চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ইতিহাস
দেখতে দেখতে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির বয়স প্রায় বিশ বছর হতে চলল। এবার আমরা মর্যাদাকর এ টুর্নামেন্টের ইতিহাসে চোখ বুলাবো। ক্রিকেটের উন্নয়নে তহবিল গঠনের লক্ষ্যে আয়োজিত এ টুর্নামেন্টের প্রাথমিক নাম ছিল ‘মিনি বিশ্বকাপ’। ঢাকায় ১৯৯৮ সালে টুর্নামেন্টের প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হয়। লন্ডনের ওভালে ১ জুন বাংলাদেশ ও স্বাগতিক ইংল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে মাঠে গড়াবে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির অষ্টম আসর। ইংল্যান্ডের মাটিতে ১-১৮ জুন তৃতীয়বার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মর্যাদাকর এ টুর্নামেন্ট। এবারের আসরে অংশ নিতে পারছে না এক সময় ক্রিকেট বিশ্বকে শাসন করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যা দেশটির ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে লজ্জার বিষয়। ২০১৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ আট দলে থাকতে না পেরে টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের অযোগ্য হয়ে পড়ে ক্যারিবিয়রা। পক্ষান্তরে ২০০৬ সালের পর বাংলাদেশ প্রথমবার অংশ নিচ্ছে এ টুর্নামেন্টে।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির গত সাত আসরের চিত্র :
সাল: ১৯৯৮
আয়োজক : বাংলাদেশ
৫০ ওভারের টুর্নামেন্টটির প্রথম দুই আসরের নাম ছিল ‘আইসিসি নকআউট’। উদ্বোধনী আসরের আনুষ্ঠানিক নাম ছিল ‘উইলস ইন্টারন্যাশনাল কাপ।’
ঢাকায় ২৪ অক্টোবর-১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত প্রথম আসরের শিরোপা জয় করে দক্ষিণ আফ্রিকা। যা এ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ও শেষ আইসিসি ইভেন্টের শিরোপা জয়। হ্যান্সি ক্রোনিয়ের নেতৃত্বাধীন প্রোটিয়ারা সেমিফাইনালে বৃষ্টি আইনে শ্রীলঙ্কেকা ৯২ রানে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে। এরপর জক ক্যালিসের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে উদ্বোধনী আসরের শিরোপা জয় করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তিন ম্যাচে ১৬৪ রান ও ৮ উইকেট শিকার করে ম্যাচ ও টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার লাভ করে ক্যালিস।
বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য:
টুর্নামেন্ট সেরা ইনিংস-অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শচিন টেন্ডুলকারের ১৪১ রান। মাইকেল ক্যাচপ্রোভিচের নেতৃত্বাধীন অসি বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে তার খেলার ধরনটি ছিল তুমুল উত্তেজনাপূর্ণ। তার ইনিংসটিতে ১৩ চার ও ৩টি ছক্কার মার ছিল।
সাল: ২০০০
আয়োজক: কেনিয়া
এক নাগারে দ্বিতীয়বার ভারাতের প্রথম ম্যাচ ছিল অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহর নেতৃত্বাধীন শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। ভারতের হয়ে অভিষেক হওয়া যুবরাজ সিংয়ের ৮০ বলে ৮৪ রানের এক দুর্দান্ত ইনিংসে ভর করে অপ্রত্যাশিতভাবে ২০ রানের জয় পায় টিম ইন্ডিয়া এবং বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় করে। সেমিফাইনালে নতুন অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলির ১৪১ রানের (দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে) সুবাদে ফাইনাল নিশ্চিত করে ভারত। অপর সেমিতে শেন ও’কনর ও রজার টুজের অসাধারণ নৈপুণ্যে পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে নিউজিল্যান্ড। ফাইনালে সৌরভ গাঙ্গুলির ১১৭ রানের একটি ঝলমলে ইনিংসের পর ক্রিস কেয়ার্নসের অপরাজিত ১০২ রানের সুবাদে প্রথমবারের মত আইসিসির কোন ইভেন্টের শিরোপা জয় করে কিউইরা। টুর্নামেন্ট চলাকালে কিউইদের বেশ কয়েকজন তারকা খেলোয়াড় ইনজুরিতে পড়ায় এ শিরোপা জয় নিউজিল্যান্ড দলে ভিন্ন মাত্র এনে দেয়। ইনজুরির কারণে কেয়ার্নস, ড্যানিয়েল ভেট্টরি এবং ডিওন ন্যাশ সেমিফাইনাল খেলতে পারেননি। তবে অন্যরা ঠিকই দাঁড়িয়েছেন যে কারণে তাদের শিরোপা জয়।
সাল: ২০০২
আয়োজক: শ্রীলঙ্কা
গ্রুপ পর্বে দারুণ ফর্মে ছিল শ্রীলঙ্কা দল এবং সেমফিাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর পর দ্বিতীয় আইসিসি টুর্নামেন্ট জয়ের হাতছানি ছিল উপমহাদেশের দলটির সামনে। গ্রুপ পর্বে জিম্বাবুয়ে ও ইংল্যান্ডকে হারানোর পর সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সৌরভ গাঙ্গুলির নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দল দ্বিতীয়বার আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ওঠে। ফাইনালে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার মোকাবেলা করে ভারত। কিন্তু ফাইনালে বিঘ্ন ঘটায় বৃষ্টি। নির্ধারিত দিনের পর রিজার্ভ দিনেও বৃষ্টির কারণে শেষ র্পন্ত ভারত- শ্রীলঙ্কাকে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করে আইসিসি। ভারতের বীরেন্দার শেবাগ টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ২১ রান করেন। পক্ষান্তরে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ১০ উইকেট শিকার করেন শ্রীলঙ্কার মুত্তিয়া মুরলিধরন।
সাল: ২০০৪
আয়োজক : ইংল্যান্ড
১২টি দলের অংশ গ্রহণে ১৫ ম্যাচের আসরটি চলে ১৫ দিন। ফাইনালে স্বাগতিক ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ মুখোমুখি হয়। মার্কাস ট্রেসকোথিকের ১০৪ এবং এ্যাশলে গাইলসের ৩১ রানের সুবাদে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২১৭। জবাবে খেলতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে এবং এক পর্যায়ে ১৪৭ রান তুলতেই ৮ উইকেট হাি রয়ে ফেলে। এমন অবস্থায় দলের ত্রাতা হয়ে দাঁড়ান কোর্টনি ব্রাউন ও ইয়ান ব্র্যাডশ। তাদের অপরাজিত ৭১ রানের জুটিতে সাত বল হাতে রেখেই মাইকলে ভনের নেতৃত্বাধীন ইংলিশদের হারিয়ে প্রথমবার আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা জয় করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টুর্নামেন্টের শিরোপা জয়টা ক্যারিবিয় ক্রিকেটের জন্য ছিল একান্ত প্রয়োজনীয়। যে ফর্ম নিয়ে তারা টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল তাতে শিরোপার আশা ছিল তাদের জন্য সুদুর পরাহত।
সাল: ২০০৬
আয়োজক: ভারত
তাদের ভরপুর ট্রফি কেবিনেটে না থাকা একমাত্র পুরস্কার জয় করে অস্ট্রেলিয়ানরা। গ্রুপ পর্বে দুর্দান্ত পারফরমেন্স করার পর রিকি পন্টিংয়ের নেতৃত্বাধীন দলটি সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে। ফাইনালে শিরোপাধারী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৮ উইকেটে হারিয়ে প্রথমবার আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি লাভ করে অস্ট্রেলিয়া। বল হাতে ২ উইকেট শিকারের পাশাপাশি ব্যাট হাতে ৫৭ রান করে ফাইনালে ম্যাচ সেরার পুরস্কার পান শেন ওয়াটসন। টুর্নামেন্ট ছিল বিতর্কে ঢাকা। নিষিদ্ধ ঘোষিত শক্তি বর্ধক মাদক ব্যবহারের কারণে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে পাকিস্তানী ফাস্ট বোলার শোয়েব আখতার ও মোহাম্মদ আসিফকে নিষিদ্ধ করা হয়। ফাইনাল শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিজয় মঞ্চে তৎকালীন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড প্রধান শারদ পাওয়ারকে ধাক্কা মারার অভিযোগ ওঠে চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রে
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির গত সাত আসরের চিত্র :
সাল: ১৯৯৮
আয়োজক : বাংলাদেশ
৫০ ওভারের টুর্নামেন্টটির প্রথম দুই আসরের নাম ছিল ‘আইসিসি নকআউট’। উদ্বোধনী আসরের আনুষ্ঠানিক নাম ছিল ‘উইলস ইন্টারন্যাশনাল কাপ।’
ঢাকায় ২৪ অক্টোবর-১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত প্রথম আসরের শিরোপা জয় করে দক্ষিণ আফ্রিকা। যা এ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ও শেষ আইসিসি ইভেন্টের শিরোপা জয়। হ্যান্সি ক্রোনিয়ের নেতৃত্বাধীন প্রোটিয়ারা সেমিফাইনালে বৃষ্টি আইনে শ্রীলঙ্কেকা ৯২ রানে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে। এরপর জক ক্যালিসের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে উদ্বোধনী আসরের শিরোপা জয় করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তিন ম্যাচে ১৬৪ রান ও ৮ উইকেট শিকার করে ম্যাচ ও টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার লাভ করে ক্যালিস।
বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য:
টুর্নামেন্ট সেরা ইনিংস-অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শচিন টেন্ডুলকারের ১৪১ রান। মাইকেল ক্যাচপ্রোভিচের নেতৃত্বাধীন অসি বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে তার খেলার ধরনটি ছিল তুমুল উত্তেজনাপূর্ণ। তার ইনিংসটিতে ১৩ চার ও ৩টি ছক্কার মার ছিল।
সাল: ২০০০
আয়োজক: কেনিয়া
এক নাগারে দ্বিতীয়বার ভারাতের প্রথম ম্যাচ ছিল অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহর নেতৃত্বাধীন শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। ভারতের হয়ে অভিষেক হওয়া যুবরাজ সিংয়ের ৮০ বলে ৮৪ রানের এক দুর্দান্ত ইনিংসে ভর করে অপ্রত্যাশিতভাবে ২০ রানের জয় পায় টিম ইন্ডিয়া এবং বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় করে। সেমিফাইনালে নতুন অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলির ১৪১ রানের (দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে) সুবাদে ফাইনাল নিশ্চিত করে ভারত। অপর সেমিতে শেন ও’কনর ও রজার টুজের অসাধারণ নৈপুণ্যে পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে নিউজিল্যান্ড। ফাইনালে সৌরভ গাঙ্গুলির ১১৭ রানের একটি ঝলমলে ইনিংসের পর ক্রিস কেয়ার্নসের অপরাজিত ১০২ রানের সুবাদে প্রথমবারের মত আইসিসির কোন ইভেন্টের শিরোপা জয় করে কিউইরা। টুর্নামেন্ট চলাকালে কিউইদের বেশ কয়েকজন তারকা খেলোয়াড় ইনজুরিতে পড়ায় এ শিরোপা জয় নিউজিল্যান্ড দলে ভিন্ন মাত্র এনে দেয়। ইনজুরির কারণে কেয়ার্নস, ড্যানিয়েল ভেট্টরি এবং ডিওন ন্যাশ সেমিফাইনাল খেলতে পারেননি। তবে অন্যরা ঠিকই দাঁড়িয়েছেন যে কারণে তাদের শিরোপা জয়।
সাল: ২০০২
আয়োজক: শ্রীলঙ্কা
গ্রুপ পর্বে দারুণ ফর্মে ছিল শ্রীলঙ্কা দল এবং সেমফিাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর পর দ্বিতীয় আইসিসি টুর্নামেন্ট জয়ের হাতছানি ছিল উপমহাদেশের দলটির সামনে। গ্রুপ পর্বে জিম্বাবুয়ে ও ইংল্যান্ডকে হারানোর পর সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সৌরভ গাঙ্গুলির নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দল দ্বিতীয়বার আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ওঠে। ফাইনালে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার মোকাবেলা করে ভারত। কিন্তু ফাইনালে বিঘ্ন ঘটায় বৃষ্টি। নির্ধারিত দিনের পর রিজার্ভ দিনেও বৃষ্টির কারণে শেষ র্পন্ত ভারত- শ্রীলঙ্কাকে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করে আইসিসি। ভারতের বীরেন্দার শেবাগ টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ২১ রান করেন। পক্ষান্তরে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ১০ উইকেট শিকার করেন শ্রীলঙ্কার মুত্তিয়া মুরলিধরন।
সাল: ২০০৪
আয়োজক : ইংল্যান্ড
১২টি দলের অংশ গ্রহণে ১৫ ম্যাচের আসরটি চলে ১৫ দিন। ফাইনালে স্বাগতিক ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ মুখোমুখি হয়। মার্কাস ট্রেসকোথিকের ১০৪ এবং এ্যাশলে গাইলসের ৩১ রানের সুবাদে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২১৭। জবাবে খেলতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে এবং এক পর্যায়ে ১৪৭ রান তুলতেই ৮ উইকেট হাি রয়ে ফেলে। এমন অবস্থায় দলের ত্রাতা হয়ে দাঁড়ান কোর্টনি ব্রাউন ও ইয়ান ব্র্যাডশ। তাদের অপরাজিত ৭১ রানের জুটিতে সাত বল হাতে রেখেই মাইকলে ভনের নেতৃত্বাধীন ইংলিশদের হারিয়ে প্রথমবার আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা জয় করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টুর্নামেন্টের শিরোপা জয়টা ক্যারিবিয় ক্রিকেটের জন্য ছিল একান্ত প্রয়োজনীয়। যে ফর্ম নিয়ে তারা টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল তাতে শিরোপার আশা ছিল তাদের জন্য সুদুর পরাহত।
সাল: ২০০৬
আয়োজক: ভারত
তাদের ভরপুর ট্রফি কেবিনেটে না থাকা একমাত্র পুরস্কার জয় করে অস্ট্রেলিয়ানরা। গ্রুপ পর্বে দুর্দান্ত পারফরমেন্স করার পর রিকি পন্টিংয়ের নেতৃত্বাধীন দলটি সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে। ফাইনালে শিরোপাধারী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৮ উইকেটে হারিয়ে প্রথমবার আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি লাভ করে অস্ট্রেলিয়া। বল হাতে ২ উইকেট শিকারের পাশাপাশি ব্যাট হাতে ৫৭ রান করে ফাইনালে ম্যাচ সেরার পুরস্কার পান শেন ওয়াটসন। টুর্নামেন্ট ছিল বিতর্কে ঢাকা। নিষিদ্ধ ঘোষিত শক্তি বর্ধক মাদক ব্যবহারের কারণে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে পাকিস্তানী ফাস্ট বোলার শোয়েব আখতার ও মোহাম্মদ আসিফকে নিষিদ্ধ করা হয়। ফাইনাল শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বিজয় মঞ্চে তৎকালীন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড প্রধান শারদ পাওয়ারকে ধাক্কা মারার অভিযোগ ওঠে চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রে
No comments