রাইসের প্রতি ‘মোহাবিষ্ট’ ছিলেন গাদ্দাফি!
সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী কন্ডোলিৎসা রাইসের প্রতি একধরনের ‘মোহাবিষ্টতা’ ছিল মুয়াম্মার গাদ্দাফির। তাঁকে ‘আফ্রিকার রাজকুমারী’ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন গাদ্দাফি। গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত তাঁর আত্মজীবনীতে এ কথা বলেন রাইস।
২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে লিবিয়ার ত্রিপোলিতে গাদ্দাফির সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন রাইস। ওই সময় গাদ্দাফির সঙ্গে তাঁবুতে দেখা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন তিনি। পরে গাদ্দাফির বাসভবনে তাঁদের বৈঠক হয়।
রাইস তাঁর বইয়ে লেখেন, ‘এটি স্পষ্ট যে ১৯৫৩ সালের পর কোনো মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর লিবিয়া সফর ছিল দেশটির আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।’
রাইস বলেন, ব্যক্তিগতভাবে তাঁর প্রতি গাদ্দাফির একধরনের মুগ্ধতা ছিল।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা রাইস লেখেন, বৈঠকের আগে লিবিয়ার নেতার ‘খ্যাপাটে’ আচরণ এড়িয়ে যেতে বলা হয়েছিল তাঁকে।
রাইস লেখেন, বৈঠকে গাদ্দাফি গর্জন করে উঠে বলেছিলেন, ‘ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের জন্য দুই রাষ্ট্র সমাধানের ব্যাপারে কথা বলা বন্ধ করতে বলুন প্রেসিডেন্ট বুশকে।’
২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে লিবিয়ার ত্রিপোলিতে গাদ্দাফির সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন রাইস। ওই সময় গাদ্দাফির সঙ্গে তাঁবুতে দেখা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন তিনি। পরে গাদ্দাফির বাসভবনে তাঁদের বৈঠক হয়।
রাইস তাঁর বইয়ে লেখেন, ‘এটি স্পষ্ট যে ১৯৫৩ সালের পর কোনো মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর লিবিয়া সফর ছিল দেশটির আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।’
রাইস বলেন, ব্যক্তিগতভাবে তাঁর প্রতি গাদ্দাফির একধরনের মুগ্ধতা ছিল।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা রাইস লেখেন, বৈঠকের আগে লিবিয়ার নেতার ‘খ্যাপাটে’ আচরণ এড়িয়ে যেতে বলা হয়েছিল তাঁকে।
রাইস লেখেন, বৈঠকে গাদ্দাফি গর্জন করে উঠে বলেছিলেন, ‘ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের জন্য দুই রাষ্ট্র সমাধানের ব্যাপারে কথা বলা বন্ধ করতে বলুন প্রেসিডেন্ট বুশকে।’
No comments