টস জিতে শাকিবের ফিল্ডিং নেয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়েছে ইংল্যান্ড- ৩ উইকেটে ৩৭৪ by মিথুন আশরাফ
আক্ষেপের শুরু টস জিতে শাকিবের ফিল্ডিং
নেয়ার মধ্য দিয়ে। প্রথম সেশনে রিয়াদের বলে কারবেরির উইকেট মুশফিকুর লুফে
নিতে না পারার আক্ষেপও রয়েছে।
আক্ষেপে পুড়েছেন পিটারসেনও।
মাত্র ১ রানের জন্য সেঞ্চুরি করতে না পেরে। এ আক্ষেপের দিনে বাংলাদেশের
হতাশার শেষ নেই। তবে দিনটি নিজেদের করে নিয়েছে ইংল্যান্ড। দিন শেষ হওয়ার
আগে অধিনায়ক কুকের সেঞ্চুরি ও পিটারসেনের ৯৯ রানের সুবাদে ৩ উইকেটে ৩৭৪
রানের বিশাল স্কোর ইংল্যান্ডের।
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দর্শক মাত্র প্রবেশ করা শুরু করেছেন। সকাল সাড়ে নয়টায় ম্যাচ শুরু। আধ ঘণ্টা আগে হয়েছে টস। তা জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু কী হতবাক করার বিষয়। টস জিতেও ফিল্ডিং নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শাকিব। কুকদের আগে ব্যাট করার সুবিধা করে দিয়েছেন। সেই সুযোগ একেবারেই হেলায় যেতে দেননি ইংলিশরা। বুঝিয়ে দিয়েছেন সুযোগ কোনক্রমেই হাতছাড়া করতে রাজি নন তাঁরা। দুই ওপেনার কুক ও কারবেরি সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করেছেন প্রথম থেকেই। দুজন মিলে ৭২ রানের জুটি গড়েছেন। এ সময় কারবেরি ৩০ রান করে রিয়াদের বলে এলবিডব্লিউ হন। রিয়াদের বলে আরও আগেই আউট হতে পারতেন। কিন্তু মুশফিকুর ক্যাচটি মুঠোয় নিতে ব্যর্থ হন। এরপর ট্রট ও কুক মিলে গড়েন আরেকটি বড় জুটি। এবার এ দুজনের জুটি থেকে আসে ৬৭ রান। দলীয় ১৪৯ রানে রুবেলের বলে ট্রট (৩৯) সাজঘরে ফেরেন। শুরু হয় কুক-পিটারসেন জুটির। এ দুজনের একজনকে আউট করতেই দিনের শেষ সেশন পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হয়। পিটারসেন বড় ইনিংস গড়েন। কিন্তু হতাশা নিয়েই মাঠ ছাড়েন। ৯৯ রানে আউট হন এ ব্যাটসম্যান। আবারও রাজ্জাকের বলেই। ১৭০ রানের জুটির সমাপ্তি ঘটে। যা বাংলাদেশ-ইংল্যান্ডের মধ্যকার তৃতীয় উইকেটে এ পর্যনন্ত সেরা জুটি। কিন্তু তখনও কুক উইকেট আকড়ে ধরেই খেলতে থাকেন। এবার তাকে সঙ্গ দিতে মাঠে নামেন আরেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার কলিংউড। শেষ পর্যন্ত এ দুজন দলকে ৩৭৪ রান পর্যন্ত এগিয়ে নিয়ে যান। দিন শেষ হওয়ার আগে ইংল্যান্ড হারায় ৩ উইকেট। কুক ২৪৪ বলে ১৪ চার ও দুই ছক্কায় ১৫৮ রান করে অপরাজিত রয়েছেন। দিনের প্রথম সেশনে কুক অর্ধশতক পূরণ করেন। আর শেষ সেশনে গিয়ে পূর্ণ করেন ক্যারিয়ারের ১১তম সেঞ্চুরি। আর কলিংউড ৩২ রানে তাঁকে সঙ্গ দিচ্ছেন। আজ ম্যাচের দ্বিতীয় দিন।
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দর্শক মাত্র প্রবেশ করা শুরু করেছেন। সকাল সাড়ে নয়টায় ম্যাচ শুরু। আধ ঘণ্টা আগে হয়েছে টস। তা জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু কী হতবাক করার বিষয়। টস জিতেও ফিল্ডিং নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শাকিব। কুকদের আগে ব্যাট করার সুবিধা করে দিয়েছেন। সেই সুযোগ একেবারেই হেলায় যেতে দেননি ইংলিশরা। বুঝিয়ে দিয়েছেন সুযোগ কোনক্রমেই হাতছাড়া করতে রাজি নন তাঁরা। দুই ওপেনার কুক ও কারবেরি সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করেছেন প্রথম থেকেই। দুজন মিলে ৭২ রানের জুটি গড়েছেন। এ সময় কারবেরি ৩০ রান করে রিয়াদের বলে এলবিডব্লিউ হন। রিয়াদের বলে আরও আগেই আউট হতে পারতেন। কিন্তু মুশফিকুর ক্যাচটি মুঠোয় নিতে ব্যর্থ হন। এরপর ট্রট ও কুক মিলে গড়েন আরেকটি বড় জুটি। এবার এ দুজনের জুটি থেকে আসে ৬৭ রান। দলীয় ১৪৯ রানে রুবেলের বলে ট্রট (৩৯) সাজঘরে ফেরেন। শুরু হয় কুক-পিটারসেন জুটির। এ দুজনের একজনকে আউট করতেই দিনের শেষ সেশন পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হয়। পিটারসেন বড় ইনিংস গড়েন। কিন্তু হতাশা নিয়েই মাঠ ছাড়েন। ৯৯ রানে আউট হন এ ব্যাটসম্যান। আবারও রাজ্জাকের বলেই। ১৭০ রানের জুটির সমাপ্তি ঘটে। যা বাংলাদেশ-ইংল্যান্ডের মধ্যকার তৃতীয় উইকেটে এ পর্যনন্ত সেরা জুটি। কিন্তু তখনও কুক উইকেট আকড়ে ধরেই খেলতে থাকেন। এবার তাকে সঙ্গ দিতে মাঠে নামেন আরেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার কলিংউড। শেষ পর্যন্ত এ দুজন দলকে ৩৭৪ রান পর্যন্ত এগিয়ে নিয়ে যান। দিন শেষ হওয়ার আগে ইংল্যান্ড হারায় ৩ উইকেট। কুক ২৪৪ বলে ১৪ চার ও দুই ছক্কায় ১৫৮ রান করে অপরাজিত রয়েছেন। দিনের প্রথম সেশনে কুক অর্ধশতক পূরণ করেন। আর শেষ সেশনে গিয়ে পূর্ণ করেন ক্যারিয়ারের ১১তম সেঞ্চুরি। আর কলিংউড ৩২ রানে তাঁকে সঙ্গ দিচ্ছেন। আজ ম্যাচের দ্বিতীয় দিন।
No comments