কৃত্রিম পা পেলেন রেহেনা
ইজি লাইফ ফর বাংলাদেশ–এর পক্ষ থেকে গতকাল রেহেনার কৃত্রিম পা লাগানো হয় l প্রথম আলো |
ক্র্যাচে
ভর করে কলেজে যেতেন রেহেনা আক্তার। তিন বছর বয়সে ট্রেনে কাটা পড়ে ডান পা
হারান মেয়েটি। তবে পা হারিয়ে দমে যাননি। এ বছর জিপিএ-৩ পেয়ে এইচএসসি
পাস করেছেন রেহেনা।
রেহেনার বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার পশ্চিম শাকারিকাঠি গ্রামে। গত ২১ জানুয়ারি প্রথম আলোর অধুনা পাতায় রেহেনাকে নিয়ে ‘ক্র্যাচের রেহেনা’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। প্রকাশিত প্রতিবেদন পড়ে স্কটল্যান্ডপ্রবাসী শাহজাহান মীর রেহেনার এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের টাকা দেন। ঢাকার শ্যামলীর ইজি লাইফ ফর বাংলাদেশ নামের একটি কৃত্রিম পা সংযোজন প্রতিষ্ঠান গতকাল শনিবার বিকেলে রেহেনাকে একটি কৃত্রিম পা লাগিয়ে দেয়।
ইজি লাইফ ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বিউটি বেগম বলেন, ‘প্রথম আলোয় প্রকাশিত রেহেনার ওপর প্রতিবেদন পড়ে আমরা মেয়েটির সঙ্গে যোগাযোগ করে কৃত্রিম পা দেওয়ার কথা জানাই। পরীক্ষাসহ নানা কারণে মেয়েটি আমাদের সময় দিতে পারেননি। কয়েক দিন আগে আমাদের সঙ্গে রেহেনা যোগাযোগ করেন। আমরা তাঁকে বিনা মূল্যে একটি কৃত্রিম পা তৈরি করে দিই। যত দিন তাঁর কৃত্রিম পায়ের প্রয়োজন হবে আমরা করে দেব।’
রেহেনা বলেন, ক্র্যাচে ভর করে গত দুই বছর কলেজে গিয়েছি। কৃত্রিম পা পেয়ে আমি খুশি। প্রথম আলোসহ যাঁরা আমার পাশে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সবাইকে ধন্যবাদ।
রেহেনার বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার পশ্চিম শাকারিকাঠি গ্রামে। গত ২১ জানুয়ারি প্রথম আলোর অধুনা পাতায় রেহেনাকে নিয়ে ‘ক্র্যাচের রেহেনা’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। প্রকাশিত প্রতিবেদন পড়ে স্কটল্যান্ডপ্রবাসী শাহজাহান মীর রেহেনার এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের টাকা দেন। ঢাকার শ্যামলীর ইজি লাইফ ফর বাংলাদেশ নামের একটি কৃত্রিম পা সংযোজন প্রতিষ্ঠান গতকাল শনিবার বিকেলে রেহেনাকে একটি কৃত্রিম পা লাগিয়ে দেয়।
ইজি লাইফ ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বিউটি বেগম বলেন, ‘প্রথম আলোয় প্রকাশিত রেহেনার ওপর প্রতিবেদন পড়ে আমরা মেয়েটির সঙ্গে যোগাযোগ করে কৃত্রিম পা দেওয়ার কথা জানাই। পরীক্ষাসহ নানা কারণে মেয়েটি আমাদের সময় দিতে পারেননি। কয়েক দিন আগে আমাদের সঙ্গে রেহেনা যোগাযোগ করেন। আমরা তাঁকে বিনা মূল্যে একটি কৃত্রিম পা তৈরি করে দিই। যত দিন তাঁর কৃত্রিম পায়ের প্রয়োজন হবে আমরা করে দেব।’
রেহেনা বলেন, ক্র্যাচে ভর করে গত দুই বছর কলেজে গিয়েছি। কৃত্রিম পা পেয়ে আমি খুশি। প্রথম আলোসহ যাঁরা আমার পাশে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সবাইকে ধন্যবাদ।
No comments