সরকারকে অক্সিজেন দিয়ে টিকিয়ে রাখা হয়েছে : খন্দকার মাহবুব
সরকারের
অবস্থা সঙ্কটজনক দাবি করে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট
খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন, সরকারকে অক্সিজেন দিয়ে টিকিয়ে রাখা হয়েছে।
সরকার টেলিভিশনে যতই হাসিমুখে কথা বলুক না কেন বাস্তবতার সাথে তার কোনো মিল
নেই। কারণ সরকার ইতোমধ্যে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে ফেলেছে।
আজ রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে বাংলাদেশ অগ্নিসেনা সংসদ আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান তালুকদার জহিরুল হক তুহিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, যুব বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল প্রমুখ।
দল মত নির্বিশেষে দেশের সব রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে সরকারের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আহবান জানিয়ে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, অগোছালোভাবে সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে কোনো লাভ হবে না। তাই ২০ দলীয় জোটের বাইরে যে ব দল রয়েছে তাদেরকেও দেশের গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যে মাহবুব হোসেন বলেন, যার যে ইস্যু রয়েছে সেই ইস্যুতেই রাজপথে নামুন। যে যেখানে আছেন সেখান থেকেই মাঠে নামুন। কারণ শুধু কথা বললে সরকার বিদায় হবে না। তাই এই অবৈধ সরকারকে বিদায় নিতে বাধ্য করতে হবে।
বর্তমান ক্ষমতাসীনরা আইন না করেই গণমাধ্যমের কণ্ঠ চেপে ধরেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই কঠিন অবস্থাতেই গণমাধ্যমগুলোকে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, এখন দফা একটি, আর সেটা হলো দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করা। তাই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
নোমান বলেন, এক্ষেত্রে যার যে কর্মসূচি রয়েছে সেই কর্মসূচি নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। কারণ সংবিধান সম্মতভাবে দেশ চলছে না। এ কারণে ৫ জানুয়ারির অবৈধ নির্বাচন বাতিল করে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে নতুন নির্বাচনের ঘোষণা করতে হবে।
আজ রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে বাংলাদেশ অগ্নিসেনা সংসদ আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান তালুকদার জহিরুল হক তুহিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, যুব বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল প্রমুখ।
দল মত নির্বিশেষে দেশের সব রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে সরকারের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আহবান জানিয়ে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, অগোছালোভাবে সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে কোনো লাভ হবে না। তাই ২০ দলীয় জোটের বাইরে যে ব দল রয়েছে তাদেরকেও দেশের গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যে মাহবুব হোসেন বলেন, যার যে ইস্যু রয়েছে সেই ইস্যুতেই রাজপথে নামুন। যে যেখানে আছেন সেখান থেকেই মাঠে নামুন। কারণ শুধু কথা বললে সরকার বিদায় হবে না। তাই এই অবৈধ সরকারকে বিদায় নিতে বাধ্য করতে হবে।
বর্তমান ক্ষমতাসীনরা আইন না করেই গণমাধ্যমের কণ্ঠ চেপে ধরেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই কঠিন অবস্থাতেই গণমাধ্যমগুলোকে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, এখন দফা একটি, আর সেটা হলো দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করা। তাই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
নোমান বলেন, এক্ষেত্রে যার যে কর্মসূচি রয়েছে সেই কর্মসূচি নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে। কারণ সংবিধান সম্মতভাবে দেশ চলছে না। এ কারণে ৫ জানুয়ারির অবৈধ নির্বাচন বাতিল করে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে নতুন নির্বাচনের ঘোষণা করতে হবে।
No comments