পশ্চিমবঙ্গের বেশির ভাগ লেখক ধান্দাবাজ : তসলিমা
পশ্চিমবঙ্গের
লেখক-সাহিত্যিকদের তীব্র কটাক্ষ করলেন তসলিমা নাসরিন। টুইটারে এই বিতর্কিত
বাংলাদেশি লেখিকার তোপ, পশ্চিমবঙ্গের বেশির ভাগ লেখক-সাহিত্যিক হলেন
ধান্দাবাজ। তাদের মধ্যে দ্বিচারিতা প্রবল, দাবি তসলিমার।
তসলিমা পশ্চিমবঙ্গের বিদ্বজ্জনদের রাজনৈতিক অবস্থানকে এ দিন আক্রমণ করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘অধিকাংশ বাঙালি সাহিত্যিক ছিলেন সিপিআইএম-এর সমর্থক, এখন তাঁরা টিএমসিকে সমর্থন করছেন। শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য এঁরা দলবদল করেন।’’
দিন কয়েক আগেই ভারতে ‘ছদ্ম ধর্মনিরপেক্ষতা’কে আক্রমণ করে মন্তব্য করেছিলেন তসলিমা। দাদরি হত্যা, সুধীন্দ্র কুলকার্নির মুখে কালি লেপা-সহ পর পর কয়েকটি বিতর্কিত ঘটনার প্রেক্ষাপটে তসলিমা ওই মন্তব্য করেন। সেই একই অসহিষ্ণুতার প্রশ্নেই বাঙালি লেখক-সাহিত্যকরা সম্প্রতি রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। কেউ কেউ পুরস্কারও ফেরত দিয়েছেন। প্রতিবাদ ও তার পথ নিয়ে বাঙালি বিদ্বজ্জনদের মধ্যেই অবশ্য মতভেদ রয়েছে। কেউ বলছেন, প্রতিবাদের পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। কেউ বলছেন, পুরস্কার ফিরিয়ে নয়, প্রতিবাদ হতে পারে অন্য পথেও। কেউ আবার চরমপন্থী প্রতিবাদেই বিশ্বাসী। এই বিভ্রান্তির জেরে পশ্চিমবঙ্গের তথা গোটা ভারতের লেখক সাহিত্যিকদের এই প্রতিবাদকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করার সুযোগও পেয়ে গিয়েছেন একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। বিজেপি বলেছে, সদুদ্দেশ্যে নয়, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই প্রতিবাদে নেমেছেন লেখকরা। তার মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের লেখকদের রাজনৈতিক মূল্যবোধকে তসলিমার তীব্র কটাক্ষ অস্বস্তি বাড়াবে অনেকের।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
তসলিমা পশ্চিমবঙ্গের বিদ্বজ্জনদের রাজনৈতিক অবস্থানকে এ দিন আক্রমণ করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘অধিকাংশ বাঙালি সাহিত্যিক ছিলেন সিপিআইএম-এর সমর্থক, এখন তাঁরা টিএমসিকে সমর্থন করছেন। শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য এঁরা দলবদল করেন।’’
দিন কয়েক আগেই ভারতে ‘ছদ্ম ধর্মনিরপেক্ষতা’কে আক্রমণ করে মন্তব্য করেছিলেন তসলিমা। দাদরি হত্যা, সুধীন্দ্র কুলকার্নির মুখে কালি লেপা-সহ পর পর কয়েকটি বিতর্কিত ঘটনার প্রেক্ষাপটে তসলিমা ওই মন্তব্য করেন। সেই একই অসহিষ্ণুতার প্রশ্নেই বাঙালি লেখক-সাহিত্যকরা সম্প্রতি রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। কেউ কেউ পুরস্কারও ফেরত দিয়েছেন। প্রতিবাদ ও তার পথ নিয়ে বাঙালি বিদ্বজ্জনদের মধ্যেই অবশ্য মতভেদ রয়েছে। কেউ বলছেন, প্রতিবাদের পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। কেউ বলছেন, পুরস্কার ফিরিয়ে নয়, প্রতিবাদ হতে পারে অন্য পথেও। কেউ আবার চরমপন্থী প্রতিবাদেই বিশ্বাসী। এই বিভ্রান্তির জেরে পশ্চিমবঙ্গের তথা গোটা ভারতের লেখক সাহিত্যিকদের এই প্রতিবাদকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করার সুযোগও পেয়ে গিয়েছেন একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। বিজেপি বলেছে, সদুদ্দেশ্যে নয়, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই প্রতিবাদে নেমেছেন লেখকরা। তার মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের লেখকদের রাজনৈতিক মূল্যবোধকে তসলিমার তীব্র কটাক্ষ অস্বস্তি বাড়াবে অনেকের।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা
No comments