মেসি ম্যাজিকে বার্সা শীর্ষে
আতঙ্ক ছিল 'ফিফা ভাইরাস' নামক আন্তর্জাতিক ম্যাচের ক্লান্তিকে নিয়ে। কিন্তু লিওনেল মেসিরা এবার সেই ভাইরাসকে আক্রমণের কোনো সুযোগই দেননি। আক্রমণের আগেই তারা অ্যান্টি ভাইরাসের কাজ করেছেন। ফলে রেসিং স্যান্তান্দারের বিপক্ষে জয় পেতে কোনো সমস্যা হয়নি বার্সেলোনার। শনিবার লিওনেল মেসির জোড়া গোলে বার্সেলোনা ৩-০ গোলে জয় পেয়েছে। এ জয়ে ক্ষণিকের জন্য হারানো পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থানটাও উদ্ধার করেছে বার্সেলোনা। মাঠে নামার দুই ঘণ্টা আগে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদের কাছে শীর্ষস্থান হারিয়েছিল বার্সেলোনা।
গঞ্জালো হিগুয়াইনের হ্যাটট্রিকের সুবাদে রিয়াল বেতিসকে ৪-১ গোলে হারিয়ে শীর্ষে উঠে এসেছিল রিয়াল। শেষ পর্যন্ত তা ধরে রাখতে পারেনি। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে হ্যাটট্রিক করলেন হিগুয়াইন। আর সব মিলে গত চার ম্যাচে এটি তার তৃতীয় হ্যাটট্রিক। এ হ্যাটট্রিকের সুবাদে লা লিগায় হিগুয়াইন গোলদাতার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছেন। তার গোলসংখ্যা ৮। ১০ গোল করে মেসি রয়েছেন শীর্ষে। ৭ গোল করে রোনালদো রয়েছেন তৃতীয় স্থানে।
আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার পর ক্লাব ফুটবলের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খাওয়াটা বার্সেলোনার জন্য যেন নিয়মে পরিণত হয়েছিল। এবার মেসিরা তা হতে দেননি। পা পিছলে যেতে পারে এমন শঙ্কাও তারা নূ্যনতম সময়ের জন্য তৈরি হতে দেয়নি। ১১ মিনিটের মধ্যে তারা ব্যবধান গড়ে নেয়। আন্দ্রে ইনিয়েস্তার পাস থেকে লিওনেল মেসি দলকে এগিয়ে নেন। ইনিয়েস্তার কাছ থেকে পাওয়া বলে মেসি চমৎকার ড্রিবলিংয়ে স্যান্তান্দার গোলরক্ষককে পরাভূত করে ফাঁকা জালে বল পাঠিয়ে দেন। ১৫ মিনিট পর বার্সেলোনা পায় দ্বিতীয় গোল। পেড্রো রডরিগুয়েজের ক্রস থেকে দুর্দান্ত হেডে জাভি গোলটি করেন। এ অর্ধে আর গোল পায়নি বার্সেলোনা। অথচ হতে পারত মেসির হ্যাটট্রিক। ফাঁকা জালে একবার বল জালে পাঠাতে পারেননি এই আর্জেন্টাইন। আর একবার বক্সের ভেতর তাকে ফাউল করে ফেলে দিলেও রেফারি তা এড়িয়ে যান। অবশেষে ৬৭ মিনিটে বার্সেলোনা পায় তৃতীয় গোল। মেসির পাস থেকে বল পেয়ে দারুণ শট নিয়েছিলেন আন্দ্রে ইনিয়েস্তা। গোল পেতে পারতেন তিনি, কিন্তু দুর্ভাগ্য তার। বল পোস্টে লেগে ফিরে আসে মেসির পায়ে। এবার আর তিনি বলকে লক্ষ্যে পাঠাতে মোটেও ভুল করেননি।
মেসিকে কীভাবে উদ্বুদ্ধ রাখছেন এমন প্রশ্নের জবাবে কোচ পেপ গার্দিওলা বলেন, 'এ ম্যাচের আগে আমি তাকে কিছুই বলিনি। তাকে জার্সিটি দিলাম আর বললাম, যাও নিজের খেলা খেলো।'
রিয়াল বেতিসের বিপক্ষে স্বস্তিদায়ক জয় পেলেও পয়েন্ট হারানোর একটা শঙ্কা পেয়ে বসেছিল রিয়াল মাদ্রিদকে। কেননা প্রথমার্ধ শেষ হলেও গোলের বন্ধ্যত্ব ঘোচাতে পারেনি রিয়াল মাদ্রিদ। অবশেষে দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম মিনিটেই গোলের দেখা পায় তারা। মার্সেলোর লম্বা পাস থেকে রোনালদোর চমৎকার থ্রুতে হিগুয়াইন শুধু বলে-পায়ে সংযোগ করে দলকে এগিয়ে নেন। এরপর ৫৮ মিনিটে কাকার গোলে রিয়াল ব্যবধান বাড়ালেও মোলিনা ৬৮ মিনিটে ব্যবধান কমান। কিন্তু ৬৯ মিনিটে হিগুয়াইন দলকে আবার এগিয়ে নেন। স্বদেশি ডি মারিয়া ছিলেন এ গোলের রূপকার। ৭৩ মিনিটে ডি মারিয়ার কাছ থেকে বল পেয়ে হিগুয়াইন দলের জয় নিশ্চিত করেন। আর করেন লীগে টানা দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক।
আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার পর ক্লাব ফুটবলের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খাওয়াটা বার্সেলোনার জন্য যেন নিয়মে পরিণত হয়েছিল। এবার মেসিরা তা হতে দেননি। পা পিছলে যেতে পারে এমন শঙ্কাও তারা নূ্যনতম সময়ের জন্য তৈরি হতে দেয়নি। ১১ মিনিটের মধ্যে তারা ব্যবধান গড়ে নেয়। আন্দ্রে ইনিয়েস্তার পাস থেকে লিওনেল মেসি দলকে এগিয়ে নেন। ইনিয়েস্তার কাছ থেকে পাওয়া বলে মেসি চমৎকার ড্রিবলিংয়ে স্যান্তান্দার গোলরক্ষককে পরাভূত করে ফাঁকা জালে বল পাঠিয়ে দেন। ১৫ মিনিট পর বার্সেলোনা পায় দ্বিতীয় গোল। পেড্রো রডরিগুয়েজের ক্রস থেকে দুর্দান্ত হেডে জাভি গোলটি করেন। এ অর্ধে আর গোল পায়নি বার্সেলোনা। অথচ হতে পারত মেসির হ্যাটট্রিক। ফাঁকা জালে একবার বল জালে পাঠাতে পারেননি এই আর্জেন্টাইন। আর একবার বক্সের ভেতর তাকে ফাউল করে ফেলে দিলেও রেফারি তা এড়িয়ে যান। অবশেষে ৬৭ মিনিটে বার্সেলোনা পায় তৃতীয় গোল। মেসির পাস থেকে বল পেয়ে দারুণ শট নিয়েছিলেন আন্দ্রে ইনিয়েস্তা। গোল পেতে পারতেন তিনি, কিন্তু দুর্ভাগ্য তার। বল পোস্টে লেগে ফিরে আসে মেসির পায়ে। এবার আর তিনি বলকে লক্ষ্যে পাঠাতে মোটেও ভুল করেননি।
মেসিকে কীভাবে উদ্বুদ্ধ রাখছেন এমন প্রশ্নের জবাবে কোচ পেপ গার্দিওলা বলেন, 'এ ম্যাচের আগে আমি তাকে কিছুই বলিনি। তাকে জার্সিটি দিলাম আর বললাম, যাও নিজের খেলা খেলো।'
রিয়াল বেতিসের বিপক্ষে স্বস্তিদায়ক জয় পেলেও পয়েন্ট হারানোর একটা শঙ্কা পেয়ে বসেছিল রিয়াল মাদ্রিদকে। কেননা প্রথমার্ধ শেষ হলেও গোলের বন্ধ্যত্ব ঘোচাতে পারেনি রিয়াল মাদ্রিদ। অবশেষে দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম মিনিটেই গোলের দেখা পায় তারা। মার্সেলোর লম্বা পাস থেকে রোনালদোর চমৎকার থ্রুতে হিগুয়াইন শুধু বলে-পায়ে সংযোগ করে দলকে এগিয়ে নেন। এরপর ৫৮ মিনিটে কাকার গোলে রিয়াল ব্যবধান বাড়ালেও মোলিনা ৬৮ মিনিটে ব্যবধান কমান। কিন্তু ৬৯ মিনিটে হিগুয়াইন দলকে আবার এগিয়ে নেন। স্বদেশি ডি মারিয়া ছিলেন এ গোলের রূপকার। ৭৩ মিনিটে ডি মারিয়ার কাছ থেকে বল পেয়ে হিগুয়াইন দলের জয় নিশ্চিত করেন। আর করেন লীগে টানা দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক।
No comments