ওলামা লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষ আহত ২৭
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ওলামা লীগের দুই পক্ষের কর্মসূচি চলাকালে সংঘর্ষ বাধে l ছবি: প্রথম আলো |
জাতীয়
প্রেসক্লাবের সামনে গতকাল শনিবার ওলামা লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২৭ জন
আহত হয়েছেন। পৃথক মানববন্ধন কর্মসূচির সময় ওলামা লীগের একাংশের সভাপতি
ইলিয়াস হোসাইন বিন হেলালী ও অপর অংশের সভাপতি আখতার হোসাইন বুখারীর
সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা ১১টার দিকে প্রেসক্লাবের সামনে হেলালীর নেতৃত্বাধীন অংশ জঙ্গিবাদবিরোধী মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে। আর বুখারীর নেতৃত্বাধীন অংশ ‘চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ’ পুরস্কার পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে এবং ১৩ দফা দাবিতে মানববন্ধন করে।
একপর্যায়ে হেলালীর পক্ষের লোকজন বোখারীর সমর্থকদের দিকে তেড়ে যায়। শুরু হয় চড়-থাপড়, কিলঘুষি ও লাঠি দিয়ে মারধর। ওলামা লীগের একাংশের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘হেলালীর লোকজন আমাদের ওপর হামলা চালায়। আমাদের মাওলানা শওকত আলী শেখ, আবুবকর সিদ্দিকসহ ২৫ জন আহত হইছে। তাঁদের ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হইছে।’ কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হেরা সংগঠন করব, আমাগো করতে দিব না।’
বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে করে এ ঘটনার জন্য ইলিয়াছ হোসাইন বিন হেলালীকে দায়ী করেন আবুল হাসান শেখ। এই অংশের সহসভাপতি মোস্তফা চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওরা দুটি মাইক্রোবাসে করে লাঠিসোঁটা এনেছে। এমনভাবে পিটাচ্ছিল পুলিশ না থাকলে আমরা মরেই যেতাম।’
হেলালী বলেন, ‘প্রেসক্লাবের সামনে আমাদের জঙ্গিবিরোধী মানববন্ধন কর্মসূচি এক মাস আগে দেওয়া। আমাদের মানববন্ধন পণ্ড করতে তারা সেখানে গিয়েছিল। কিন্তু কোনো সংঘর্ষের ঘটনা আমার সামনে ঘটে নাই।’
এ ঘটনায় হেলালী, দেলোয়ার হোসেন ও অজ্ঞাত সাতজনকে আসামি করে ওলামা লীগের অপর অংশ শাহবাগ থানায় মামলা করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা ১১টার দিকে প্রেসক্লাবের সামনে হেলালীর নেতৃত্বাধীন অংশ জঙ্গিবাদবিরোধী মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে। আর বুখারীর নেতৃত্বাধীন অংশ ‘চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ’ পুরস্কার পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে এবং ১৩ দফা দাবিতে মানববন্ধন করে।
একপর্যায়ে হেলালীর পক্ষের লোকজন বোখারীর সমর্থকদের দিকে তেড়ে যায়। শুরু হয় চড়-থাপড়, কিলঘুষি ও লাঠি দিয়ে মারধর। ওলামা লীগের একাংশের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘হেলালীর লোকজন আমাদের ওপর হামলা চালায়। আমাদের মাওলানা শওকত আলী শেখ, আবুবকর সিদ্দিকসহ ২৫ জন আহত হইছে। তাঁদের ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হইছে।’ কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হেরা সংগঠন করব, আমাগো করতে দিব না।’
বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে করে এ ঘটনার জন্য ইলিয়াছ হোসাইন বিন হেলালীকে দায়ী করেন আবুল হাসান শেখ। এই অংশের সহসভাপতি মোস্তফা চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওরা দুটি মাইক্রোবাসে করে লাঠিসোঁটা এনেছে। এমনভাবে পিটাচ্ছিল পুলিশ না থাকলে আমরা মরেই যেতাম।’
হেলালী বলেন, ‘প্রেসক্লাবের সামনে আমাদের জঙ্গিবিরোধী মানববন্ধন কর্মসূচি এক মাস আগে দেওয়া। আমাদের মানববন্ধন পণ্ড করতে তারা সেখানে গিয়েছিল। কিন্তু কোনো সংঘর্ষের ঘটনা আমার সামনে ঘটে নাই।’
এ ঘটনায় হেলালী, দেলোয়ার হোসেন ও অজ্ঞাত সাতজনকে আসামি করে ওলামা লীগের অপর অংশ শাহবাগ থানায় মামলা করেছে।
No comments