তথ্যপ্রযুক্তিসহ শিল্প খাতে বিনিয়োগ করুন ॥ প্রধানমন্ত্রী- তিন বছরের ৫৯ রফতানি ট্রফি বিতরণ অনুষ্ঠান
মাইনাস টু ফর্মুলা, আর্মি ডিক্টেটর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও বিভিন্ন ফর্মুলার কারণে বিনিয়োগ ও ব্যবসাবাণিজ্যের
ওপর প্রভাব পড়েছে। ব্যবসাবাণিজ্য উন্নতির জন্য দরকার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও
ধারাবাহিক নীতিমালা।
উন্নত দেশগুলোতে রাজনৈতিক
স্থিতিশীলতা থাকার কারণে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার
ওসমানী মিলনায়তনে রফতানি ট্রফি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ
কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, শিল্প কারখানায় বিনিয়োগ করার পাশাপাশি মানুষের
ক্রয়ৰমতা বাড়াতে হবে। এ জন্য স্বাধীনতার সুফল মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে
হবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর যৌথ উদ্যোগে ২০০৫-০৮ সাল এই তিন বছরে রফতানি খাতে অবদান রাখার জন্য ৫৯টি পদক ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে ৩৩টি স্বর্ণপদক, ১৫টি রৌপ্য ও ১১টি ব্রোঞ্জ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্যবসাবাণিজ্য দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চাবি কাঠি। ব্যবসাবাণিজ্য প্রসারের মাধ্যমে ব্যাপক জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান ও আয়ের ব্যবস্থা করতে চাই। যাতে দেশকে একটা জায়গায় দাঁড় করাতে পারি দেশ দারিদ্র্যমুক্ত হতে পারে। বিশ্বায়ন ও মুক্তবাজার দ্রুত সম্প্রসারণের কারণে বিশ্ববাণিজ্য প্রতিনিয়তই পরিবর্তন হচ্ছে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য অর্থনৈতিক কর্মকা- গতিশীল ও বহুমুখী গড়ে তোলা জরুরী। তিনি বলেন, ব্যবসাবাণিজ্যের জন্য অবকাঠামো সুবিধা পর্যায়ক্রমে উন্নত হচ্ছে। বর্তমান আমাদের বিদ্যুত ও গ্যাসের সঙ্কট রয়েছে। কিন্তু এর জন্য দায়ী কে আপনারা জানেন। ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যনত্ম আমরা ৰমতায় থাকাকালীন ১৭শ' মেগাওয়াট বিদু্যত জাতীয় গ্রিডে যোগ করেছিলাম। কিন্তু চারদলীয় সরকার ৰমতায় এসে এক মেগাওয়াট বিদ্যুতও বাড়াতে পারে নাই। অথচ গত সাত বছর ধরে বিদু্যতের চাহিদা বেড়েই চলছে। আমরা দায়িত্ব নেয়ার পর ইতোমধ্যে ৫৩০ মেগাওয়াট বিদু্যত জাতীয় ডগ্রডে যোগ করেছি। এ বছরের মধ্যে আরও ৭শ' মেগাওয়াড বিদু্যত জাতীয় গ্রিডে যোগ হবে। আগামী ২০১৪ সালের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে যোগ হবে ৭ হাজার মেগাওয়াট। নতুন গ্যাস ৰেত্রে আবিষ্কারের জন্য আমরা পদৰেপ নিয়েছি। এক বছরে ২শ' মিলিয়ন ঘটফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যোগ হয়েছে। ২০১২ সালে আরও ৫৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যোগ করতে পারব। বর্তমান বিশ্ব বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় রফতানি বাণিজ্য আধুনিক প্রযুুক্তির ব্যবহার ক্রমাগত বাড়ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল শিল্পপতি, ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক বিনিয়োগসহ সম্ভাবনাময় শিল্প খাতে বিনিয়োগের আহবান জানান। তিনি শিল্প কারখানার অফিসগুলোতে স্যোলার বিদু্যত প্যানেল ব্যবহারের আহবান জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিল্প কারখানার অফিসগুলোতে সৌর বিদু্যত ব্যবহার হলে সাশ্রয় বিদু্যত কারখানায় ব্যবহার করা যাবে। আমি নিজেও আমার অফিসে সৌর বিদু্যত ব্যবহার করছি।
বিগত অর্থবছরে বিশ্বমন্দার কারণে আমাদের রফতানির প্রবৃদ্ধি ছিল ১০.৩১ শতাংশ। গত বছর প্রকৃত রফতানি হয় ১৫শ' কোটি ৫৭ লাখ মার্কিন ডলার। রফতানির এ হার ধরে রাখতে হলে রফতানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ৰমতা বাড়াতে হবে। পণ্যের গুণতম মান উন্নয়নে আরও মনোযোগী হতে হবে। কারখানার উন্নত পরিবেশ নিশ্চিতসহ কমপস্নায়েন্স বিষয়গুলোর প্রতি আরও গুরম্নত্ব আরোপ করতে হবে। ওই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাণিজ্যমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারম্নক খান। আরও বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআই সভাপতি আনিসুল হক, বাণিজ্য সচিব গোলাম হোসেন ও রফতানি উন্নয়ন বু্যরোর ভাইস চেয়ারম্যান সাহাব উলস্নাহ।
রফতানি পদক ২০০৫-০৬, ২০০৬-০৭ ও ২০০৭-০৮ অর্থবছরে তিনটি ক্যাটাগরিতে দেয়া হয়। তবে আগামী বছরগুলোতে নিয়মিত এই পদক দেয়ার জন্য প্রতিশ্রম্নতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর যৌথ উদ্যোগে ২০০৫-০৮ সাল এই তিন বছরে রফতানি খাতে অবদান রাখার জন্য ৫৯টি পদক ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে ৩৩টি স্বর্ণপদক, ১৫টি রৌপ্য ও ১১টি ব্রোঞ্জ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্যবসাবাণিজ্য দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চাবি কাঠি। ব্যবসাবাণিজ্য প্রসারের মাধ্যমে ব্যাপক জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থান ও আয়ের ব্যবস্থা করতে চাই। যাতে দেশকে একটা জায়গায় দাঁড় করাতে পারি দেশ দারিদ্র্যমুক্ত হতে পারে। বিশ্বায়ন ও মুক্তবাজার দ্রুত সম্প্রসারণের কারণে বিশ্ববাণিজ্য প্রতিনিয়তই পরিবর্তন হচ্ছে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য অর্থনৈতিক কর্মকা- গতিশীল ও বহুমুখী গড়ে তোলা জরুরী। তিনি বলেন, ব্যবসাবাণিজ্যের জন্য অবকাঠামো সুবিধা পর্যায়ক্রমে উন্নত হচ্ছে। বর্তমান আমাদের বিদ্যুত ও গ্যাসের সঙ্কট রয়েছে। কিন্তু এর জন্য দায়ী কে আপনারা জানেন। ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যনত্ম আমরা ৰমতায় থাকাকালীন ১৭শ' মেগাওয়াট বিদু্যত জাতীয় গ্রিডে যোগ করেছিলাম। কিন্তু চারদলীয় সরকার ৰমতায় এসে এক মেগাওয়াট বিদ্যুতও বাড়াতে পারে নাই। অথচ গত সাত বছর ধরে বিদু্যতের চাহিদা বেড়েই চলছে। আমরা দায়িত্ব নেয়ার পর ইতোমধ্যে ৫৩০ মেগাওয়াট বিদু্যত জাতীয় ডগ্রডে যোগ করেছি। এ বছরের মধ্যে আরও ৭শ' মেগাওয়াড বিদু্যত জাতীয় গ্রিডে যোগ হবে। আগামী ২০১৪ সালের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে যোগ হবে ৭ হাজার মেগাওয়াট। নতুন গ্যাস ৰেত্রে আবিষ্কারের জন্য আমরা পদৰেপ নিয়েছি। এক বছরে ২শ' মিলিয়ন ঘটফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যোগ হয়েছে। ২০১২ সালে আরও ৫৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যোগ করতে পারব। বর্তমান বিশ্ব বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় রফতানি বাণিজ্য আধুনিক প্রযুুক্তির ব্যবহার ক্রমাগত বাড়ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল শিল্পপতি, ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক বিনিয়োগসহ সম্ভাবনাময় শিল্প খাতে বিনিয়োগের আহবান জানান। তিনি শিল্প কারখানার অফিসগুলোতে স্যোলার বিদু্যত প্যানেল ব্যবহারের আহবান জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিল্প কারখানার অফিসগুলোতে সৌর বিদু্যত ব্যবহার হলে সাশ্রয় বিদু্যত কারখানায় ব্যবহার করা যাবে। আমি নিজেও আমার অফিসে সৌর বিদু্যত ব্যবহার করছি।
বিগত অর্থবছরে বিশ্বমন্দার কারণে আমাদের রফতানির প্রবৃদ্ধি ছিল ১০.৩১ শতাংশ। গত বছর প্রকৃত রফতানি হয় ১৫শ' কোটি ৫৭ লাখ মার্কিন ডলার। রফতানির এ হার ধরে রাখতে হলে রফতানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ৰমতা বাড়াতে হবে। পণ্যের গুণতম মান উন্নয়নে আরও মনোযোগী হতে হবে। কারখানার উন্নত পরিবেশ নিশ্চিতসহ কমপস্নায়েন্স বিষয়গুলোর প্রতি আরও গুরম্নত্ব আরোপ করতে হবে। ওই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাণিজ্যমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারম্নক খান। আরও বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআই সভাপতি আনিসুল হক, বাণিজ্য সচিব গোলাম হোসেন ও রফতানি উন্নয়ন বু্যরোর ভাইস চেয়ারম্যান সাহাব উলস্নাহ।
রফতানি পদক ২০০৫-০৬, ২০০৬-০৭ ও ২০০৭-০৮ অর্থবছরে তিনটি ক্যাটাগরিতে দেয়া হয়। তবে আগামী বছরগুলোতে নিয়মিত এই পদক দেয়ার জন্য প্রতিশ্রম্নতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
No comments