সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে পশ্চিম তীর ও গাজায়
ফিলিস্তিনি বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাস ও স্টান গ্রেনেড ছুড়ছে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী। শুক্রবার পূর্ব জেরুজালেমের রাস আল-আমুদ এলাকায় জুমার নামাজের পর বিক্ষোভ করেন ফিলিস্তিনিরা -এএফপি |
ফিলিস্তিন
ও ইসরায়েলিদের মধ্যে সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে। গত শুক্রবার ইসরায়েল
অধিকৃত পশ্চিম তীর ও গাজার অধিকাংশ স্থানে ফিলিস্তিনি বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে
ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর নতুন করে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এতে তিনজন
বিক্ষোভকারী নিহত হয়।
চলমান উত্তেজনার মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতে পশ্চিম তীরের নাবলুসে ইহুদিদের একটি ধর্মীয় স্থাপনা জ্বালিয়ে দেয় ফিলিস্তিনিরা। খবর বিবিসি ও এএফপির।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে, গাজা সীমান্তে ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়। ইয়াহিয়া আবদুল কাদের ফারহাত (১৯) নামের এক ফিলিস্তিনি মাথায় গুলি লেগে নিহত হন। সুজাইয়ে এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে মাহমুদ হুমাইদ (২২) নামের আরেক ফিলিস্তিনি নিহত হন। এ নিয়ে চলতি মাসে শুরু হওয়া সহিংসতায় এ পর্যন্ত ৩০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হলো। অন্যদিকে ফিলিস্তিনিদের ছুরিকাঘাতসহ বিভিন্ন হামলায় এক দম্পতিসহ সাত ইসরায়েলি নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বৃহস্পতিবার ‘চলমান হামলা বন্ধ করার জন্য ফিলিস্তিনি নেতৃত্বের’ প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘে ইসরায়েলের একজন কূটনীতিক বলেন, জেরুজালেমে আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের যে দাবি ফিলিস্তিনিরা তুলেছে তা কিছুতেই মেনে নেওয়া হবে না। এতে শহরটির বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে।
এদিকে বেশ কয়েকজন ফিলিস্তিনি বৃহস্পতিবার রাতে পশ্চিম তীরের নাবলুসে এক ইহুদি সন্তের সমাধিসৌধে পেট্রলবোমা দিয়ে হামলা চালায়। এতে সেখানে আগুন ধরে যায়। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
গত মাসে জেরুজালেমে পবিত্র ধর্মীয় স্থানগুলোতে ইহুদিরা নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে—এমন গুঞ্জনের পরিপ্রেক্ষিতে সেখানে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে শুরু হয় সহিংসতা। ক্রমবর্ধমান এ সহিংসতার বিষয়ে আলোচনার জন্য জর্ডানের অনুরোধে গতকাল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
আল-আকসা প্রাঙ্গণ মুসলিম ও ইহুদি উভয় সম্প্রদায়ের কাছেই পবিত্র। তবে ইহুদিদের সেখানে যাওয়ার অধিকার থাকলেও প্রার্থনার সুযোগ নেই।
গত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু চলমান সহিংসতার বিষয়ে ফিলিস্তিনের নেতা মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার ইচ্ছা পুনর্ব্যক্ত করেন। একই সময়ে তিনি মাহমুদ আব্বাসের বিরুদ্ধে সহিংসতা উসকে দেওয়ার অভিযোগও তোলেন। তবে আব্বাস এ সহিংসতার জন্য পাল্টা ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন।
চলমান উত্তেজনার মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতে পশ্চিম তীরের নাবলুসে ইহুদিদের একটি ধর্মীয় স্থাপনা জ্বালিয়ে দেয় ফিলিস্তিনিরা। খবর বিবিসি ও এএফপির।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলেছে, গাজা সীমান্তে ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়। ইয়াহিয়া আবদুল কাদের ফারহাত (১৯) নামের এক ফিলিস্তিনি মাথায় গুলি লেগে নিহত হন। সুজাইয়ে এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে মাহমুদ হুমাইদ (২২) নামের আরেক ফিলিস্তিনি নিহত হন। এ নিয়ে চলতি মাসে শুরু হওয়া সহিংসতায় এ পর্যন্ত ৩০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হলো। অন্যদিকে ফিলিস্তিনিদের ছুরিকাঘাতসহ বিভিন্ন হামলায় এক দম্পতিসহ সাত ইসরায়েলি নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বৃহস্পতিবার ‘চলমান হামলা বন্ধ করার জন্য ফিলিস্তিনি নেতৃত্বের’ প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘে ইসরায়েলের একজন কূটনীতিক বলেন, জেরুজালেমে আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের যে দাবি ফিলিস্তিনিরা তুলেছে তা কিছুতেই মেনে নেওয়া হবে না। এতে শহরটির বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে।
এদিকে বেশ কয়েকজন ফিলিস্তিনি বৃহস্পতিবার রাতে পশ্চিম তীরের নাবলুসে এক ইহুদি সন্তের সমাধিসৌধে পেট্রলবোমা দিয়ে হামলা চালায়। এতে সেখানে আগুন ধরে যায়। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
গত মাসে জেরুজালেমে পবিত্র ধর্মীয় স্থানগুলোতে ইহুদিরা নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে—এমন গুঞ্জনের পরিপ্রেক্ষিতে সেখানে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে শুরু হয় সহিংসতা। ক্রমবর্ধমান এ সহিংসতার বিষয়ে আলোচনার জন্য জর্ডানের অনুরোধে গতকাল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
আল-আকসা প্রাঙ্গণ মুসলিম ও ইহুদি উভয় সম্প্রদায়ের কাছেই পবিত্র। তবে ইহুদিদের সেখানে যাওয়ার অধিকার থাকলেও প্রার্থনার সুযোগ নেই।
গত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু চলমান সহিংসতার বিষয়ে ফিলিস্তিনের নেতা মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার ইচ্ছা পুনর্ব্যক্ত করেন। একই সময়ে তিনি মাহমুদ আব্বাসের বিরুদ্ধে সহিংসতা উসকে দেওয়ার অভিযোগও তোলেন। তবে আব্বাস এ সহিংসতার জন্য পাল্টা ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন।
No comments