ক্রোয়েশিয়া সংলগ্ন সীমান্ত বন্ধ করে দিল হাঙ্গেরি
শরণার্থীদের ঠেকাতে ক্রোয়েশিয়া সংলগ্ন সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে হাঙ্গেরি। -রয়টার্স |
উত্তর
ইউরোপে যেতে ইচ্ছুক শরণার্থীদের ঢল ঠেকাতে ক্রোয়েশিয়া সংলগ্ন সীমান্ত পথ
বন্ধ করে দিয়েছে হাঙ্গেরি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে এটি বন্ধ করে দেওয়া
হয়। এর আগে অল্প কয়েকজন শরণার্থী ভেতরে ঢুকতে পেরেছে। অন্যদের আটকে দেওয়া
হয়।
এএফপির খবরে জানানো হয়, কাঁটাতারের ফাঁকফোকর দিয়ে ক্লান্ত শরণার্থীরা সীমান্ত পার হওয়ার চেষ্টা করছিলেন। তাঁদের মধ্যে হুইলচেয়ারে করে এক বৃদ্ধাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। শিশুরাও ছিল। এ সময় সেনাবাহিনী চিৎকার দিয়ে বলে ওঠে, ‘সীমান্ত বন্ধ।’
হাঙ্গেরি সরকারের মুখপাত্র জোলতান কভাকস অবশ্য বলেছেন, সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া হলেও দুটি ফাঁড়ি দিয়ে বৈধভাবে শরণার্থীরা সে দেশে ঢুকতে পারবেন। যাদের বৈধ কাগজপত্র আছে, তাঁদের জন্য বেরেমেন্ড ও লেতেনজে ফাঁড়ি খোলা রাখা হয়েছে।
হাঙ্গেরির এই ঘোষণার পর ক্রোয়েশিয়া বলেছে, শরণার্থীরা স্লোভেনিয়া দিয়ে যেতে পারবে।
গ্রিস অভিমুখী শরণার্থীদের ঠেকাতে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে (ইউউ) পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তাব দেয় হাঙ্গেরি। এ নিয়ে কোনো সমঝোতা না হওয়ায় গতকাল রাতে দেশটি ক্রোয়েশিয়া সংলগ্ন সীমান্ত বন্ধ করে দেয়।
বিবিসির খবরে জানা যায়, হাঙ্গেরির পররাষ্ট্রমন্ত্রী পিতার সিজিয়ার্তো বলেন, তাঁরা জানেন এটি ভালো সমাধান নয়। কিন্তু এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।
দারিদ্র্য ও সহিংসতার কারণে মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও এশিয়া থেকে শরণার্থীরা ইউরোপে আশ্রয় খুঁজছে। তাঁদের একটা বড় অংশই হাঙ্গেরি সীমান্ত দিয়ে ইউরোপে ঢোকে।
এএফপির খবরে জানানো হয়, কাঁটাতারের ফাঁকফোকর দিয়ে ক্লান্ত শরণার্থীরা সীমান্ত পার হওয়ার চেষ্টা করছিলেন। তাঁদের মধ্যে হুইলচেয়ারে করে এক বৃদ্ধাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। শিশুরাও ছিল। এ সময় সেনাবাহিনী চিৎকার দিয়ে বলে ওঠে, ‘সীমান্ত বন্ধ।’
হাঙ্গেরি সরকারের মুখপাত্র জোলতান কভাকস অবশ্য বলেছেন, সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া হলেও দুটি ফাঁড়ি দিয়ে বৈধভাবে শরণার্থীরা সে দেশে ঢুকতে পারবেন। যাদের বৈধ কাগজপত্র আছে, তাঁদের জন্য বেরেমেন্ড ও লেতেনজে ফাঁড়ি খোলা রাখা হয়েছে।
হাঙ্গেরির এই ঘোষণার পর ক্রোয়েশিয়া বলেছে, শরণার্থীরা স্লোভেনিয়া দিয়ে যেতে পারবে।
গ্রিস অভিমুখী শরণার্থীদের ঠেকাতে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে (ইউউ) পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তাব দেয় হাঙ্গেরি। এ নিয়ে কোনো সমঝোতা না হওয়ায় গতকাল রাতে দেশটি ক্রোয়েশিয়া সংলগ্ন সীমান্ত বন্ধ করে দেয়।
বিবিসির খবরে জানা যায়, হাঙ্গেরির পররাষ্ট্রমন্ত্রী পিতার সিজিয়ার্তো বলেন, তাঁরা জানেন এটি ভালো সমাধান নয়। কিন্তু এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।
দারিদ্র্য ও সহিংসতার কারণে মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও এশিয়া থেকে শরণার্থীরা ইউরোপে আশ্রয় খুঁজছে। তাঁদের একটা বড় অংশই হাঙ্গেরি সীমান্ত দিয়ে ইউরোপে ঢোকে।
No comments