রেফারিকে 'ভাঁড়' বলে নেইমারের লাল কার্ড
প্রথম হলুদ কার্ডের পরই মেজাজ হারিয়ে ফেলেন নেইমার। সান্তোসের এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের ধারণা রেফারির দেওয়া সিদ্ধান্তটা ঠিক নয়। তাই তিনি মুখোমুখি রেফারির এবং অনেকটা বিদ্রূপ করেই বললেন, 'তুমি একটা ভাঁড়!' সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড। আর তাতে ৮৪ মিনিটে সান্তোস হয়ে গেল নেইমারহীন। ব্রাজিলিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে অ্যাতলেতিকো মিনেইরোর বিপক্ষে সেই মুহূর্তে ১-২ গোলে পিছিয়ে থাকায় হারটা প্রায় নিশ্চিতই হয়ে যায় কোপা লিবার্তাদোরিস চ্যাম্পিয়নদের।বৃহস্পতিবারের ওই হার নিয়ে কিন্তু তেমন কোনো আলোচনা হচ্ছে না। হচ্ছে নেইমারের মেজাজ হারানো নিয়ে। কোচ মুরিসি রামালহোরও দলের সেরা খেলোয়াড়ের এমন আচরণ পছন্দ হয়নি।
ম্যাচ শেষে কোচ নেইমারকে অনেক বুঝিয়েছেন এবং এও মনে করিয়ে দিয়েছেন যে, মাঠে রেফারিই শেষ কথা। অনেক সময় রেফারির অনেক ভুলও মেনে নিতে হয় হাসি মুখে। এটা শিখতে হয়। অবশ্য পরে নেইমারও নিজের ভুল বুঝতে পেরে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। কোচও এবার খুশি, 'ও তার ভুল বুঝতে পেরেছে। আসলে নেইমার খুব ভদ্র ছেলে। তবে সে এখনো শিখছে।'
নেইমার যে ভদ্র সেটা নিয়ে মনে হয় কারোই তেমন কোনো সংশয় নেই। এ ঘটনার পর সতীর্থদের প্রায় সবাইই সমর্থন দিয়েছেন তাঁকে। ডিফেন্ডার এডু দ্রেসেনা বলেছেন, 'ও কেমন সেটা আমরা জানি। তাকে ফাউল করে করে প্রতিপক্ষ ম্যাচটা শেষ করে দিতে চেয়েছিল। আসলে তারা ইচ্ছা করেই রাগাচ্ছিল নেইমারকে। সেও তো মানুষ। তবে আমরা তাকে যতটা জানি তাতে মনে হয় না ভবিষ্যতে এ রকম কিছু আর করবে সে।'
ইউরোপের নামিদামি অনেক ক্লাব তাঁর পেছনে লাইন দিয়ে থাকলেও আপাতত সান্তোস ছাড়ার কোনো ইচ্ছা নেইমারের নেই। অনেকেই তাঁকে ইউরোপে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। সেই তালিকায় নতুন আরেকটি নাম যোগ হয়েছে। সাবেক ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার জিকোও চান নেইমার ইউরোপে, বিশেষ করে স্পেনে চলে যান। জিকোর ধারণা স্পেনে গেলে অহরহ এমন ফাউলের শিকার হবেন না নেইমার, 'কোস্টারিকার বিপক্ষে ম্যাচে আমি তাকে দেখেছি। সেই ম্যাচ দেখে আমার মনে হয়েছে ওর এখন ব্রাজিলের বাইরে কোথাও খেলা উচিত। ও যদি স্পেনে খেলে তাহলে এত বেশি ইচ্ছাকৃত ফাউলের শিকার হবে না। লিওনেল মেসি তো কখনোই কারো এমন শিকারে পরিণত হয় না!' গোল ডটকম
নেইমার যে ভদ্র সেটা নিয়ে মনে হয় কারোই তেমন কোনো সংশয় নেই। এ ঘটনার পর সতীর্থদের প্রায় সবাইই সমর্থন দিয়েছেন তাঁকে। ডিফেন্ডার এডু দ্রেসেনা বলেছেন, 'ও কেমন সেটা আমরা জানি। তাকে ফাউল করে করে প্রতিপক্ষ ম্যাচটা শেষ করে দিতে চেয়েছিল। আসলে তারা ইচ্ছা করেই রাগাচ্ছিল নেইমারকে। সেও তো মানুষ। তবে আমরা তাকে যতটা জানি তাতে মনে হয় না ভবিষ্যতে এ রকম কিছু আর করবে সে।'
ইউরোপের নামিদামি অনেক ক্লাব তাঁর পেছনে লাইন দিয়ে থাকলেও আপাতত সান্তোস ছাড়ার কোনো ইচ্ছা নেইমারের নেই। অনেকেই তাঁকে ইউরোপে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। সেই তালিকায় নতুন আরেকটি নাম যোগ হয়েছে। সাবেক ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার জিকোও চান নেইমার ইউরোপে, বিশেষ করে স্পেনে চলে যান। জিকোর ধারণা স্পেনে গেলে অহরহ এমন ফাউলের শিকার হবেন না নেইমার, 'কোস্টারিকার বিপক্ষে ম্যাচে আমি তাকে দেখেছি। সেই ম্যাচ দেখে আমার মনে হয়েছে ওর এখন ব্রাজিলের বাইরে কোথাও খেলা উচিত। ও যদি স্পেনে খেলে তাহলে এত বেশি ইচ্ছাকৃত ফাউলের শিকার হবে না। লিওনেল মেসি তো কখনোই কারো এমন শিকারে পরিণত হয় না!' গোল ডটকম
No comments