অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করা হবে- দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিম মাঠে by মিজান চৌধুরী
অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করতে মাঠে
নেমেছে দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিম। পণ্যের যৌক্তিক মূল্য, মজুদ ও সরবরাহ
পরিস্থিতির অনুসন্ধান করবে এ টিম। অবৈধ মজুদকারী, সরবরাহে বিঘ্নের মাধ্যমে
কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টি ও অতিমূল্য আদায়কারীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা
গ্রহণসহ মনিটরিং টিম উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবে।
ছয়টি
মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে গঠিত দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিম আগামী জুন পর্যন্ত
ঢাকার সকল পাইকারি ও খুচরা বাজারে প্রতিদিন অভিযান চালাবে। সম্প্রতি
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন এক কর্মকর্তা জানান, এ টিমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও পশুসম্পদ মন্ত্রণালয়, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন, জেলা প্রশাসক ও এফবিসিসিআই প্রতিনিধি কাজ করবে।
সূত্র মতে, আগামী ২৯ জুন পর্যন্ত রাজধানীর খুচরা বাজারের মধ্যে হাতিরপুল বাজার, ফকিরাপুল বাজার, মতিঝিল এজিবি কলোনি বাজার, মালিবাগ ও খিলগাঁও বাজার, গুলশান উত্তর, গুলশান দক্ষিণ, মহাখালী, রামপুরা, বড় মগবাজার, বনানী কমিউনিটি সেন্টার কাঁচাবাজার, কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজার, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, মিরপুর এক নম্বর কাঁচাবাজার, নিউমার্কেট কাঁচাবাজার ও কাঁঠালবাগান কাঁচাবাজারের দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিম পর্যায়ক্রমে পরিদর্শন করবে। পাইকারি বাজারের মধ্যে দেশের বৃহত্তম পাইকারি বাজার মৌলভীবাজার, শ্যামবাজার, কাপ্তান বাজার, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা বাজার ও সূত্রাপুর বাজার পরিদর্শন করা হবে। মনিটরিং টিম পাইকারি ও খুচরা বাজারে পণ্যের সরবরাহ, মজুদ ও মূল্য পরিস্থিতি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করবে। এ অবস্থায় পণ্যের অবৈধ মজুদকারী, সরবরাহে বাধা সৃষ্টি করে কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টিকারী ও অযৌক্তিক মূল্য আদায়কারীকে চিহ্নিত করা হবে। এসব অসাধু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এছাড়া চিহ্নিত করে অসাধু ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মনিটরিং টিমের এক কর্মকর্তা জানান, এবার টিম কার্যকর হবে। কারণ অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করার পর আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার ৰমতা প্রদান করা হয়েছে। এর আগে বাজারে বাজারে মনিটরিং টিম কাজ করলেও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়ার বিধান ছিল না। ফলে ওই টিম হতো ঢাল-তলোয়ারবিহীন একটি টিম। গত রমজান ও পরে বিভিন্ন বাজার পরিদর্শন করে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেনি। আশা করি এবার কিছুটা কাজ হবে।
সূত্র মতে, সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দ্রব্যমূল্য সংক্রান্ত টাস্কফোর্স সভায় নিত্যপণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে মনিটরিং টিমকে কার্যকর করার প্রস্তাব আসে। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ম্যাজিস্ট্রেট ও আইন রৰাকারী বাহিনীর সদস্য দেয়াসহ অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ক্ষমতা প্রদানের ব্যাপারে জোরাল প্রস্তাব আসে। এ প্রেক্ষাপট থেকে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মনিটরিং টিম আগামীকাল রবিবার রাজধানীর পুরনো ঢাকার মৌলভীবাজার, শ্যামবাজার, কাপ্তান বাজার, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা বাজার ও সূত্রাপুর বাজার পরিদর্শন করবে। সোমবার খুচরা বাজারের মধ্যে কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজার, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, মিরপুর এক নম্বর কাঁচাবাজার, নিউমার্কেট কাঁচাবাজার ও কাঁঠালবাগান কাঁচাবাজার পরির্দশন করবে। এভাবে পর্যায়ক্রমে পাইকারি ও খুচরা বাজারে নিয়মিত পরিদর্শনের মাধ্যমে অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করা হবে।
সম্প্রতি মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। আগামীতে আন্তর্জাতিক বাজারে জিনিসপত্রের দাম হ্রাসের সম্ভাবনা কম। এ অবস্থায় একশ্রেণীর ব্যবসায়ী সুযোগ নিয়ে বাজার অস্থির করে তুলতে পারে এমন আশঙ্কা সরকারের। ফলে নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রেখে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ প্রেক্ষাপট থেকে দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিমকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে বাণিজ্যমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান জনকণ্ঠকে জানান, কিছু সময় ছাড়া পুরো বছর পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ছিল। চিনির বাজার অস্থির করেছে কিছু ব্যবসায়ী। কিন্তু এসব অসাধু ব্যবসায়ীকে চিহ্নিত করে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে এ ধরনের পদক্ষেপ অতীতে কোন সরকার গ্রহণ করতে পারেনি। তিনি আরও বলেন, শুধু মুনাফা অর্জন করলে হবে না; ব্যবসায়ীদের দেশ ও জাতির প্রতিও দায়িত্ব পালন করতে হবে। অতি মুনাফার মন-মানসিকতা বর্জন করতে হবে। বাজার পরিস্থিতি ঠিক রাখতে টিসিবিকে কার্যকর করা হয়েছে। টিসিবির মাধ্যমে ভোজ্যতেল ও মসুর ডাল আমদানি করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই বাজারে টিসিবির সয়াবিন তেল ছাড়া হবে। মনিটরিং টিমকে শক্তিশালী করা হয়েছে। মূল্যস্ফীতি কমানোর জন্য মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দেয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে। আশা করি, সামনে পরিস্থিতি ভাল হবে।
এদিকে খুচরা বাজারে দীর্ঘদিন পর চিনির মূল্য কমেছে। কেজিতে কমেছে ৪ টাকা। এক সপ্তাহ আগে খুচরা বাজারে এক কেজি চিনি বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৫৪ টাকায়। শুক্রবার বিক্রি হয়েছে ৪৭ থেকে ৫০ টাকা দরে। কাঁঠালবাগান বাজারে শুভ এ্যান্ড ব্রাদার্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়, পাইকারি বাজারে চিনির মূল্য কমেছে। এক সপ্তাহ আগে এক কেজি চিনি পাইকারি বাজারে বিক্রি হয়েছে ৫০ টাকায়; এখন বিক্রি করা হচ্ছে ৪৭ টাকায়। তিনি আরও বলেন, মসুর ডালের দাম কমে এক কেজি বিক্রি করা হচ্ছে ১০২ টাকা থেকে ১০৩ টাকায়। মোটা চালের কেজিতে এক টাকা কমে ২৫ টাকায় নেমেছে। বোতলজাত সয়াবিন তেলের মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে। তবে বেড়েছে খোলা পাম ও সয়াবিন তেলের দাম। ৭৮ থেকে সয়াবিন বেড়ে ৮০ টাকা এবং ৬৪ থেকে বেড়ে ৬৫ টাকাতে উঠেছে পামতেল।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন এক কর্মকর্তা জানান, এ টিমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও পশুসম্পদ মন্ত্রণালয়, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন, জেলা প্রশাসক ও এফবিসিসিআই প্রতিনিধি কাজ করবে।
সূত্র মতে, আগামী ২৯ জুন পর্যন্ত রাজধানীর খুচরা বাজারের মধ্যে হাতিরপুল বাজার, ফকিরাপুল বাজার, মতিঝিল এজিবি কলোনি বাজার, মালিবাগ ও খিলগাঁও বাজার, গুলশান উত্তর, গুলশান দক্ষিণ, মহাখালী, রামপুরা, বড় মগবাজার, বনানী কমিউনিটি সেন্টার কাঁচাবাজার, কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজার, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, মিরপুর এক নম্বর কাঁচাবাজার, নিউমার্কেট কাঁচাবাজার ও কাঁঠালবাগান কাঁচাবাজারের দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিম পর্যায়ক্রমে পরিদর্শন করবে। পাইকারি বাজারের মধ্যে দেশের বৃহত্তম পাইকারি বাজার মৌলভীবাজার, শ্যামবাজার, কাপ্তান বাজার, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা বাজার ও সূত্রাপুর বাজার পরিদর্শন করা হবে। মনিটরিং টিম পাইকারি ও খুচরা বাজারে পণ্যের সরবরাহ, মজুদ ও মূল্য পরিস্থিতি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করবে। এ অবস্থায় পণ্যের অবৈধ মজুদকারী, সরবরাহে বাধা সৃষ্টি করে কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টিকারী ও অযৌক্তিক মূল্য আদায়কারীকে চিহ্নিত করা হবে। এসব অসাধু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। এছাড়া চিহ্নিত করে অসাধু ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মনিটরিং টিমের এক কর্মকর্তা জানান, এবার টিম কার্যকর হবে। কারণ অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করার পর আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার ৰমতা প্রদান করা হয়েছে। এর আগে বাজারে বাজারে মনিটরিং টিম কাজ করলেও ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়ার বিধান ছিল না। ফলে ওই টিম হতো ঢাল-তলোয়ারবিহীন একটি টিম। গত রমজান ও পরে বিভিন্ন বাজার পরিদর্শন করে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেনি। আশা করি এবার কিছুটা কাজ হবে।
সূত্র মতে, সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দ্রব্যমূল্য সংক্রান্ত টাস্কফোর্স সভায় নিত্যপণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে মনিটরিং টিমকে কার্যকর করার প্রস্তাব আসে। একই সঙ্গে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ম্যাজিস্ট্রেট ও আইন রৰাকারী বাহিনীর সদস্য দেয়াসহ অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ক্ষমতা প্রদানের ব্যাপারে জোরাল প্রস্তাব আসে। এ প্রেক্ষাপট থেকে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মনিটরিং টিম আগামীকাল রবিবার রাজধানীর পুরনো ঢাকার মৌলভীবাজার, শ্যামবাজার, কাপ্তান বাজার, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা বাজার ও সূত্রাপুর বাজার পরিদর্শন করবে। সোমবার খুচরা বাজারের মধ্যে কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজার, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, মিরপুর এক নম্বর কাঁচাবাজার, নিউমার্কেট কাঁচাবাজার ও কাঁঠালবাগান কাঁচাবাজার পরির্দশন করবে। এভাবে পর্যায়ক্রমে পাইকারি ও খুচরা বাজারে নিয়মিত পরিদর্শনের মাধ্যমে অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করা হবে।
সম্প্রতি মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। আগামীতে আন্তর্জাতিক বাজারে জিনিসপত্রের দাম হ্রাসের সম্ভাবনা কম। এ অবস্থায় একশ্রেণীর ব্যবসায়ী সুযোগ নিয়ে বাজার অস্থির করে তুলতে পারে এমন আশঙ্কা সরকারের। ফলে নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রেখে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ প্রেক্ষাপট থেকে দ্রব্যমূল্য মনিটরিং টিমকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে বাণিজ্যমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান জনকণ্ঠকে জানান, কিছু সময় ছাড়া পুরো বছর পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ছিল। চিনির বাজার অস্থির করেছে কিছু ব্যবসায়ী। কিন্তু এসব অসাধু ব্যবসায়ীকে চিহ্নিত করে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে এ ধরনের পদক্ষেপ অতীতে কোন সরকার গ্রহণ করতে পারেনি। তিনি আরও বলেন, শুধু মুনাফা অর্জন করলে হবে না; ব্যবসায়ীদের দেশ ও জাতির প্রতিও দায়িত্ব পালন করতে হবে। অতি মুনাফার মন-মানসিকতা বর্জন করতে হবে। বাজার পরিস্থিতি ঠিক রাখতে টিসিবিকে কার্যকর করা হয়েছে। টিসিবির মাধ্যমে ভোজ্যতেল ও মসুর ডাল আমদানি করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই বাজারে টিসিবির সয়াবিন তেল ছাড়া হবে। মনিটরিং টিমকে শক্তিশালী করা হয়েছে। মূল্যস্ফীতি কমানোর জন্য মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দেয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে। আশা করি, সামনে পরিস্থিতি ভাল হবে।
এদিকে খুচরা বাজারে দীর্ঘদিন পর চিনির মূল্য কমেছে। কেজিতে কমেছে ৪ টাকা। এক সপ্তাহ আগে খুচরা বাজারে এক কেজি চিনি বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৫৪ টাকায়। শুক্রবার বিক্রি হয়েছে ৪৭ থেকে ৫০ টাকা দরে। কাঁঠালবাগান বাজারে শুভ এ্যান্ড ব্রাদার্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়, পাইকারি বাজারে চিনির মূল্য কমেছে। এক সপ্তাহ আগে এক কেজি চিনি পাইকারি বাজারে বিক্রি হয়েছে ৫০ টাকায়; এখন বিক্রি করা হচ্ছে ৪৭ টাকায়। তিনি আরও বলেন, মসুর ডালের দাম কমে এক কেজি বিক্রি করা হচ্ছে ১০২ টাকা থেকে ১০৩ টাকায়। মোটা চালের কেজিতে এক টাকা কমে ২৫ টাকায় নেমেছে। বোতলজাত সয়াবিন তেলের মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে। তবে বেড়েছে খোলা পাম ও সয়াবিন তেলের দাম। ৭৮ থেকে সয়াবিন বেড়ে ৮০ টাকা এবং ৬৪ থেকে বেড়ে ৬৫ টাকাতে উঠেছে পামতেল।
No comments