি’, ২০০৩ সালে ‘ছুটি’, ২০০৪ সালে ‘রাত প্রহরী’, ২০০৬ সালে ‘দিন বাড়ি যায়’ ও ২০০৮ সালে ‘সূর্য স্নানে চলো’ একক এ্যালবামগুলো প্রকাশিত হয়।
No comments