বিএনপির রোডমার্চে এত গাড়ি কোথা থেকে এল : প্রধানমন্ত্রী by পাভেল হায়দার চৌধুরী,
বিএনপির রোডমার্চকে 'রোড শো' আখ্যা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। রোডমার্চে এত গাড়ি কোথা থেকে এল সে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেছেন, 'প্রত্যেকটা গাড়ির নম্বর প্লেট নিয়ে খুঁজে বের করতে হবে, কোথা থেকে এসব গাড়ি এসেছে। এসব গাড়ি কেনার টাকার উৎস কোথায়, তা খুঁজে বের করতে হবে।'তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল হলেই যে বিএনপি ক্ষমতায় যাবে, তার কী গ্যারান্টি আছে_সে প্রশ্নও তোলেন প্রধানমন্ত্রী। বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার উদ্দেশে তিনি বলেন, 'অনেক সাধ করে ইয়াজউদ্দিন, ফখরুদ্দীন আর মইন উদ্দিনদের এনেছিলেন। তারা তো সবাই আপনার লোক ছিল। তারা তো আপনাকে ক্ষমতায় বসায়নি।
আগামীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এলেই যে আপনাকে গদিতে বসাবে, তার কী গ্যারান্টি আছে? আপনাকে আবার যে জেলে যেতে হবে না, তার নিশ্চয়তা কী?'
গতকাল রবিবার গাজীপুরের শ্রীপুরে মাওনা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
জনসভায় যোগ দিতে সকাল থেকেই গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা বাস, ট্রাক ও বিভিন্ন যানবাহনে করে আসতে থাকেন মাওনা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে। তাদের হাতে ছিল বিভিন্ন ধরনের ব্যানার ও ফেস্টুন। কোনো কোনো ব্যানারে ছিল সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বর্ণনা। অনেকে নিয়ে আসেন নৌকার প্রতিকৃতি।
বিকেল ৪টা ১০ মিনিটে মঞ্চে উপস্থিত হন শেখ হাসিনা। উপস্থিত হাজার হাজার মানুষ 'জয় বাংলা' স্লোগান দিয়ে শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানায়। শেখ হাসিনাও সভামঞ্চের সামনে এসে জনতাকে অভিবাদন জানান। বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটে বক্তৃতা শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।
বিএনপির রোডর্মাচকে 'কার র্যালি' (গাড়ির শোভাযাত্রা) আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, 'রোডমার্চ মানে পায়ে হেঁটে কর্মসূচি পালন; কিন্তু খালেদা জিয়া গাড়িতে চড়ে কার র্যালি করলেন।
এটা রোডমার্চ নয়, রোড শো।' তিনি আরো বলেন, 'রোড শোতে তারা দুই হাজার দামি দামি গাড়ির প্রদর্শনী করলেন। এত গাড়ির টাকা পেলেন কোথা থেকে? প্রত্যেকটা গাড়ির নম্বর প্লেট নিয়ে খুঁজে বের করতে হবে, কোথা থেকে এসব গাড়ি এসেছে। এসব গাড়ি কেনার টাকার উৎস কোথায়, তা খুঁজে বের করতে হবে।'
দুর্নীতি, লুটপাট ও জঙ্গিবাদ সৃষ্টির বিচার অবশ্যই হবে : বিরোধীদলীয় নেতার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'জনগণের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করবেন, দুর্নীতি করবেন, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করে গ্রেনেড মেরে মানুষ মারবেন; কিন্তু তাদের কিছু করা যাবে না_এমন আবদার দেশের জনগণ মেনে নেবে না। যারা হত্যা, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, লুটপাট ও জঙ্গিবাদের সৃষ্টি করেছে, অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাদের বিচার অবশ্যই হবে।'
সরকারি ভাতা নিয়ে দুই ছেলেকে কী পাস করিয়েছেন : প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর ছেঁড়া গেঞ্জি ও ভাঙা স্যুটকেস দেখিয়ে বর্তমান বিরোধীদলীয় নেত্রী বিধবা ভাতা নিয়েছেন, দুই পুত্রের পড়াশোনার জন্য সরকারি ভাতা নিয়েছেন। বিরোধীদলীয় নেত্রী এখনো বিধবা ভাতা নিচ্ছেন, আমরা ক্ষমতায় এসেও তা বন্ধ করিনি।' প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, 'সরকারি ভাতা নিয়ে দুই ছেলেকে পড়াশোনা করিয়ে কী পাস করিয়েছেন? দুর্নীতি, গ্রেনেড হামলা, জঙ্গিবাদ ও মাদকে পাস হয়েছে দুই ছেলে।' তিনি বলেন, 'যারা এতিমদের টাকা লুটে খায় তাদের দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।'
শেখ হাসিনা ২৫ মিনিটের বক্তৃতার শেষদিকে বলেন, 'আমি গ্রেনেড হামলা থেকে বেঁচে গেছি। কাকে ক্ষমতা দেবেন আর, কাকে ক্ষমতা দেবেন না_তার মালিক আল্লাহ। কিন্তু, আমি যতক্ষণ বেঁচে থাকব, তত দিন জনগণের জন্য কাজ করে যাব।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমাদের পাশের দেশেই ৭০-৮০ টাকা কেজিতে চাল বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু আমরা বেশি দামে চাল কিনে, কম দামে তা সাধারণ মানুষের মধ্যে বিক্রি করছি। দরিদ্রদের জন্য ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে চাল বিতরণ করছি।'
এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে : কৃষকদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, 'এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে। উৎপাদন করবেন। ফসল বাজারজাত করার ব্যবস্থা সরকার করবে। আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে চাই। আমরা ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে চলতে চাই না। বিএনপি ক্ষমতায় এলেই বিলাসিতায় গা ভাসায়। দেশের মানুষ কষ্ট পায়।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমাদের লক্ষ্য জনগণ খেয়ে-পড়ে থাকবে। আমাদের সন্তানরা উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে মানুষের মতো মানুষ হবে।'
মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনা মূল্যে বই বিতরণের বিষয়টি উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ডিগ্রি পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক করতে এক হাজার কোটি টাকার শিক্ষা সহায়তা তহবিল করা হয়েছে।
নানকের দাবি_যুবলীগ ও ছাত্রলীগই লংমার্চ বন্ধ করে দিতে পারে : স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক বিরোধী দলের লংমার্চের সমালোচনা করে বলেন, 'আপনারা লং ড্রাইভ শুরু করেছেন। আওয়ামী লীগের প্রয়োজন নেই, যুবলীগ ও ছাত্রলীগই এই লংমার্চ বন্ধ করে দিতে পারে। কিন্তু নেত্রী (শেখ হাসিনা) তা চান না।'
সমাবেশে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য জাহানারা বেগম, শ্রীপুর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান লুৎফুর নাহারসহ স্থানীয় মহিলা নেত্রীরা বক্তব্য দেন।
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য রহমত আলী, গাজীপুর-৫ আসনের সদস্য মেহের আফরোজ চুমকী, গাজীপুর-২ আসনের সদস্য জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-১ আসনের সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আখতারুজ্জামান, শ্রীপুর পৌরসভার মেয়র ইকবাল হোসেন সবুজ, গাজীপুরের মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজমতউল্লাহ খান, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মমতাজউদ্দিন মেহেদী, যুবলীগের কেন্দ্রিয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মামুনুর রশীদ, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম প্রমুখ।
প্লেজ হারবার স্কুল অ্যান্ড স্পোর্টস একাডেমী উদ্বোধন : এর আগে দুপুরে প্রধানমন্ত্রী মাওনায় দেশের সর্ববৃহৎ ইংরেজি মাধ্যমের আবাসিক স্কুল ও ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্লেজ হারবার স্কুল অ্যান্ড স্পোর্টস একাডেমী উদ্বোধন করেন। ওই সময় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও সংসদ সদস্য রহমত আলী উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, খেলাধুলার সঙ্গে জড়িত থাকলে শিশুরা সুন্দরভাবে গড়ে উঠবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে খেলাধুলা ও চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
গতকাল রবিবার গাজীপুরের শ্রীপুরে মাওনা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
জনসভায় যোগ দিতে সকাল থেকেই গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা বাস, ট্রাক ও বিভিন্ন যানবাহনে করে আসতে থাকেন মাওনা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে। তাদের হাতে ছিল বিভিন্ন ধরনের ব্যানার ও ফেস্টুন। কোনো কোনো ব্যানারে ছিল সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বর্ণনা। অনেকে নিয়ে আসেন নৌকার প্রতিকৃতি।
বিকেল ৪টা ১০ মিনিটে মঞ্চে উপস্থিত হন শেখ হাসিনা। উপস্থিত হাজার হাজার মানুষ 'জয় বাংলা' স্লোগান দিয়ে শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানায়। শেখ হাসিনাও সভামঞ্চের সামনে এসে জনতাকে অভিবাদন জানান। বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটে বক্তৃতা শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।
বিএনপির রোডর্মাচকে 'কার র্যালি' (গাড়ির শোভাযাত্রা) আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, 'রোডমার্চ মানে পায়ে হেঁটে কর্মসূচি পালন; কিন্তু খালেদা জিয়া গাড়িতে চড়ে কার র্যালি করলেন।
এটা রোডমার্চ নয়, রোড শো।' তিনি আরো বলেন, 'রোড শোতে তারা দুই হাজার দামি দামি গাড়ির প্রদর্শনী করলেন। এত গাড়ির টাকা পেলেন কোথা থেকে? প্রত্যেকটা গাড়ির নম্বর প্লেট নিয়ে খুঁজে বের করতে হবে, কোথা থেকে এসব গাড়ি এসেছে। এসব গাড়ি কেনার টাকার উৎস কোথায়, তা খুঁজে বের করতে হবে।'
দুর্নীতি, লুটপাট ও জঙ্গিবাদ সৃষ্টির বিচার অবশ্যই হবে : বিরোধীদলীয় নেতার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'জনগণের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করবেন, দুর্নীতি করবেন, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করে গ্রেনেড মেরে মানুষ মারবেন; কিন্তু তাদের কিছু করা যাবে না_এমন আবদার দেশের জনগণ মেনে নেবে না। যারা হত্যা, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, লুটপাট ও জঙ্গিবাদের সৃষ্টি করেছে, অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাদের বিচার অবশ্যই হবে।'
সরকারি ভাতা নিয়ে দুই ছেলেকে কী পাস করিয়েছেন : প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর ছেঁড়া গেঞ্জি ও ভাঙা স্যুটকেস দেখিয়ে বর্তমান বিরোধীদলীয় নেত্রী বিধবা ভাতা নিয়েছেন, দুই পুত্রের পড়াশোনার জন্য সরকারি ভাতা নিয়েছেন। বিরোধীদলীয় নেত্রী এখনো বিধবা ভাতা নিচ্ছেন, আমরা ক্ষমতায় এসেও তা বন্ধ করিনি।' প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, 'সরকারি ভাতা নিয়ে দুই ছেলেকে পড়াশোনা করিয়ে কী পাস করিয়েছেন? দুর্নীতি, গ্রেনেড হামলা, জঙ্গিবাদ ও মাদকে পাস হয়েছে দুই ছেলে।' তিনি বলেন, 'যারা এতিমদের টাকা লুটে খায় তাদের দিয়ে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।'
শেখ হাসিনা ২৫ মিনিটের বক্তৃতার শেষদিকে বলেন, 'আমি গ্রেনেড হামলা থেকে বেঁচে গেছি। কাকে ক্ষমতা দেবেন আর, কাকে ক্ষমতা দেবেন না_তার মালিক আল্লাহ। কিন্তু, আমি যতক্ষণ বেঁচে থাকব, তত দিন জনগণের জন্য কাজ করে যাব।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমাদের পাশের দেশেই ৭০-৮০ টাকা কেজিতে চাল বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু আমরা বেশি দামে চাল কিনে, কম দামে তা সাধারণ মানুষের মধ্যে বিক্রি করছি। দরিদ্রদের জন্য ভিজিএফ কার্ডের মাধ্যমে চাল বিতরণ করছি।'
এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে : কৃষকদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, 'এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে। উৎপাদন করবেন। ফসল বাজারজাত করার ব্যবস্থা সরকার করবে। আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে চাই। আমরা ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে চলতে চাই না। বিএনপি ক্ষমতায় এলেই বিলাসিতায় গা ভাসায়। দেশের মানুষ কষ্ট পায়।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমাদের লক্ষ্য জনগণ খেয়ে-পড়ে থাকবে। আমাদের সন্তানরা উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে মানুষের মতো মানুষ হবে।'
মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনা মূল্যে বই বিতরণের বিষয়টি উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ডিগ্রি পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক করতে এক হাজার কোটি টাকার শিক্ষা সহায়তা তহবিল করা হয়েছে।
নানকের দাবি_যুবলীগ ও ছাত্রলীগই লংমার্চ বন্ধ করে দিতে পারে : স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক বিরোধী দলের লংমার্চের সমালোচনা করে বলেন, 'আপনারা লং ড্রাইভ শুরু করেছেন। আওয়ামী লীগের প্রয়োজন নেই, যুবলীগ ও ছাত্রলীগই এই লংমার্চ বন্ধ করে দিতে পারে। কিন্তু নেত্রী (শেখ হাসিনা) তা চান না।'
সমাবেশে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য জাহানারা বেগম, শ্রীপুর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান লুৎফুর নাহারসহ স্থানীয় মহিলা নেত্রীরা বক্তব্য দেন।
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য রহমত আলী, গাজীপুর-৫ আসনের সদস্য মেহের আফরোজ চুমকী, গাজীপুর-২ আসনের সদস্য জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-১ আসনের সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হক, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আখতারুজ্জামান, শ্রীপুর পৌরসভার মেয়র ইকবাল হোসেন সবুজ, গাজীপুরের মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজমতউল্লাহ খান, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মমতাজউদ্দিন মেহেদী, যুবলীগের কেন্দ্রিয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মামুনুর রশীদ, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম প্রমুখ।
প্লেজ হারবার স্কুল অ্যান্ড স্পোর্টস একাডেমী উদ্বোধন : এর আগে দুপুরে প্রধানমন্ত্রী মাওনায় দেশের সর্ববৃহৎ ইংরেজি মাধ্যমের আবাসিক স্কুল ও ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্লেজ হারবার স্কুল অ্যান্ড স্পোর্টস একাডেমী উদ্বোধন করেন। ওই সময় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও সংসদ সদস্য রহমত আলী উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, খেলাধুলার সঙ্গে জড়িত থাকলে শিশুরা সুন্দরভাবে গড়ে উঠবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে খেলাধুলা ও চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
No comments