পাহাড়ে আবার বড় ধরনের সহিংস ঘটনার আশঙ্কা- গোয়েন্দা রিপোর্টে তথ্য ফাঁস ॥ উদ্বিগ্ন শান্তিপ্রিয় পাহাড়বাসী
পাহাড় এখন শান্ত। তবু শঙ্কা কাটছে না
শান্তিপ্রিয় পাহাড়বাসীর। নানা গুজব, জেলা ও বিভিন্ন উপজেলায় নতুন মুখের
আনাগোনা, পহেলা বৈশাখের আগে পাহাড়ী বাঙালীর পাল্টাপাল্টি প্রতিশোধের খবর সব
মিলিয়ে শঙ্কামুক্ত হতে পারছে না পাহাড়ের মানুষ।
সরকারী গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও এ ধরনের খবর মাঠ পর্যায় থেকে সংগ্রহ করে তা সরকারের উচ্চ পর্যায়ে অবহিত করেছে ইতোমধ্যে।
পাহাড়ী বাঙালী উভয় সম্প্রদায়ের মানুষের মাঝে গুজব রটেছে এসএসসি পরীক্ষার পর থেকে চৈত্র সংক্রান্তির আগে আবারও একটি সাম্প্রদায়িক সংঘাত হবে। আর এই সংঘাত হবে আরও ভয়াবহ। ইন্ধনদাতাদের নির্দেশে যারা সহিংস ঘটনায় অংশ নিয়েছিল হাতে গোনা কয়েকজন ধরা পড়লেও তাদের অধিকাংশই এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে।
পাহাড়ের সকল সমপ্রদায়ের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ শান্তির সপক্ষে থাকলেও উগ্র চেতনার চিহ্নিত ইন্ধনদাতারা পাহাড়ী-বাঙালীর সাম্প্রীতি নষ্ট করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে সামপ্রদায়িক উস্কানি ছড়িয়ে সহিংসতার মধ্য দিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল করার কাজ এখনও অব্যাহত রেখেছে।
অন্যান্য সময়ের মতো এবারও উভয় সমপ্রদায়ের চিহ্নিত উগ্র শান্তি বিনষ্টকারীরা পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে বাঘাইছড়ি ও খাগড়াছড়ি ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে সামপ্রদায়িক উন্মাদনা ছড়িয়ে পরিকল্পিত নাশকতার ছক এঁকেছে বলে খোদ গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট রয়েছে। উভয় সমপ্রদায়ের মাঝে থাকা উগ্র চেতনা লালনকারীদের সহিংস ঘটনা ঘটাতে আবারও ব্যবহার করবে চিহ্নিত ইন্ধনদাতারা। এ সকল সহিংস ঘটনার বিস্তৃতি ঘটাতে অনেক সময় সহযোগী হয়ে কাজ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে থাকা উগ্র চেতনা লালনকারী সদস্যরাও।
এদিকে শহরের খবংপুড়িয়া এলাকার বাসিন্দা খাগড়াছড়ি পৌর কমিশনার মোনাং দেওয়ান বলেন, খাগড়াছড়িতে যা ঘটেছে তা অপ্রত্যাশিত, সামনে এর চেয়ে আরও ভয়ানক পরিস্থিতি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। প্রশাসন সতর্ক প্রস্তুতি না নিলে সামনে আরও সংঘাত হতে পারে। এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়ার নয়।
অপরদিকে, পাহাড়ে সহিংস ঘটনায় সরকারবিরোধী ইন্ধনদাতারা বসে নেই, আরও একটি ভয়াবহ সংঘাতের জন্য তারা জেলার বিভিন্ন সমতল প্রত্যাগত বাঙালী গ্রামে চালিয়ে যাচ্ছে সমপ্রীতি বিনষ্টের নানা গুজব। যে কোন সময় হামলা আসতে পারে এ জন্য সতর্ক করা হচ্ছে গ্রামবাসীদের। আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা হামলার ভয়ে এখনও জেলার বিভিন্ন গ্রামে রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে নিজেদের গ্রাম। একই রকমের গুজব উপজাতীয় গ্রামে, বাঙালীরা হামলা করতে পারে, এজন্য তারাও রাত জেগে নিজেদের গ্রাম পাহারা দিচ্ছে সম্মিলিতভাবে।
পাহাড়ী বাঙালী উভয় সম্প্রদায়ের মানুষের মাঝে গুজব রটেছে এসএসসি পরীক্ষার পর থেকে চৈত্র সংক্রান্তির আগে আবারও একটি সাম্প্রদায়িক সংঘাত হবে। আর এই সংঘাত হবে আরও ভয়াবহ। ইন্ধনদাতাদের নির্দেশে যারা সহিংস ঘটনায় অংশ নিয়েছিল হাতে গোনা কয়েকজন ধরা পড়লেও তাদের অধিকাংশই এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে।
পাহাড়ের সকল সমপ্রদায়ের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ শান্তির সপক্ষে থাকলেও উগ্র চেতনার চিহ্নিত ইন্ধনদাতারা পাহাড়ী-বাঙালীর সাম্প্রীতি নষ্ট করে রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে সামপ্রদায়িক উস্কানি ছড়িয়ে সহিংসতার মধ্য দিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল করার কাজ এখনও অব্যাহত রেখেছে।
অন্যান্য সময়ের মতো এবারও উভয় সমপ্রদায়ের চিহ্নিত উগ্র শান্তি বিনষ্টকারীরা পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে বাঘাইছড়ি ও খাগড়াছড়ি ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে সামপ্রদায়িক উন্মাদনা ছড়িয়ে পরিকল্পিত নাশকতার ছক এঁকেছে বলে খোদ গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট রয়েছে। উভয় সমপ্রদায়ের মাঝে থাকা উগ্র চেতনা লালনকারীদের সহিংস ঘটনা ঘটাতে আবারও ব্যবহার করবে চিহ্নিত ইন্ধনদাতারা। এ সকল সহিংস ঘটনার বিস্তৃতি ঘটাতে অনেক সময় সহযোগী হয়ে কাজ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে থাকা উগ্র চেতনা লালনকারী সদস্যরাও।
এদিকে শহরের খবংপুড়িয়া এলাকার বাসিন্দা খাগড়াছড়ি পৌর কমিশনার মোনাং দেওয়ান বলেন, খাগড়াছড়িতে যা ঘটেছে তা অপ্রত্যাশিত, সামনে এর চেয়ে আরও ভয়ানক পরিস্থিতি আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। প্রশাসন সতর্ক প্রস্তুতি না নিলে সামনে আরও সংঘাত হতে পারে। এমন আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়ার নয়।
অপরদিকে, পাহাড়ে সহিংস ঘটনায় সরকারবিরোধী ইন্ধনদাতারা বসে নেই, আরও একটি ভয়াবহ সংঘাতের জন্য তারা জেলার বিভিন্ন সমতল প্রত্যাগত বাঙালী গ্রামে চালিয়ে যাচ্ছে সমপ্রীতি বিনষ্টের নানা গুজব। যে কোন সময় হামলা আসতে পারে এ জন্য সতর্ক করা হচ্ছে গ্রামবাসীদের। আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা হামলার ভয়ে এখনও জেলার বিভিন্ন গ্রামে রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে নিজেদের গ্রাম। একই রকমের গুজব উপজাতীয় গ্রামে, বাঙালীরা হামলা করতে পারে, এজন্য তারাও রাত জেগে নিজেদের গ্রাম পাহারা দিচ্ছে সম্মিলিতভাবে।
No comments