নাইজারে পালালেন গাদ্দাফির ছেলে সাইফ আল ইসলাম
সির্ত থেকে লিবিয়ার দক্ষিণে নাইজার সীমান্তের দিকে পালিয়ে গেছেন মুয়াম্মার গাদ্দাফির ছেলে সাঈফ আল ইসলাম। এনটিসি বাহিনী বৃহস্পতিবার সির্তের পতন ঘটিয়ে গাদ্দাফিকে হত্যা করার পরপরই তিনটি সাঁজোয়া যানের বহরে করে সাইফ আল ইসলাম নাইজারে পালিয়ে গেছেন বলেই ধারণা করছেন কর্মকর্তারা। বিবিসি, এএফপি, রয়টার্স, এপি
লিবিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের (ন্যাশনাল ট্রাঞ্জিশনাল কাউন্সিল-এনটিসি) ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা আবদুল মজিদ গতকাল একথা বলেছেন। তিনি বলেন, আমরা তাকে খুঁজছি। ওই অঞ্চলের যোদ্ধাদের পুরোপুরি সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে।
লিবিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের (ন্যাশনাল ট্রাঞ্জিশনাল কাউন্সিল-এনটিসি) ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা আবদুল মজিদ গতকাল একথা বলেছেন। তিনি বলেন, আমরা তাকে খুঁজছি। ওই অঞ্চলের যোদ্ধাদের পুরোপুরি সতর্কাবস্থায় রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সির্তে গাদ্দাফি আটক হয়ে মারা যাওয়ার সময়টিতেই সাইফ শহর ছেড়ে পালিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। গাদ্দাফির ছেলে সাদি ছাড়া তার অনুগতদের অনেকেই সেপ্টেম্বরে নাইজারে পালিয়েছে। তারা আশ্রয় পেয়েছে নিয়ামিতে। নাইজার লিবিয়ার নতুন শাসকদের হাতে তাদের তুলে দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গেছে, গাদ্দাফি সির্তে তার দুই ছেলে মুতাসসিম ও সাইফ আল ইসলামকে নিয়ে অবস্থান করছিলেন। গাদ্দাফির সঙ্গে বৃহস্পতিবার তার ছেলে মুতাসসিমও নিহত হয়েছে এবং টিভি ফুটেজে তার মৃতদেহ দেখা গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের একজন সংবাদদাতা জানিয়েছেন, লিবিয়ার সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মুতাসসিমের মরদেহ কম্বলে মোড়ানো অবস্থায় মিসরাতার একটি বাড়ির মেঝেতে পড়ে ছিল এবং উত্সুক জনতা তাদের মোবাইল ফোন দিয়ে গাদ্দাফির ছেলের মরদেহের ছবি তুলছিল।
এদিকে সাইফ আল ইসলামের অবস্থান সম্পর্কে এখনও পরস্পরবিরোধী খবর পাওয়া যাচ্ছে।
লিবিয়ার ভারপ্রাপ্ত বিচারমন্ত্রী মোহাম্মাদ আল আলাগি একটি বার্তা সংস্থাকে বলেছেন, সাইফ আল ইসলাম আহত অবস্থায় গ্রেফতার হয়েছেন এবং তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে এনটিসির অপর এক কর্মকর্তা বলেছেন, তারা ঠিক জানেন না সাইফ আল ইসলাম কোথায় আছেন।
বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া খবরে জানা গেছে, গাদ্দাফি সির্তে তার দুই ছেলে মুতাসসিম ও সাইফ আল ইসলামকে নিয়ে অবস্থান করছিলেন। গাদ্দাফির সঙ্গে বৃহস্পতিবার তার ছেলে মুতাসসিমও নিহত হয়েছে এবং টিভি ফুটেজে তার মৃতদেহ দেখা গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের একজন সংবাদদাতা জানিয়েছেন, লিবিয়ার সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মুতাসসিমের মরদেহ কম্বলে মোড়ানো অবস্থায় মিসরাতার একটি বাড়ির মেঝেতে পড়ে ছিল এবং উত্সুক জনতা তাদের মোবাইল ফোন দিয়ে গাদ্দাফির ছেলের মরদেহের ছবি তুলছিল।
এদিকে সাইফ আল ইসলামের অবস্থান সম্পর্কে এখনও পরস্পরবিরোধী খবর পাওয়া যাচ্ছে।
লিবিয়ার ভারপ্রাপ্ত বিচারমন্ত্রী মোহাম্মাদ আল আলাগি একটি বার্তা সংস্থাকে বলেছেন, সাইফ আল ইসলাম আহত অবস্থায় গ্রেফতার হয়েছেন এবং তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে এনটিসির অপর এক কর্মকর্তা বলেছেন, তারা ঠিক জানেন না সাইফ আল ইসলাম কোথায় আছেন।
No comments