কৃষি ও আইটি খাত উন্নয়নে ৩শ' কোটির তহবিল অব্যবহৃত- সাত মাসেও টাকা ছাড় হয়নি by মিজান চৌধুরী
চলতি বাজেটে বরাদ্দকৃত কৃষি ও আইটি খাত
উন্নয়নে ৩শ' কোটি টাকার তহবিল অব্যবহৃত রয়েছে। ওই তহিবলের মধ্যে কৃষি খাতের
১শ' কোটি টাকা এবং আইটি খাতের জন্য ২শ' কোটি টাকা রয়েছে।
কিন্তু অর্থবছরের সাত মাস পার হলেও ওই তহবিল থেকে কোন টাকা ছাড় করা হয়নি।
অর্থ ছাড়ের অভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নেয়া কৃষি ও আইটি খাতের কমপৰে ৫০
প্রকল্প আটকে আছে। সংশিস্নষ্ট সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
এদিকে ওই তহবিল থেকে প্রকল্প বাসত্মবায়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি কৃষি খাতের প্রকল্প বাসত্মবায়নের জন্য ১শ' কোটি এবং আইটি খাতের প্রকল্পের জন্য ১শ' কোটি মোট ২শ' কোটি টাকা ছাড় করার চিঠি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়কে। চিঠিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, মার্চ পর্যনত্ম কৃষি খাতে অনুমোদিত প্রকল্প হচ্ছে ৩৫ এবং আইটি খাতের অনুমোদিত প্রকল্পের সংখ্যা হচ্ছে ১৪। এসব প্রকল্প বাসত্মবায়নে অর্থের প্রয়োজন হবে। তাই কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে বরাদ্দকৃত বাজেট থেকে ১শ' কোটি টাকা এবং আইটি খাতে বরাদ্দকৃত বাজেট থেকে ১শ' কোটি টাকা মোট ২শ' কোটি টাকা ছাড় করার জন্য বলা হয়েছে।
জানা গেছে, চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের বাজেটে ইইএফের কৃষি খাতে ১শ' কোটি টাকা এবং আইটি খাতে ২শ' কোটি টাকা সরকার বরাদ্দ দেয়। বিশেষ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আইটি খাতে বেশি বরাদ্দ রাখা হয়েছে। পাশাপাশি খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেও কৃষি খাতে বরাদ্দ দেয়া হয়। সূত্র জানায়, চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যনত্ম ওই তহবিল থেকে অর্থ মন্ত্রণালয় কোন অর্থ ছাড় করেনি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান, ডিজিটাল বা ংলাদেশ গড়ে তুলতে আইটি খাতে প্রকল্পের প্রসত্মাব গ্রহণ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। ফলে আইটি খাতে প্রচুর প্রকল্প জমা পড়ছে। এ খাতে আরও বেশি অর্থের প্রয়োজন হবে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কৃষিভিত্তিক প্রকল্পের বিপরীতে বিশাল অর্থের প্রয়োজন হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্র মতে, ইকু্যইটি এ্যান্ড এন্টারপ্রেনারশিপ ফান্ডের স্থাপনকাল হতে এ পর্যনত্ম কৃষি খাতে ২১৬ প্রকল্প এবং আইটি খাতে ৩৪ প্রকল্প মঞ্জুর করা হয়েছে। ওইসব প্রকল্পের মোট ব্যয় হচ্ছে ১৬শ' ৪৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। ওই প্রকল্পের মধ্যে ইইএফ সহায়তার পরিমাণ হচ্ছে ৬২৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। তবে ৬২৭ কোটি ৫০ লাখ টাকার মধ্যে এ পর্যনত্ম ৫৩১ কোটি ৬১ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে। ইইএফ সহায়তার ২১৬ প্রকল্পের মধ্যে এ পর্যনত্ম ২০৫ প্রকল্পের অনুকূলে অর্থ ছাড় করা হয়েছে। কিছু কিছু কৃষি খাত প্রকল্পের জন্য অংশিক সহায়তাও দেয়া হয়। ওইসব আংশিক সহায়তার প্রকল্প শেষ করতে আরও ৬২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা প্রয়োজন হবে। অপরদিকে ইইএফ সহায়তার আইটি খাতের ১৪টি প্রকল্প শেষ হয়েছে। কিন্তু ১৮ প্রকল্পে আংশিক সহায়তার কারণে ওইসব প্রকল্প শেষ করতে আরও ১২ কোটি টাকার প্রয়োজন হয়েছে।
এছাড়া কৃষি খাতের অনুমোদিত ১৫ এবং অনুমোদনযোগ্য ২০ প্রকল্প বাসত্মবায়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা এবং আইটি খাতের অনুমোদিত ৬ ও অনুমোদনযোগ্য ৮ প্রকল্প বাসত্মবায়ন ব্যয় ধরা হয় ২০ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। অর্থ মন্ত্রণালয় অর্থ ছাড় না করলে এসব প্রকল্প বাসত্মবায়নে বিলম্ব হবে। এতে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সমস্যা হবে। তাই অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে বাজেট থেকে ২শ' কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে।
সূত্র মতে, কৃষি খাতের মঞ্জুরিকৃত প্রকল্পের জন্য অর্থের প্রয়োজন ১৩৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। কিন্তু এখাতে অর্থ সংস্থান রয়েছে ২৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
এদিকে ওই তহবিল থেকে প্রকল্প বাসত্মবায়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি কৃষি খাতের প্রকল্প বাসত্মবায়নের জন্য ১শ' কোটি এবং আইটি খাতের প্রকল্পের জন্য ১শ' কোটি মোট ২শ' কোটি টাকা ছাড় করার চিঠি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়কে। চিঠিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, মার্চ পর্যনত্ম কৃষি খাতে অনুমোদিত প্রকল্প হচ্ছে ৩৫ এবং আইটি খাতের অনুমোদিত প্রকল্পের সংখ্যা হচ্ছে ১৪। এসব প্রকল্প বাসত্মবায়নে অর্থের প্রয়োজন হবে। তাই কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে বরাদ্দকৃত বাজেট থেকে ১শ' কোটি টাকা এবং আইটি খাতে বরাদ্দকৃত বাজেট থেকে ১শ' কোটি টাকা মোট ২শ' কোটি টাকা ছাড় করার জন্য বলা হয়েছে।
জানা গেছে, চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের বাজেটে ইইএফের কৃষি খাতে ১শ' কোটি টাকা এবং আইটি খাতে ২শ' কোটি টাকা সরকার বরাদ্দ দেয়। বিশেষ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আইটি খাতে বেশি বরাদ্দ রাখা হয়েছে। পাশাপাশি খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেও কৃষি খাতে বরাদ্দ দেয়া হয়। সূত্র জানায়, চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যনত্ম ওই তহবিল থেকে অর্থ মন্ত্রণালয় কোন অর্থ ছাড় করেনি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান, ডিজিটাল বা ংলাদেশ গড়ে তুলতে আইটি খাতে প্রকল্পের প্রসত্মাব গ্রহণ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। ফলে আইটি খাতে প্রচুর প্রকল্প জমা পড়ছে। এ খাতে আরও বেশি অর্থের প্রয়োজন হবে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কৃষিভিত্তিক প্রকল্পের বিপরীতে বিশাল অর্থের প্রয়োজন হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্র মতে, ইকু্যইটি এ্যান্ড এন্টারপ্রেনারশিপ ফান্ডের স্থাপনকাল হতে এ পর্যনত্ম কৃষি খাতে ২১৬ প্রকল্প এবং আইটি খাতে ৩৪ প্রকল্প মঞ্জুর করা হয়েছে। ওইসব প্রকল্পের মোট ব্যয় হচ্ছে ১৬শ' ৪৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। ওই প্রকল্পের মধ্যে ইইএফ সহায়তার পরিমাণ হচ্ছে ৬২৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। তবে ৬২৭ কোটি ৫০ লাখ টাকার মধ্যে এ পর্যনত্ম ৫৩১ কোটি ৬১ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে। ইইএফ সহায়তার ২১৬ প্রকল্পের মধ্যে এ পর্যনত্ম ২০৫ প্রকল্পের অনুকূলে অর্থ ছাড় করা হয়েছে। কিছু কিছু কৃষি খাত প্রকল্পের জন্য অংশিক সহায়তাও দেয়া হয়। ওইসব আংশিক সহায়তার প্রকল্প শেষ করতে আরও ৬২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা প্রয়োজন হবে। অপরদিকে ইইএফ সহায়তার আইটি খাতের ১৪টি প্রকল্প শেষ হয়েছে। কিন্তু ১৮ প্রকল্পে আংশিক সহায়তার কারণে ওইসব প্রকল্প শেষ করতে আরও ১২ কোটি টাকার প্রয়োজন হয়েছে।
এছাড়া কৃষি খাতের অনুমোদিত ১৫ এবং অনুমোদনযোগ্য ২০ প্রকল্প বাসত্মবায়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকা এবং আইটি খাতের অনুমোদিত ৬ ও অনুমোদনযোগ্য ৮ প্রকল্প বাসত্মবায়ন ব্যয় ধরা হয় ২০ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। অর্থ মন্ত্রণালয় অর্থ ছাড় না করলে এসব প্রকল্প বাসত্মবায়নে বিলম্ব হবে। এতে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সমস্যা হবে। তাই অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে বাজেট থেকে ২শ' কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে।
সূত্র মতে, কৃষি খাতের মঞ্জুরিকৃত প্রকল্পের জন্য অর্থের প্রয়োজন ১৩৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। কিন্তু এখাতে অর্থ সংস্থান রয়েছে ২৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
No comments