খুলনায় বিএনপি নেতা মোদাচ্ছেরের দাফন : প্রতিমন্ত্রী মন্নুজানকে হত্যাকাণ্ডে দায়ী করে ঝাড়ু নিয়ে ধাওয়া
নগরীর দৌলতপুর মহেশ্বরপাশা সরকারি খাদ্য গুদাম শ্রমিক ইউনিয়নের (সিবিএ) সভাপতি ও ১নং ওয়ার্ড বিএনপির শ্রমবিষয়ক সম্পাদক মোদাচ্ছের হোসেনের দুই দফা জানাজা শেষে গতকাল স্থানীয় সাড়াডাঙ্গা সরকারি কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে খুলনা-যশোর মহাসড়কের মহাসীন মোড় থেকে ফুলবাড়িগেট পর্যন্ত রাস্তায় কাঠের গুঁড়ি ও টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা অবরোধ করে রাখে। এর ফলে দু’ধারে শত শত যানবাহন আটকে যায়। এদিকে হত্যাকাণ্ডের প্রত্যক্ষ মদতদাতা হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানকে দায়ী করা হয়েছে।
গতকাল সকালে মহানগর বিএনপি এক সাংবাদিক সম্মেলনে তাকে দায়ী করে। এ সময় মোদাচ্ছেরকে হত্যার প্রতিবাদে চারদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
এদিকে জুমার নামাজের সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য ও শ্রম-কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান শ্রমিক নেতা মোদাচ্ছের হোসেনের লাশ দেখতে মানিকতলা মসজিদের সামনে গেলে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের তোপেরমুখে পড়েন তিনি। শ্রমিকরা ঝাড়ু মিছিল নিয়ে তাকে ধাওয়া করেন। পরে তিনি পুলিশের সহায়তায় এলাকা ত্যাগ করেন।
হত্যাকাণ্ডের ৩৬ ঘণ্টা পার হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
পারিবারিক ও দলীয় সূত্র জানায়, গতকাল সকাল ১১টার দিকে শ্রমিক নেতা মোদাচ্ছের হোসেনের লাশের ময়না তদন্ত শেষে মহেশ্বরপাশা সরকারি খাদ্য গুদাম শ্রমিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে নেয়া হয়। সেখানে শ্রমিকদের আহাজারিতে আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। এ সময় শ্রমিকরা বলতে থাকেন ‘আমাদের প্রিয় ভাইকে তোমরা ফিরিয়ে দাও। আওয়ামী লীগের গুণ্ডারা আমাদের ভাইকে খুন করেছে। তারা লুটেপুটে খেতে পারবে না বলে মোদাচ্ছেরকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়েছে।’ জুমার নামাজের পরে মানিকতলার মাসজিদুল মিরাজে প্রথম নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মহানগর বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু এমপি, মহানগর জামায়াতের আমীর সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সাবেক এমপি কাজী সেকেন্দার আলী ডালিম, বিএনপি নেতা মনিরুজ্জামান মণি, এসএম শফিকুল আলম মনা, সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, ফখরুল আলম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, মাস্টার শফিকুল আলম, শেখ মোশাররফ হোসেন, এসএম আরিফুর রহমান মিঠুসহ হাজার মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে স্থানীয় সংসদ সদস্য শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান মাসজিদুল মিরাজের সামনে রাখা শ্রমিক নেতা মোদাচ্ছেরের লাশ দেখতে গেলে বিক্ষুব্ধ মহিলা শ্রমিকরা ঝাড়ু মিছিল বের করে তাকে ধাওয়া করেন। শ্রমিকদের ধাওয়া খেয়ে তিনি পাশের ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে গিয়ে প্রাণে বাঁচেন। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
এদিকে ঘোষপাড়ায় নিজ বাড়ির সামনে মোদাচ্ছেরের আসরবাদ দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে মহেশ্বরপাশার সাড়াডাঙ্গা সরকারি কবরস্থানে দাফন করা হয়। এ সময় তার বড় ছেলে আরিফ হোসেন বাবার হত্যাকারীদের বিচার দাবি করেন।
মোদাচ্ছেরকে খুনের কাজে তিন কিলার যুক্ত ছিল বলে জানা গেছে। তাদের মধ্যে একজন মোটরসাইকেল চালাচ্ছিল। আর দু’জনের হাতে ছিল অস্ত্র। হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলে তারা পৌঁছানোর দু’মিনিট আগে ওই এলাকায় বিদ্যুত্ চলে যায়। এ সুযোগে তারা এ হত্যাকাণ্ডটি ঘটায় বলে জানা গেছে।
এদিকে গতকাল সকাল সাড়ে ১১টায় মহানগর বিএনপির উদ্যোগে নগরীর কেডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে মহানগর বিএনপির সভাপতি সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জুু অভিযোগ করে বলেন, খুলনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের প্রত্যক্ষ মদতে এই হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে।
তিনি বলেন, গত ২৪ জুন অনুষ্ঠিত মহেশ্বরপাশা খাদ্য গুদাম শ্রমিক ইউনিয়ন নির্বাচনে মোদাচ্ছের হোসেনের নেতৃত্বে তার প্যানেল বিপুল ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। এরপর থেকে সরকারি দলের পরাজিত প্রার্থী কলম সরদার এবং আওয়ামী লীগের একটি অংশের চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা ক্ষমতা দখল করতে না পারার বেদনায় মরিয়া হয়ে ওঠে। নির্বাচনের পরের দিন ২৫ জুন আওয়ামী সন্ত্রাসী শাহাদাত্ মিনার নেতৃত্বে মোদাচ্ছেরের ওপর প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। এ সময় তাকে বাঁচাতে গিয়ে নিহত হন খাদ্য গুদামের শ্রমিক আবদুস সালাম এবং আহত হন ১০/১২ জন শ্রমিক। ওই ঘটনায় সুনির্দিষ্ট মামলা হলেও পুলিশ আসামিদের গ্রেফতার করেনি।
সংবাদ সম্মেলনে সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু আরও বলেন, দুপু হত্যা মামলার প্রধান আসামি শাহাদাত্ হোসেন মিনা এখন পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি। তার ভাই সেনা সদস্য শাহআলম কিছুদিন আগে এলাকায় এসে মামলা তুলে নেয়ার হুমকি দিয়ে গেছে। তাছাড়া ওই মামলার জামিন পাওয়া আসামিরা বেশ কিছুদিন ধরে দুপু’র পরিবার ও শ্রমিকনেতা মোদাচ্ছেরকে একাধিকবার হুমকি দিয়ে আসছিল, যাদের প্রায় সময় ওই প্রতিমন্ত্রীর (মন্নুজান সুফিয়ান) গাড়িতে দেখা যায়। তিনি শ্রমিক নেতা মোদাচ্ছের হোসেন হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে চারদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, আজ বিকাল চারটায় মহানগর বিএনপির উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ, কাল মানিকতলা মাসজিদুল মিরাজে দোয়া মাহফিল, সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টায় মানিকতলায় প্রতিবাদ সমাবেশ। এদিকে গতকাল বিএনপি নেতা মোদাচ্ছের হোসেনকে হত্যার প্রতিবাদে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতারা কালো ব্যাজ ধারণ ও দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন করেন।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ারুল হক ভূইয়া বলেন, মোদাচ্ছের হোসেন হত্যাকাণ্ডের পর থেকে মানিকতলা এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা রাস্তা অবরোধ করেছে। তিনি বলেন, বিকেল ৫টা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। কোনো গ্রেফতারও নেই। তবে হত্যাকারীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে জুমার নামাজের সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য ও শ্রম-কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান শ্রমিক নেতা মোদাচ্ছের হোসেনের লাশ দেখতে মানিকতলা মসজিদের সামনে গেলে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের তোপেরমুখে পড়েন তিনি। শ্রমিকরা ঝাড়ু মিছিল নিয়ে তাকে ধাওয়া করেন। পরে তিনি পুলিশের সহায়তায় এলাকা ত্যাগ করেন।
হত্যাকাণ্ডের ৩৬ ঘণ্টা পার হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
পারিবারিক ও দলীয় সূত্র জানায়, গতকাল সকাল ১১টার দিকে শ্রমিক নেতা মোদাচ্ছের হোসেনের লাশের ময়না তদন্ত শেষে মহেশ্বরপাশা সরকারি খাদ্য গুদাম শ্রমিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে নেয়া হয়। সেখানে শ্রমিকদের আহাজারিতে আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। এ সময় শ্রমিকরা বলতে থাকেন ‘আমাদের প্রিয় ভাইকে তোমরা ফিরিয়ে দাও। আওয়ামী লীগের গুণ্ডারা আমাদের ভাইকে খুন করেছে। তারা লুটেপুটে খেতে পারবে না বলে মোদাচ্ছেরকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়েছে।’ জুমার নামাজের পরে মানিকতলার মাসজিদুল মিরাজে প্রথম নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মহানগর বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু এমপি, মহানগর জামায়াতের আমীর সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সাবেক এমপি কাজী সেকেন্দার আলী ডালিম, বিএনপি নেতা মনিরুজ্জামান মণি, এসএম শফিকুল আলম মনা, সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, ফখরুল আলম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, মাস্টার শফিকুল আলম, শেখ মোশাররফ হোসেন, এসএম আরিফুর রহমান মিঠুসহ হাজার মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে স্থানীয় সংসদ সদস্য শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান মাসজিদুল মিরাজের সামনে রাখা শ্রমিক নেতা মোদাচ্ছেরের লাশ দেখতে গেলে বিক্ষুব্ধ মহিলা শ্রমিকরা ঝাড়ু মিছিল বের করে তাকে ধাওয়া করেন। শ্রমিকদের ধাওয়া খেয়ে তিনি পাশের ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে গিয়ে প্রাণে বাঁচেন। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
এদিকে ঘোষপাড়ায় নিজ বাড়ির সামনে মোদাচ্ছেরের আসরবাদ দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে মহেশ্বরপাশার সাড়াডাঙ্গা সরকারি কবরস্থানে দাফন করা হয়। এ সময় তার বড় ছেলে আরিফ হোসেন বাবার হত্যাকারীদের বিচার দাবি করেন।
মোদাচ্ছেরকে খুনের কাজে তিন কিলার যুক্ত ছিল বলে জানা গেছে। তাদের মধ্যে একজন মোটরসাইকেল চালাচ্ছিল। আর দু’জনের হাতে ছিল অস্ত্র। হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলে তারা পৌঁছানোর দু’মিনিট আগে ওই এলাকায় বিদ্যুত্ চলে যায়। এ সুযোগে তারা এ হত্যাকাণ্ডটি ঘটায় বলে জানা গেছে।
এদিকে গতকাল সকাল সাড়ে ১১টায় মহানগর বিএনপির উদ্যোগে নগরীর কেডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে মহানগর বিএনপির সভাপতি সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জুু অভিযোগ করে বলেন, খুলনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের প্রত্যক্ষ মদতে এই হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে।
তিনি বলেন, গত ২৪ জুন অনুষ্ঠিত মহেশ্বরপাশা খাদ্য গুদাম শ্রমিক ইউনিয়ন নির্বাচনে মোদাচ্ছের হোসেনের নেতৃত্বে তার প্যানেল বিপুল ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। এরপর থেকে সরকারি দলের পরাজিত প্রার্থী কলম সরদার এবং আওয়ামী লীগের একটি অংশের চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা ক্ষমতা দখল করতে না পারার বেদনায় মরিয়া হয়ে ওঠে। নির্বাচনের পরের দিন ২৫ জুন আওয়ামী সন্ত্রাসী শাহাদাত্ মিনার নেতৃত্বে মোদাচ্ছেরের ওপর প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়। এ সময় তাকে বাঁচাতে গিয়ে নিহত হন খাদ্য গুদামের শ্রমিক আবদুস সালাম এবং আহত হন ১০/১২ জন শ্রমিক। ওই ঘটনায় সুনির্দিষ্ট মামলা হলেও পুলিশ আসামিদের গ্রেফতার করেনি।
সংবাদ সম্মেলনে সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু আরও বলেন, দুপু হত্যা মামলার প্রধান আসামি শাহাদাত্ হোসেন মিনা এখন পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি। তার ভাই সেনা সদস্য শাহআলম কিছুদিন আগে এলাকায় এসে মামলা তুলে নেয়ার হুমকি দিয়ে গেছে। তাছাড়া ওই মামলার জামিন পাওয়া আসামিরা বেশ কিছুদিন ধরে দুপু’র পরিবার ও শ্রমিকনেতা মোদাচ্ছেরকে একাধিকবার হুমকি দিয়ে আসছিল, যাদের প্রায় সময় ওই প্রতিমন্ত্রীর (মন্নুজান সুফিয়ান) গাড়িতে দেখা যায়। তিনি শ্রমিক নেতা মোদাচ্ছের হোসেন হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে চারদিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, আজ বিকাল চারটায় মহানগর বিএনপির উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ, কাল মানিকতলা মাসজিদুল মিরাজে দোয়া মাহফিল, সোমবার বিকাল সাড়ে ৩টায় মানিকতলায় প্রতিবাদ সমাবেশ। এদিকে গতকাল বিএনপি নেতা মোদাচ্ছের হোসেনকে হত্যার প্রতিবাদে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতারা কালো ব্যাজ ধারণ ও দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন করেন।
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনোয়ারুল হক ভূইয়া বলেন, মোদাচ্ছের হোসেন হত্যাকাণ্ডের পর থেকে মানিকতলা এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা রাস্তা অবরোধ করেছে। তিনি বলেন, বিকেল ৫টা পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। কোনো গ্রেফতারও নেই। তবে হত্যাকারীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
No comments