রেকর্ড গড়ে শীর্ষে ঢাকা
একজন সেই প্রথম ম্যাচে পেয়েছিলেন ফিফটি,
এরপর আর বড় রান পাননি। আরেকজন হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট কাটিয়ে ফিরলেন দু ম্যাচ
পর। আর একজন গত ম্যাচে ফিরে গিয়েছিলেন শূন্য রানে।
কাল
তিনজনের ব্যাটই উন্মত্ত, একজন আবার পরে উজ্জ্বল বল হাতেও। চিটাগং কিংসের
বিপক্ষে অনেক প্রশ্নের জন্ম দেওয়া হারের পর আবার স্বরূপে ঢাকা
গ্ল্যাডিয়েটরস। এনামুল হক ও ড্যারেন স্টিভেন্সের ব্যাটিং-ঝড় আর সাকিব আল
হাসানের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে রেকর্ড রান তুলে ঢাকা জিতেছে রেকর্ড ব্যবধানে।
সিলেট রয়্যালসকে টপকে ঢাকা উঠে গেছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেও।
বিপিএলে এখন ২০০ ছাড়ানো ইনিংস সাতটি, এর মধ্যে চারটিই ঢাকার! তিনটি আবার এবারই। মোহাম্মদ আশরাফুল ও প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা তিলকরত্নে দিলশান কাল ফিরে যান ৫ ওভারের মধ্যেই। ৬ ওভারের পাওয়ার প্লেতে তাই রান ছিল ৪২। সাকিব নেমেই পাল্টে দেন চিত্র, দারুণ সঙ্গ দেন এনামুলও। পরের ৪ ওভারে ঢাকা তুলে ফেলে ৫২! ২৪ বলে ৪২ করেন সাকিব, তৃতীয় উইকেটে এনামুলের সঙ্গে গড়েন ৪৪ বলে ৮২ রানের জুটি।
প্রথম ম্যাচে ৩৯ বলে ৫০ করেই আউট হয়ে গিয়েছিলেন এনামুল, কাল করেছেন কারিয়ার-সর্বোচ্চ ৮৩ (৪৬ বল, ৬ চার, ৫ ছয়)। ড্যারেন স্টিভেনসের (২২ বলে ৪২*) সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে ৭৭ রান এসেছে মাত্র ৩৭ বলে। শেষ ১০ ওভারে ঢাকা তোলে ১২৩! শেষ বলে জশুয়া কবের ছয়ে ছাড়িয়ে যায় আগের দলীয় সর্বোচ্চ রাজশাহীর ২১৩-কে। রাজ্জাকের অনুপস্থিতিতে নেতৃত্ব দেওয়া নাসিরের ওপরই ঝড়টা গেছে সবচেয়ে বেশি। তাঁর ৪ ওভারে রান ৫০!
প্রায় অসম্ভব লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে রংপুর ওপেনিংয়ে নামিয়েছিল কেভিন ও’ব্রায়েনকে। কিন্তু ১২ বলে ২০ করে রান আউট হয়ে যান আইরিশ অলরাউন্ডার, ১৪ রানে নাসিরের বিদায়ে শেষ লড়াইয়ের আশাও। ব্যাটিং করতে পারেননি শেষ ব্যাটসম্যান ফিদেল এডওয়ার্ডস, রংপুর হেরেছে ৮৮ রানে। গত আসরে সিলেটের বিপক্ষে খুলনার ৬৯ রানের জয় ছিল এর আগে বিপিএলে সবচেয়ে বড় ব্যবধান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস: ২০ ওভারে ২১৭/৪ (দিলশান ১৮, আশরাফুল ১৪, এনামুল ৮৩, সাকিব ৪২, স্টিভেন্স ৪২*, কব ৭*, মুরাদ ২/২৯, হায়াট ১/১৮, কেভিন ১/২৮); রংপুর রাইডার্স: ১৯.৫ ওভারে ১২৯ (জুনায়েদ ১৭, কেভিন ও’ব্রায়েন ২০, নাসির ১৪, বোরগাস ১৬, শামসুর ১, হায়াট ১, তাপস ১, ধীমান ৩৬*, শরিফ ২১, মুরাদ ০, সাকিব ৩/১৯, আশরাফুল ২/৯, মাশরাফি ২/২০, সাকলাইন ১/২৯)
ফল: ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৮৮ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: এনামুল হক
বিপিএলে এখন ২০০ ছাড়ানো ইনিংস সাতটি, এর মধ্যে চারটিই ঢাকার! তিনটি আবার এবারই। মোহাম্মদ আশরাফুল ও প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা তিলকরত্নে দিলশান কাল ফিরে যান ৫ ওভারের মধ্যেই। ৬ ওভারের পাওয়ার প্লেতে তাই রান ছিল ৪২। সাকিব নেমেই পাল্টে দেন চিত্র, দারুণ সঙ্গ দেন এনামুলও। পরের ৪ ওভারে ঢাকা তুলে ফেলে ৫২! ২৪ বলে ৪২ করেন সাকিব, তৃতীয় উইকেটে এনামুলের সঙ্গে গড়েন ৪৪ বলে ৮২ রানের জুটি।
প্রথম ম্যাচে ৩৯ বলে ৫০ করেই আউট হয়ে গিয়েছিলেন এনামুল, কাল করেছেন কারিয়ার-সর্বোচ্চ ৮৩ (৪৬ বল, ৬ চার, ৫ ছয়)। ড্যারেন স্টিভেনসের (২২ বলে ৪২*) সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে ৭৭ রান এসেছে মাত্র ৩৭ বলে। শেষ ১০ ওভারে ঢাকা তোলে ১২৩! শেষ বলে জশুয়া কবের ছয়ে ছাড়িয়ে যায় আগের দলীয় সর্বোচ্চ রাজশাহীর ২১৩-কে। রাজ্জাকের অনুপস্থিতিতে নেতৃত্ব দেওয়া নাসিরের ওপরই ঝড়টা গেছে সবচেয়ে বেশি। তাঁর ৪ ওভারে রান ৫০!
প্রায় অসম্ভব লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে রংপুর ওপেনিংয়ে নামিয়েছিল কেভিন ও’ব্রায়েনকে। কিন্তু ১২ বলে ২০ করে রান আউট হয়ে যান আইরিশ অলরাউন্ডার, ১৪ রানে নাসিরের বিদায়ে শেষ লড়াইয়ের আশাও। ব্যাটিং করতে পারেননি শেষ ব্যাটসম্যান ফিদেল এডওয়ার্ডস, রংপুর হেরেছে ৮৮ রানে। গত আসরে সিলেটের বিপক্ষে খুলনার ৬৯ রানের জয় ছিল এর আগে বিপিএলে সবচেয়ে বড় ব্যবধান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস: ২০ ওভারে ২১৭/৪ (দিলশান ১৮, আশরাফুল ১৪, এনামুল ৮৩, সাকিব ৪২, স্টিভেন্স ৪২*, কব ৭*, মুরাদ ২/২৯, হায়াট ১/১৮, কেভিন ১/২৮); রংপুর রাইডার্স: ১৯.৫ ওভারে ১২৯ (জুনায়েদ ১৭, কেভিন ও’ব্রায়েন ২০, নাসির ১৪, বোরগাস ১৬, শামসুর ১, হায়াট ১, তাপস ১, ধীমান ৩৬*, শরিফ ২১, মুরাদ ০, সাকিব ৩/১৯, আশরাফুল ২/৯, মাশরাফি ২/২০, সাকলাইন ১/২৯)
ফল: ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৮৮ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: এনামুল হক
No comments