ফুরিয়ে গেছেন মানতে চান না জনসন
হাত ভেঙেছিলেন গ্রায়েম স্মিথের। জ্যাক ক্যালিসের শরীর থেকে ঝরিয়েছেন রক্ত। সেই সঙ্গে ৩ টেস্টে নিয়েছেন ১৬ উইকেট। ২০০৯ সালের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে অস্ট্রেলিয়ান পেসার মিচেল জনসনকে সামলাতে সত্যিই হিমশিম খেয়েছিল প্রোটিয়ারা। দুই বছর পর আবারও এসেছেন আফ্রিকায়। তবে এবারের ছবিটা একটু আলাদা। অনেকেই বলতে শুরু করেছেন বয়স বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কমছে তাঁর বলের ধার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন টেস্টের সিরিজে মাত্র ৬ উইকেট পাওয়ার পর সমালোচনার পালে লেগেছে নতুন হাওয়া। আগামী মাসে ৩০-এ পা রাখা এই পেসার মানছেন না যে তিনি ঠিক ফিট না, 'বয়স ৩০ হয়ে যাচ্ছে বলে ব্রিসবেনের ক্যাম্পে অনেক কথাই হয়েছে।
কিন্তু আমি তো আমার শরীরের অবস্থা জানি। ফাস্ট বোলিং করার মতো যথেষ্ট ফিট আছি আমি।' ক্যারিয়ারের মাঝামাঝি সময় এসে তাঁর মনে হচ্ছে অভিষেকের সময়টাতেই বরং তিনি এখনকার চেয়ে কিছুটা দুর্বল ছিলেন, 'মনে পড়ছে ২০০৫ সালে অভিষেক ম্যাচের প্রথম দুই ওভার বল করার পর নিঃশ্বাসই নিতে পারছিলাম না ভালোভাবে। সেই ওয়ানডেতে দিয়েছিলাম ৬৪ রান।'
তবে শ্রীলঙ্কা সফরের বাজে সময়টা ভালোভাবেই কাটিয়ে উঠেছেন জনসন। সেখান থেকে দেশে ফেরার পর ঘরোয়া ক্রিকেটের এক ম্যাচে নিয়েছেন ৬৯ রানে ৫ উইকেট। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে শুরুটাও হয়েছে প্রথম ওয়ানডেতে ২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে। তাই ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন নন জনসন, 'যেভাবে বল করছি তাতে আমি খুশি। শ্রীলঙ্কায় হয়তো উইকেট পাইনি কিন্তু খারাপ বোলিংও করিনি।' এপিপি
তবে শ্রীলঙ্কা সফরের বাজে সময়টা ভালোভাবেই কাটিয়ে উঠেছেন জনসন। সেখান থেকে দেশে ফেরার পর ঘরোয়া ক্রিকেটের এক ম্যাচে নিয়েছেন ৬৯ রানে ৫ উইকেট। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে শুরুটাও হয়েছে প্রথম ওয়ানডেতে ২০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে। তাই ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন নন জনসন, 'যেভাবে বল করছি তাতে আমি খুশি। শ্রীলঙ্কায় হয়তো উইকেট পাইনি কিন্তু খারাপ বোলিংও করিনি।' এপিপি
No comments