মার্চেই ট্রাইবু্যনাল ও প্রসিকিউশন গঠন, তদন্তও শুরু হবে- যুদ্ধাপরাধী বিচারে গণজাগরণ সৃষ্টি করবে ১৪ দল
যুদ্ধাপরাধীরা যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না
পারে- সেজন্য সতর্ক প্রহরায় থাকার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ১৪
দল। আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলের নেতারা বলেছেন, শুধু বিএনপি-জামায়াতই নয়,
যুদ্ধাপরাধী যে দলেই থাকুক না কেন সকলেরই বিচার করা হবে।
প্রথম পর্যায়ে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে এ প্রক্রিয়া শুরম্ন
হবে। চলতি মাসেই বিচারের লৰ্যে ট্রাইবু্যনাল ও প্রসিকিউশন গঠনসহ তদনত্ম
শুরম্ন হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ না হওয়া পর্যনত্ম মুক্তিযুদ্ধের পৰের
সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে থাকতে হবে।
শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর ১৪ দলের বৈঠকে নেতারা এসব কথা বলেন। বৈঠকে নেতারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরম্নর পর কোন অপশক্তিরা যাতে কোন ষড়যন্ত্র-চক্রানত্ম করতে না পারে মাঠে-ঘাটে-রাজপথে সোচ্চার থাকার পৰে মত দেন। একই সঙ্গে দেশবাসীর মাঝে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পৰে ব্যাপক গণজাগরণ সৃষ্টিরও কথা বলেন। তাঁরা বলেন, নিজামী-সাঈদীরা প্রকৃত ইসলাম জানেন না। তাঁরা ইসলামের নামে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, কোন্ দলে যুদ্ধাপরাধী আছে সেটি বড় কথা নয়, কারা যুদ্ধাপরাধ করেছে- সেটিই বড় কথা। যুদ্ধাপরাধী বিএনপি-জামায়াত কিংবা অন্য যে কোন দলেই থাকুক না কেন- আমরা সকলেরই বিচার করব। ১৪ দলসহ অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্য জোরদারের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৩৮ বছর পরেও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। এবার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মস্নান করতে নতুন চিনত্মাধারা নিয়ে সুগভীর ষড়যন্ত্রে মেতেছে তারা। তবে মুক্তিযুদ্ধের পশক্তি ঐক্যবদ্ধ থাকলে সকল ষড়যন্ত্র চূর্ণ-বিচূর্ণ করে এসব স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ও তাদের দোসরদের সমুচিত জবাব দেয়া যাবে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রস্তুতি সম্পন্নের কথা স্বীকার করে আইন প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট কামরম্নল ইসলাম জানান, প্রথম অবস্থায় চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরম্ন হবে। বিচার প্রক্রিয়াকে আনত্মর্জাতিক মানের ও প্রশ্নাঈত করার জন্যই কিছুটা সময় নিয়ে করা হচ্ছে। তিনি জানান, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ল্যে চলতি মাসেই ট্রাইবু্যনাল ও প্রসিকিউশন গঠন এবং তদনত্ম শুরম্ন হবে।
আনত্মর্জাতিক মানের বিচারের ল্যে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আনত্মর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের সহযোগিতা চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। তারা সহযোগিতা দিতে সম্মতিও জানিয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখন কেবল দাবি নয়, সময়ের ব্যাপার মাত্র। এই বিচারের েেত্র যদিও জটিলতা আছে, তারপরও সকল জটিলতা, ষড়যন্ত্র ও অপচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতি এই দাবি বাসত্মবায়ন করবেই।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, যুদ্ধাপরাধীরা যাতে কোনভাবেই আইনের ফাঁক-ফোঁকর দিয়ে বেরিয়ে যেতে না পারে কিংবা দেশে ছেড়ে পালাতে না পারে- সেজন্য দেশবাসীকে সতর্ক প্রহরায় থাকতে হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ না হওয়া পর্যনত্ম আমরা পাহারাদার হিসেবে মাঠে থাকব।
সাম্যবাদী দলের পলিটবু্যরোর সদস্য আবু হামেদ সাহাবুদ্দিন বলেন, নিজামী-সাঈদীরা প্রকৃত ইসলাম জানেন না। ইসলামের নামে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছেন তাঁরা। এদের ব্যাপারে দেশবাসীকে সতর্ক করতে হবে।
সাম্যবাদী দলের নগর সম্পাদক হারম্নন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন এম এ গনি, মাহমুদুর রহমান বাবু, মৃণাল কানত্মি দাস, শেখ বজলুর রহমান, আবুল হোসাইন, হাজী মোহাম্মদ সেলিম, আসলামুল হক আসলাম এমপি, এ্যাডভোকেট রফিক উদ্দিন আহমেদ, শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ।
শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর ১৪ দলের বৈঠকে নেতারা এসব কথা বলেন। বৈঠকে নেতারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরম্নর পর কোন অপশক্তিরা যাতে কোন ষড়যন্ত্র-চক্রানত্ম করতে না পারে মাঠে-ঘাটে-রাজপথে সোচ্চার থাকার পৰে মত দেন। একই সঙ্গে দেশবাসীর মাঝে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পৰে ব্যাপক গণজাগরণ সৃষ্টিরও কথা বলেন। তাঁরা বলেন, নিজামী-সাঈদীরা প্রকৃত ইসলাম জানেন না। তাঁরা ইসলামের নামে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছেন।
সাংবাদিক সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেন, কোন্ দলে যুদ্ধাপরাধী আছে সেটি বড় কথা নয়, কারা যুদ্ধাপরাধ করেছে- সেটিই বড় কথা। যুদ্ধাপরাধী বিএনপি-জামায়াত কিংবা অন্য যে কোন দলেই থাকুক না কেন- আমরা সকলেরই বিচার করব। ১৪ দলসহ অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্য জোরদারের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৩৮ বছর পরেও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। এবার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মস্নান করতে নতুন চিনত্মাধারা নিয়ে সুগভীর ষড়যন্ত্রে মেতেছে তারা। তবে মুক্তিযুদ্ধের পশক্তি ঐক্যবদ্ধ থাকলে সকল ষড়যন্ত্র চূর্ণ-বিচূর্ণ করে এসব স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ও তাদের দোসরদের সমুচিত জবাব দেয়া যাবে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রস্তুতি সম্পন্নের কথা স্বীকার করে আইন প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট কামরম্নল ইসলাম জানান, প্রথম অবস্থায় চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরম্ন হবে। বিচার প্রক্রিয়াকে আনত্মর্জাতিক মানের ও প্রশ্নাঈত করার জন্যই কিছুটা সময় নিয়ে করা হচ্ছে। তিনি জানান, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ল্যে চলতি মাসেই ট্রাইবু্যনাল ও প্রসিকিউশন গঠন এবং তদনত্ম শুরম্ন হবে।
আনত্মর্জাতিক মানের বিচারের ল্যে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আনত্মর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের সহযোগিতা চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। তারা সহযোগিতা দিতে সম্মতিও জানিয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এখন কেবল দাবি নয়, সময়ের ব্যাপার মাত্র। এই বিচারের েেত্র যদিও জটিলতা আছে, তারপরও সকল জটিলতা, ষড়যন্ত্র ও অপচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতি এই দাবি বাসত্মবায়ন করবেই।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, যুদ্ধাপরাধীরা যাতে কোনভাবেই আইনের ফাঁক-ফোঁকর দিয়ে বেরিয়ে যেতে না পারে কিংবা দেশে ছেড়ে পালাতে না পারে- সেজন্য দেশবাসীকে সতর্ক প্রহরায় থাকতে হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ না হওয়া পর্যনত্ম আমরা পাহারাদার হিসেবে মাঠে থাকব।
সাম্যবাদী দলের পলিটবু্যরোর সদস্য আবু হামেদ সাহাবুদ্দিন বলেন, নিজামী-সাঈদীরা প্রকৃত ইসলাম জানেন না। ইসলামের নামে মানুষকে ধোঁকা দিচ্ছেন তাঁরা। এদের ব্যাপারে দেশবাসীকে সতর্ক করতে হবে।
সাম্যবাদী দলের নগর সম্পাদক হারম্নন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন এম এ গনি, মাহমুদুর রহমান বাবু, মৃণাল কানত্মি দাস, শেখ বজলুর রহমান, আবুল হোসাইন, হাজী মোহাম্মদ সেলিম, আসলামুল হক আসলাম এমপি, এ্যাডভোকেট রফিক উদ্দিন আহমেদ, শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ।
No comments