মুখ রক্ষায় অনুপ্রেরণা চট্টগ্রাম by রুবেল খান,
মিরপুরের হোম অব ক্রিকেট গ্রাউন্ডে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ওয়ানডে সিরিজ ইতিমধ্যেই খোঁয়া গেছে। তিন ম্যাচের সিরিজের দুটিতে হেরে বিধ্বস্ত বাংলাদেশ দল পা রেখেছে চট্টগ্রামের মাটিতে। সিরিজ জিতে ফুরফুরে মেজাজে বন্দরনগরীতে উড়ে এসেছে সফরকারীরা। তবে চট্টগ্রামের যে মাঠে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সিরিজের শেষ ম্যাচটি, সেই জহুর আহমদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের রেকর্ড ঘাঁটলে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়তেই পারে ক্যারিবীয় অধিনায়ক ড্যারেন স্যামির।
কারণ, চট্টগ্রামের এই মাঠে সর্বশেষ অনুষ্ঠিত তিনটি ওয়ানডে ম্যাচেই জয়ী দলের নাম বাংলাদেশ!
এর মধ্যে এ বছরই অনুষ্ঠিত আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে ক্রিকেটের জনক ইংল্যান্ডকে ২ উইকেটে পরাজিত করেছে টাইগাররা। তিন দিন পর এ মাঠেই বিশ্বকাপের অন্য ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকেও ৬ উইকেটে পরাজিত করেছেন তামিম-সাকিবরা। এছাড়াও এই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত ১৩টি ওয়ানডে ম্যাচের ৬টিতেই জিতেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ দল। এর মধ্যে দুটি ম্যাচ বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হওয়ায় জয়ের পাল্লা স্বাগতিকদের দিকেই ভারী। সিরিজে মুখ রক্ষার জন্য এসবই এখন অনুপ্রেরণা মুশফিকদের। সিরিজের শেষ ম্যাচটি জিতে দেশের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার লজ্জা থেকে দেশবাসীকে বাঁচাতে এর চেয়ে বড় রসদ আর কী হতে পারে তাদের!
২০০৪ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ম্যাচ আয়োজনের মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রাজকীয় অভিষেক হয় চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী বিভাগীয় স্টেডিয়ামের। ইতিমধ্যে এই ভেন্যুতে ১৩টি ওয়ানডে ম্যাচ এবং ৮টি টেস্ট ম্যাচ আয়োজন করা হয়েছে। এর মধ্যে আইসিসি বিশ্বকাপের দুটি ম্যাচ আয়োজন করে এ ভেন্যু এখন বিশ্ববাসীর কাছে আলাদা মর্যাদা পাচ্ছে। আর দেশবাসীর কাছে এটি পরিচিত হয়েছে লাকি গ্রাউন্ড হিসেবে। এই ভেন্যুতে প্রথম ওয়ানডে ম্যাচটি হারলেও এখানে পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স বেশ উজ্জ্বল। এখানে ২০০৬ সালের ১৫ ডিসেম্বর স্কটল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারিয়ে প্রথম জয়ের দেখা পায় টাইগাররা। এরপর ২০০৯ সালের ৩ নভেম্বর চট্টগ্রাম ভেন্যুতে জিম্বাবুয়েকে ৬ উইকেটে এবং দু'দিন পর আয়োজিত পরের ম্যাচে এক উইকেটে পরাজিত করে টাইগার বাহিনী। গত বছরের ১২ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের ছেলে তামিম ইকবালের অনবদ্য ৯৫ রানের ইনিংসের সুবাদে জিম্বাবুয়েকে ৬ উইকেটে হারিয়ে এই ভেন্যুতে যে জয়যাত্রা শুরু করেছিল বাংলাদেশ দল, তা অব্যাহত ছিল এখানে অনুষ্ঠিত শেষ ম্যাচ পর্যন্ত। ওই ম্যাচটির পর এ বছরের ১১ মার্চ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এবং তিন দিন পর ১৪ মার্চ নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে আয়োজিত বিশ্বকাপের দুটি ম্যাচেই ঐতিহাসিক জয় পায় বাংলাদেশ দল। আগামীকাল চট্টগ্রাম ভেন্যুর যে পাঁচ নম্বর উইকেটে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডে ম্যাচটি খেলতে নামছে বাংলাদেশ দল, সেই পাঁচ নম্বর উইকেটেই বিশ্বকাপের ম্যাচটিতে নেদারল্যান্ডসকে কাবু করেছিল বাংলাদেশ। এ সবকিছু মিলিয়ে সিরিজে মুখ রক্ষার জন্য মুশফিকদের অনুপ্রেরণা হতে পারে চট্টগ্রাম ভেন্যু।
এর মধ্যে এ বছরই অনুষ্ঠিত আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে ক্রিকেটের জনক ইংল্যান্ডকে ২ উইকেটে পরাজিত করেছে টাইগাররা। তিন দিন পর এ মাঠেই বিশ্বকাপের অন্য ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকেও ৬ উইকেটে পরাজিত করেছেন তামিম-সাকিবরা। এছাড়াও এই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত ১৩টি ওয়ানডে ম্যাচের ৬টিতেই জিতেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ দল। এর মধ্যে দুটি ম্যাচ বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হওয়ায় জয়ের পাল্লা স্বাগতিকদের দিকেই ভারী। সিরিজে মুখ রক্ষার জন্য এসবই এখন অনুপ্রেরণা মুশফিকদের। সিরিজের শেষ ম্যাচটি জিতে দেশের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার লজ্জা থেকে দেশবাসীকে বাঁচাতে এর চেয়ে বড় রসদ আর কী হতে পারে তাদের!
২০০৪ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ম্যাচ আয়োজনের মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রাজকীয় অভিষেক হয় চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী বিভাগীয় স্টেডিয়ামের। ইতিমধ্যে এই ভেন্যুতে ১৩টি ওয়ানডে ম্যাচ এবং ৮টি টেস্ট ম্যাচ আয়োজন করা হয়েছে। এর মধ্যে আইসিসি বিশ্বকাপের দুটি ম্যাচ আয়োজন করে এ ভেন্যু এখন বিশ্ববাসীর কাছে আলাদা মর্যাদা পাচ্ছে। আর দেশবাসীর কাছে এটি পরিচিত হয়েছে লাকি গ্রাউন্ড হিসেবে। এই ভেন্যুতে প্রথম ওয়ানডে ম্যাচটি হারলেও এখানে পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স বেশ উজ্জ্বল। এখানে ২০০৬ সালের ১৫ ডিসেম্বর স্কটল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারিয়ে প্রথম জয়ের দেখা পায় টাইগাররা। এরপর ২০০৯ সালের ৩ নভেম্বর চট্টগ্রাম ভেন্যুতে জিম্বাবুয়েকে ৬ উইকেটে এবং দু'দিন পর আয়োজিত পরের ম্যাচে এক উইকেটে পরাজিত করে টাইগার বাহিনী। গত বছরের ১২ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের ছেলে তামিম ইকবালের অনবদ্য ৯৫ রানের ইনিংসের সুবাদে জিম্বাবুয়েকে ৬ উইকেটে হারিয়ে এই ভেন্যুতে যে জয়যাত্রা শুরু করেছিল বাংলাদেশ দল, তা অব্যাহত ছিল এখানে অনুষ্ঠিত শেষ ম্যাচ পর্যন্ত। ওই ম্যাচটির পর এ বছরের ১১ মার্চ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এবং তিন দিন পর ১৪ মার্চ নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে আয়োজিত বিশ্বকাপের দুটি ম্যাচেই ঐতিহাসিক জয় পায় বাংলাদেশ দল। আগামীকাল চট্টগ্রাম ভেন্যুর যে পাঁচ নম্বর উইকেটে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডে ম্যাচটি খেলতে নামছে বাংলাদেশ দল, সেই পাঁচ নম্বর উইকেটেই বিশ্বকাপের ম্যাচটিতে নেদারল্যান্ডসকে কাবু করেছিল বাংলাদেশ। এ সবকিছু মিলিয়ে সিরিজে মুখ রক্ষার জন্য মুশফিকদের অনুপ্রেরণা হতে পারে চট্টগ্রাম ভেন্যু।
No comments