রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবৈধভাবে কাজ: মুচলেকা নিয়ে ছাড়া হলো ৩৯ বিদেশীকে
ট্যুরিষ্ট
ভিসা, অনারেবল ভিসা ও বিজনেস ভিসা নিয়ে উখিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পে এনজিও
সংস্থায় অবৈধভাবে কর্মরত ৩৯ জন বিদেশী নাগরিককে আটকের পর মুচলেকা নিয়ে
তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে। আজ উখিয়া থানা পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা ডিএসবি’র
সদস্যরা তাদের আটক করেছিলেন। রোববার সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা
পর্যন্ত কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের উখিয়া প্রেসক্লাব সংলগ্ন এলাকায় এ অভিযান
চালানো হয় বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
অভিযান চলাকালীন সময়ে যে সমস্ত বিদেশী এনজিও কর্মী বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেন নি তাদের মধ্যে ফ্রান্সের ৫ জন, কানাডার ২ জন, আমেরিকার ৬ জন, থাইল্যান্ডের ১ জন, তুরস্কের ৫ জন, মালয়েশিয়ার ৪ জন, ইন্দোনেশিয়ার ৩ জন, জাপানের ২ জন, ডেনমার্কের ১ জন, ভারতের ১জন, কেনিয়ার ৩ জন ও গ্রীসের ১জন সহ ৩৯জন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উখিয়া সার্কেল) চাউ লাউ মার্মার নেতৃত্বে জেলা পুলিশ বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শহিদুল হক, ডিএসবি’র ওসি মিজানুর রহমান, উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল খায়ের, ডিএসবির এসআই বোরহান উদ্দিনসহ বেশ কিছু পুলিশ গোয়েন্দা ক্যাম্পে আসা-যাওয়ার সময় সন্দেহ জনক ভাবে তল্লাশী চালিয়ে অবৈধ ভাবে এনজিও সংস্থায় কাজ করার দায়ে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেন।
উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল খায়ের জানান, এসব বিদেশীরা এমএসএফ, এসিপি, রিলিফ ইন্টারন্যাশনালসহ বিভিন্ন এনজিও সংস্থায় উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করে আসছে ট্যুরিষ্ট ভিসা নিয়ে।
যা আইনগত ভাবে অবৈধ বলে বিবেচিত। বিদেশী নাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতে এ ধরনের অনাকাঙ্খিত কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার মুচলেকা নিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এর আগেও কক্সবাজার র্যাব-৭ সড়কের গাড়ী তল্লাশী চালিয়ে ১৭জন বিদেশী নাগরিককে আটক করে থানায় সোপর্দ করলে থানা পুলিশ অনুরূপ মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়।
এসব এনজিওদের সম্পর্কে মতামত ব্যক্ত করে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সংগ্রাম কমিটির সাধারণ সম্পাদক , ইউপি চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, এত গুলো বিদেশী নাগরিক বিভিন্ন এনজিওতে কাজ করছে অবৈধ ভাবে। তা হয়তো কেউ জেনেও না জানার ভান করছে। অথচ তাদের স্থলে স্থানীয় উচ্চ শিক্ষিত বেকার ছেলে/মেয়েরা কাজ করলে উখিয়া-টেকনাফে আর্থসামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে রোহিঙ্গার চাপে ক্ষতিগ্রস্থ ও মানসিক ভাবে বিপর্যস্থ পরিবার।
অভিযান চলাকালীন সময়ে যে সমস্ত বিদেশী এনজিও কর্মী বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেন নি তাদের মধ্যে ফ্রান্সের ৫ জন, কানাডার ২ জন, আমেরিকার ৬ জন, থাইল্যান্ডের ১ জন, তুরস্কের ৫ জন, মালয়েশিয়ার ৪ জন, ইন্দোনেশিয়ার ৩ জন, জাপানের ২ জন, ডেনমার্কের ১ জন, ভারতের ১জন, কেনিয়ার ৩ জন ও গ্রীসের ১জন সহ ৩৯জন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উখিয়া সার্কেল) চাউ লাউ মার্মার নেতৃত্বে জেলা পুলিশ বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শহিদুল হক, ডিএসবি’র ওসি মিজানুর রহমান, উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল খায়ের, ডিএসবির এসআই বোরহান উদ্দিনসহ বেশ কিছু পুলিশ গোয়েন্দা ক্যাম্পে আসা-যাওয়ার সময় সন্দেহ জনক ভাবে তল্লাশী চালিয়ে অবৈধ ভাবে এনজিও সংস্থায় কাজ করার দায়ে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেন।
উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আবুল খায়ের জানান, এসব বিদেশীরা এমএসএফ, এসিপি, রিলিফ ইন্টারন্যাশনালসহ বিভিন্ন এনজিও সংস্থায় উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করে আসছে ট্যুরিষ্ট ভিসা নিয়ে।
যা আইনগত ভাবে অবৈধ বলে বিবেচিত। বিদেশী নাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতে এ ধরনের অনাকাঙ্খিত কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার মুচলেকা নিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এর আগেও কক্সবাজার র্যাব-৭ সড়কের গাড়ী তল্লাশী চালিয়ে ১৭জন বিদেশী নাগরিককে আটক করে থানায় সোপর্দ করলে থানা পুলিশ অনুরূপ মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়।
এসব এনজিওদের সম্পর্কে মতামত ব্যক্ত করে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সংগ্রাম কমিটির সাধারণ সম্পাদক , ইউপি চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, এত গুলো বিদেশী নাগরিক বিভিন্ন এনজিওতে কাজ করছে অবৈধ ভাবে। তা হয়তো কেউ জেনেও না জানার ভান করছে। অথচ তাদের স্থলে স্থানীয় উচ্চ শিক্ষিত বেকার ছেলে/মেয়েরা কাজ করলে উখিয়া-টেকনাফে আর্থসামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পেতে রোহিঙ্গার চাপে ক্ষতিগ্রস্থ ও মানসিক ভাবে বিপর্যস্থ পরিবার।
No comments