সরকার ও কাচিন বিদ্রোহীরা সংলাপ চালু রাখবে
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে সংঘাত নিরসনের
লক্ষ্যে আবারও আলোচনায় বসতে সম্মত হয়েছে সরকার ও কাচিন বিদ্রোহীরা।
অস্ত্রবিরতি কার্যকর করার লক্ষ্যে উভয় পক্ষ যোগাযোগ স্থাপন, সামরিক
উত্তেজনা প্রশমন ও নজরদারি ব্যবস্থা গড়ে তোলার ব্যাপারে একমত হয়েছে।
চলতি মাসের শেষের দিকে আবারও আলোচনা হবে। উভয় পক্ষই গতকাল মঙ্গলবার এ কথা নিশ্চিত করেছে।
গত সোমবার চীনা শহর রুইলিতে এক দিনের শান্তি আলোচনায় বসেছিল সরকার ও বিদ্রোহীরা। বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, পর্যবেক্ষকদের উপস্থিতিতে আগামী দিনগুলোতে আলোচনা অব্যাহত রাখা হবে। চীনের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত এ আলোচনায় চীনা কর্মকর্তারাসহ মিয়ানমারের ক্ষুদ্র নৃতাত্তি্বক গোষ্ঠী শান ও কারেনের নেতারা পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বৃহত্তর স্বাধীনতা পাওয়ার লক্ষ্যে গত পাঁচ দশক লড়াই করছে কাচিন ইন্ডিপেনডেন্স আর্মি (কেআইএ)। ক্ষুদ্র নৃতাত্তি্বক এ গোষ্ঠীর বিদ্রোহী ও মিয়ানমার সেনাবাহিনীর মধ্যে প্রায় ১৭ বছর অস্ত্রবিরতি কার্যকর ছিল। তবে ২০১১ সালের জুনে আবার সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে উভয় পক্ষ। কেআইএর মুখপাত্র সাং লিয়ুত গতকাল বলেন, 'সোমবারের আলোচনা ছিল সামনের দিনগুলোতে পুনরায় আলোচনায় বসার প্রস্তুতি।' সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
গত সোমবার চীনা শহর রুইলিতে এক দিনের শান্তি আলোচনায় বসেছিল সরকার ও বিদ্রোহীরা। বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, পর্যবেক্ষকদের উপস্থিতিতে আগামী দিনগুলোতে আলোচনা অব্যাহত রাখা হবে। চীনের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত এ আলোচনায় চীনা কর্মকর্তারাসহ মিয়ানমারের ক্ষুদ্র নৃতাত্তি্বক গোষ্ঠী শান ও কারেনের নেতারা পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বৃহত্তর স্বাধীনতা পাওয়ার লক্ষ্যে গত পাঁচ দশক লড়াই করছে কাচিন ইন্ডিপেনডেন্স আর্মি (কেআইএ)। ক্ষুদ্র নৃতাত্তি্বক এ গোষ্ঠীর বিদ্রোহী ও মিয়ানমার সেনাবাহিনীর মধ্যে প্রায় ১৭ বছর অস্ত্রবিরতি কার্যকর ছিল। তবে ২০১১ সালের জুনে আবার সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে উভয় পক্ষ। কেআইএর মুখপাত্র সাং লিয়ুত গতকাল বলেন, 'সোমবারের আলোচনা ছিল সামনের দিনগুলোতে পুনরায় আলোচনায় বসার প্রস্তুতি।' সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
No comments