ভুটানের রাজার বিয়ের অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে একমাত্র অতিথি রাহুল
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েলের বিয়ের দুই দিন পর গতকাল শনিবার জাতীয় অভ্যর্থনার আয়োজন করা হয়। আর এই আয়োজনে রাজার একমাত্র ‘ব্যক্তিগত অতিথি’ ছিলেন ভারতের ক্ষমতাসীন দল কংগ্রেসের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক ও লোকসভার সদস্য রাহুল গান্ধী।
ভুটানের রাজধানী থিম্পুর একেবারে উত্তর প্রান্তে টাসিকহোডজং শহরের একটি দুর্গে এই অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে দেশটির রাজকীয় সামরিক বাহিনী। এখানে রাজার কার্যালয়ও রয়েছে। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে ছিল নানা আয়োজন। গতকাল সকালেই রাজা জিগমে খেসার তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে হাতে হাত ধরে ৭১ কিলোমিটারের বেশির ভাগ পথ হেঁটে প্রাচীন রাজধানী পুনাখা থেকে টাসিকহোডজং কার্যালয়ে পৌঁছান। এ সময় বর্ণাঢ্য সাজে ১০০ জনেরও বেশি মানুষের বিশেষ বহর তাঁদের সঙ্গে ছিল।
কার্যালয়ে পৌঁছালে রাজা জিগমে খেসারের বাবা ও ভুটানের সাবেক রাজা জিগমে সিংগে ওয়াংচুক এবং দেশটির প্রধান ধর্মগুরু জে খেনপো নবদম্পতিকে স্বাগত জানান। এ সময় ‘গ্র্যান্ড ন্যাশনাল ফ্ল্যাগ’ খোলা হয় এবং নবদম্পতিকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। রাজকীয় সেনাবাহিনীর ৫০ জন্য সেনা গার্ড অব অনার দেওয়ার সময় রাজা ও নতুন রানিকে জাতীয় পতাকা উপহার দেন। রাজা ও রানি দুই হাত দিয়ে পতাকা ছুঁয়ে দেখেন।
দীর্ঘ পথ হাঁটলেও রাজা-রানিকে বেশ সতেজ ও চনমনে দেখাচ্ছিল। দীর্ঘ এই পথে হাজার হাজার জনতা রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে নবদম্পতিকে অভ্যর্থনা জানায়।
ভুটানের রাজপরিবারের ঐতিহ্য অনুযায়ী রাজপরিবার ও সরকারি লোকজন ছাড়া কেউ রাজকীয় বিয়ের অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেন না। এবার সেই নিয়মের কিছুটা ব্যতিক্রম ঘটানো হয়েছে। রাজার ব্যক্তিগত অতিথি হিসেবে গতকালের অনুষ্ঠানে অংশ নেন রাহুল গান্ধী। রাহুলের পরিবারের সঙ্গে ভুটানের রাজপরিবারের সুসম্পর্ক অনেক দিনের। রাহুলের বাবা প্রয়াত রাজীব গান্ধীর সঙ্গে ভুটানের সাবেক রাজা জিগমে সিংগ ওয়াংচুকের দারুণ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে রাহুলকে মূল মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নবদম্পতি ও রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কিছু সময় অবস্থান করেন রাহুল। এ সময় তাঁকে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।
মঞ্চের আনুষ্ঠানিকতা শেষে নবদম্পতিকে বিশেষ কক্ষে নেওয়া হয়। সেখানে রাজা জিগমে খেসার সোনার তৈরি সিংহাসনে বসেন এবং বিশেষ পোশাক পরেন। পরে কয়েক দফায় প্রার্থনা করা হয়।
গত বৃহস্পতিবার ৩১ বছর বয়সী রাজা জিগমে খেসার তাঁর চেয়ে ১০ বছরের ছোট জেটসান পেমাকে বিয়ে করেন।
ভুটানের রাজধানী থিম্পুর একেবারে উত্তর প্রান্তে টাসিকহোডজং শহরের একটি দুর্গে এই অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে দেশটির রাজকীয় সামরিক বাহিনী। এখানে রাজার কার্যালয়ও রয়েছে। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে ছিল নানা আয়োজন। গতকাল সকালেই রাজা জিগমে খেসার তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে হাতে হাত ধরে ৭১ কিলোমিটারের বেশির ভাগ পথ হেঁটে প্রাচীন রাজধানী পুনাখা থেকে টাসিকহোডজং কার্যালয়ে পৌঁছান। এ সময় বর্ণাঢ্য সাজে ১০০ জনেরও বেশি মানুষের বিশেষ বহর তাঁদের সঙ্গে ছিল।
কার্যালয়ে পৌঁছালে রাজা জিগমে খেসারের বাবা ও ভুটানের সাবেক রাজা জিগমে সিংগে ওয়াংচুক এবং দেশটির প্রধান ধর্মগুরু জে খেনপো নবদম্পতিকে স্বাগত জানান। এ সময় ‘গ্র্যান্ড ন্যাশনাল ফ্ল্যাগ’ খোলা হয় এবং নবদম্পতিকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। রাজকীয় সেনাবাহিনীর ৫০ জন্য সেনা গার্ড অব অনার দেওয়ার সময় রাজা ও নতুন রানিকে জাতীয় পতাকা উপহার দেন। রাজা ও রানি দুই হাত দিয়ে পতাকা ছুঁয়ে দেখেন।
দীর্ঘ পথ হাঁটলেও রাজা-রানিকে বেশ সতেজ ও চনমনে দেখাচ্ছিল। দীর্ঘ এই পথে হাজার হাজার জনতা রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে নবদম্পতিকে অভ্যর্থনা জানায়।
ভুটানের রাজপরিবারের ঐতিহ্য অনুযায়ী রাজপরিবার ও সরকারি লোকজন ছাড়া কেউ রাজকীয় বিয়ের অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেন না। এবার সেই নিয়মের কিছুটা ব্যতিক্রম ঘটানো হয়েছে। রাজার ব্যক্তিগত অতিথি হিসেবে গতকালের অনুষ্ঠানে অংশ নেন রাহুল গান্ধী। রাহুলের পরিবারের সঙ্গে ভুটানের রাজপরিবারের সুসম্পর্ক অনেক দিনের। রাহুলের বাবা প্রয়াত রাজীব গান্ধীর সঙ্গে ভুটানের সাবেক রাজা জিগমে সিংগ ওয়াংচুকের দারুণ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে রাহুলকে মূল মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নবদম্পতি ও রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কিছু সময় অবস্থান করেন রাহুল। এ সময় তাঁকে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।
মঞ্চের আনুষ্ঠানিকতা শেষে নবদম্পতিকে বিশেষ কক্ষে নেওয়া হয়। সেখানে রাজা জিগমে খেসার সোনার তৈরি সিংহাসনে বসেন এবং বিশেষ পোশাক পরেন। পরে কয়েক দফায় প্রার্থনা করা হয়।
গত বৃহস্পতিবার ৩১ বছর বয়সী রাজা জিগমে খেসার তাঁর চেয়ে ১০ বছরের ছোট জেটসান পেমাকে বিয়ে করেন।
No comments