অবরুদ্ধ গণতন্ত্রকে মুক্ত করা হবে
নিরপেক্ষ
সরকার ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠনের মাধ্যমে অবরুদ্ধ গণতন্ত্রকে মুক্ত
করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপির খুলনা বিভাগীয় জনসভার অংশ হিসেবে তিনি বলেছেন, এ আন্দোলন শুধুমাত্র
খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য নয়, মানুষের ভোটের, ভাতের ও গণতান্ত্রিক অধিকার
প্রতিষ্ঠার আন্দোলন। এ আন্দোলনে বিজয়ী হতে হলে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে
ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কোনো হুমকি-ধামকির কাছে
মাথা নত করবেন না। দেশনেত্রীর নির্দেশ সকল নির্যাতন উপেক্ষা করে
শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে। জিয়াউর রহমান ২৬শে
মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দেশকে মুক্ত করেছিলেন।
আজ নিরপেক্ষ সরকার ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠনের মাধ্যমে দেশের অবরুদ্ধ গণতন্ত্রকে মুক্ত করা হবে। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারামুক্তির দাবিতে চলমান শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে খুলনায় জনসভার আয়োজন করে বিএনপি। খুলনার হাদিস পার্কে পুলিশ ১৪৪ ধারা জারি করায় স্থান পরিবর্তন করে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশটি করেছে বিএনপি। মির্জা আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগ দেশব্যাপী লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করেছে। অপকর্মের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পুলিশ ও প্রশাসনকে দলীয় কর্মীর মতো ব্যবহার করছে। কিন্তু পুলিশ জনগণের প্রতিপক্ষ নয়, এই ভেবে তাদের কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, জনতার স্রোত বাধা দিয়ে রোখা যায় না। সভা-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা, ১৪৪ ধারা, হামলা-মামলা ও গ্রেপ্তার উপেক্ষা করে জনতার স্বতঃস্ফুর্ত উপস্থিতি প্রমাণ করে জনগণ আওয়ামী লীগের বিপক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। মির্জা আলমগীর বলেন, ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে জনগণ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল দেশ স্বাধীনের জন্য। আজ সেই মার্চ মাসেই গণতন্ত্র ধ্বংস করতে আওয়ামী লীগ মরিয়া হয়ে উঠেছে। কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, আমরা ভেবে ছিলাম তিনি হয়তো বা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। কিন্তু কারাগারে গিয়ে দেখলাম, তিনি আগের মতোই তেজদ্বীপ্ত হয়ে আছেন। আমরা আবেগপ্রবণ হলেও তাকে দেখেছি বজ্রের মতো কঠিন। তাকে একটি নির্জন কক্ষে রাখা হয়েছে। তার ওপর চলছে প্রচণ্ড মানসিক চাপ। তারপরও তিনি কোথাও মাথা নত করেননি। তিনি কোনো হুমকি-ধামকির কাছে মাথা নত করবেন না। এভাবে দীর্ঘকাল গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য কোনো নেতানেত্রীর ত্যাগের নজির নেই। আলমগীর বলেন, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলায় জালিয়াতির কাগজের মাধ্যমে সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে চেয়ারপারসনকে। দেশের মানুষ তাকে দেশনেত্রী থেকে মা হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। কিন্তু তিনি এখন শুধু দেশের মা নন, আজ খুলনার জনসভা থেকে তাঁকে ‘গণতন্ত্রের মা’ হিসেবে নতুন উপাধি দিতে চাই। বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, আওয়ামী লীগ প্রশাসন ও পুলিশের জোরে রাজনীতি করছে। তারা বলছে, বিএনপি আন্দোলন করতে পারে না। আমরা লগি-বৈঠার আন্দোলন করতে পারি না। দেশনেত্রীর নির্দেশে সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, আগামীতে বিনা ভোটে আর হাসিনাকে ছাড় দেয়া হবে না। তবে, নির্বাচনের নামে এ দেশে কোনো পাতানো খেলাও হবে না। ১৩ বছরের জেল হওয়ার পরেও হাসিনার মন্ত্রিসভার সদস্য থাকতে পারে। তবে, মিথ্যা মামলা থেকে মুক্ত হয়ে খালেদা জিয়াও নির্বাচনের মাঠে থাকবে। স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী, ফ্যাসিস্ট দল হিসেবে পরিচিত। আমাদের জনসভার কথা শুনে সরকারের হৃৎপিণ্ডে কম্পন শুরু হয়েছে। যার কারণেই সকল বাধা উপেক্ষা করে জনসভায় লোকে লোকারণ্যে পরিণত হয়েছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা মহানগর সভাপতি নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে জনসভায় দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মশিউর রহমান, সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী, যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু, মাসুদ অরুণ, সোহরাব হোসেন, সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও খুলনা সিটি মেয়র মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, খুলনা জেলা বিএনপির সভাপতি এসএম শফিকুল আলম মনা, বাগেরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুস সালাম, নড়াইলের জাহাঙ্গীর বিশ্বাস, যশোরের সাবিরুল হক সাবু, সাতক্ষীরার তারিক হাসান, বিজেপির মহানগর সভাপতি লতিফুর রহমান লাবু, মহানগর জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শাহ আলম, বিএনপির সিনিয়র নেতা সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, ফকরুল আলম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, মনিরুল হাসান বাপ্পী, মনিরুজ্জামান মন্টু, খান আলী মুনসুর, মোশাররফ হোসেন মফিজ ও শফিকুল ইসলাম তুহিন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
হেলাল-বকুলের শো-ডাউন: দুপুরের পর থেকেই নগরীর কেডি ঘোষ রোডস্থ দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন এলাকায় বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল আসতে থাকে। এর একটি বড় অংশই ছিল জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কারাবন্দি আজিজুল বারী হেলাল ও ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি রকিবুল ইসলাম বকুলের অনুসারীদের দখলে। এ সময় তারা স্লোগান দিতে থাকে ‘হেলাল-বকুলের খুলনায় শেখ হাসিনার কবর হবে’, হেলাল-বকুলের খুলনায় পুলিশের বাধা মানে না, নিষেধাজ্ঞা মানে না’। এ সময় নেতাকর্মীদের হাতে কারাবন্দি খালেদা জিয়া ও আজিজুল বারী হেলালের ছবি সংবলিত প্লাকার্ড শোভা পায়। এ ছাড়া আগামী নির্বাচনে খুলনা-৩ আসনে মনোনয়নের জন্য বকুলের ছবি সংবলিত প্লাকার্ড দেখা যায়। জনসভায় বক্তাদের বক্তব্যে হেলাল-বকুলের কথা উঠে অসে। যা উপস্থিতির মাঝে প্রাণচাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। এদিকে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় জনসভা ঘিরে কড়া অবস্থানে ছিলো পুলিশ। গতকাল ভোর থেকে নগরীর শহীদ হাদিস পার্ক, পুরাতন যশোর রোড, পিকচার প্যালেস মোড় ও কেডি ঘোষ রোডে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, সাঁজোয়া যান ও প্রিজন ভ্যান মোতায়েন ছিলো।
আজ নিরপেক্ষ সরকার ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠনের মাধ্যমে দেশের অবরুদ্ধ গণতন্ত্রকে মুক্ত করা হবে। চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারামুক্তির দাবিতে চলমান শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে খুলনায় জনসভার আয়োজন করে বিএনপি। খুলনার হাদিস পার্কে পুলিশ ১৪৪ ধারা জারি করায় স্থান পরিবর্তন করে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশটি করেছে বিএনপি। মির্জা আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগ দেশব্যাপী লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করেছে। অপকর্মের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পুলিশ ও প্রশাসনকে দলীয় কর্মীর মতো ব্যবহার করছে। কিন্তু পুলিশ জনগণের প্রতিপক্ষ নয়, এই ভেবে তাদের কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, জনতার স্রোত বাধা দিয়ে রোখা যায় না। সভা-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা, ১৪৪ ধারা, হামলা-মামলা ও গ্রেপ্তার উপেক্ষা করে জনতার স্বতঃস্ফুর্ত উপস্থিতি প্রমাণ করে জনগণ আওয়ামী লীগের বিপক্ষে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। মির্জা আলমগীর বলেন, ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে জনগণ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল দেশ স্বাধীনের জন্য। আজ সেই মার্চ মাসেই গণতন্ত্র ধ্বংস করতে আওয়ামী লীগ মরিয়া হয়ে উঠেছে। কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, আমরা ভেবে ছিলাম তিনি হয়তো বা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। কিন্তু কারাগারে গিয়ে দেখলাম, তিনি আগের মতোই তেজদ্বীপ্ত হয়ে আছেন। আমরা আবেগপ্রবণ হলেও তাকে দেখেছি বজ্রের মতো কঠিন। তাকে একটি নির্জন কক্ষে রাখা হয়েছে। তার ওপর চলছে প্রচণ্ড মানসিক চাপ। তারপরও তিনি কোথাও মাথা নত করেননি। তিনি কোনো হুমকি-ধামকির কাছে মাথা নত করবেন না। এভাবে দীর্ঘকাল গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য কোনো নেতানেত্রীর ত্যাগের নজির নেই। আলমগীর বলেন, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলায় জালিয়াতির কাগজের মাধ্যমে সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে চেয়ারপারসনকে। দেশের মানুষ তাকে দেশনেত্রী থেকে মা হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। কিন্তু তিনি এখন শুধু দেশের মা নন, আজ খুলনার জনসভা থেকে তাঁকে ‘গণতন্ত্রের মা’ হিসেবে নতুন উপাধি দিতে চাই। বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, আওয়ামী লীগ প্রশাসন ও পুলিশের জোরে রাজনীতি করছে। তারা বলছে, বিএনপি আন্দোলন করতে পারে না। আমরা লগি-বৈঠার আন্দোলন করতে পারি না। দেশনেত্রীর নির্দেশে সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, আগামীতে বিনা ভোটে আর হাসিনাকে ছাড় দেয়া হবে না। তবে, নির্বাচনের নামে এ দেশে কোনো পাতানো খেলাও হবে না। ১৩ বছরের জেল হওয়ার পরেও হাসিনার মন্ত্রিসভার সদস্য থাকতে পারে। তবে, মিথ্যা মামলা থেকে মুক্ত হয়ে খালেদা জিয়াও নির্বাচনের মাঠে থাকবে। স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী, ফ্যাসিস্ট দল হিসেবে পরিচিত। আমাদের জনসভার কথা শুনে সরকারের হৃৎপিণ্ডে কম্পন শুরু হয়েছে। যার কারণেই সকল বাধা উপেক্ষা করে জনসভায় লোকে লোকারণ্যে পরিণত হয়েছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা মহানগর সভাপতি নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে জনসভায় দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মশিউর রহমান, সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী, যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু, মাসুদ অরুণ, সোহরাব হোসেন, সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও খুলনা সিটি মেয়র মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, খুলনা জেলা বিএনপির সভাপতি এসএম শফিকুল আলম মনা, বাগেরহাট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুস সালাম, নড়াইলের জাহাঙ্গীর বিশ্বাস, যশোরের সাবিরুল হক সাবু, সাতক্ষীরার তারিক হাসান, বিজেপির মহানগর সভাপতি লতিফুর রহমান লাবু, মহানগর জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শাহ আলম, বিএনপির সিনিয়র নেতা সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, ফকরুল আলম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, মনিরুল হাসান বাপ্পী, মনিরুজ্জামান মন্টু, খান আলী মুনসুর, মোশাররফ হোসেন মফিজ ও শফিকুল ইসলাম তুহিন প্রমুখ বক্তব্য দেন।
হেলাল-বকুলের শো-ডাউন: দুপুরের পর থেকেই নগরীর কেডি ঘোষ রোডস্থ দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন এলাকায় বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল আসতে থাকে। এর একটি বড় অংশই ছিল জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি কারাবন্দি আজিজুল বারী হেলাল ও ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি রকিবুল ইসলাম বকুলের অনুসারীদের দখলে। এ সময় তারা স্লোগান দিতে থাকে ‘হেলাল-বকুলের খুলনায় শেখ হাসিনার কবর হবে’, হেলাল-বকুলের খুলনায় পুলিশের বাধা মানে না, নিষেধাজ্ঞা মানে না’। এ সময় নেতাকর্মীদের হাতে কারাবন্দি খালেদা জিয়া ও আজিজুল বারী হেলালের ছবি সংবলিত প্লাকার্ড শোভা পায়। এ ছাড়া আগামী নির্বাচনে খুলনা-৩ আসনে মনোনয়নের জন্য বকুলের ছবি সংবলিত প্লাকার্ড দেখা যায়। জনসভায় বক্তাদের বক্তব্যে হেলাল-বকুলের কথা উঠে অসে। যা উপস্থিতির মাঝে প্রাণচাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। এদিকে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে খুলনায় বিএনপির বিভাগীয় জনসভা ঘিরে কড়া অবস্থানে ছিলো পুলিশ। গতকাল ভোর থেকে নগরীর শহীদ হাদিস পার্ক, পুরাতন যশোর রোড, পিকচার প্যালেস মোড় ও কেডি ঘোষ রোডে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, সাঁজোয়া যান ও প্রিজন ভ্যান মোতায়েন ছিলো।
No comments