উজ্জ্বল ত্বকের মানুষের বেশি ভিটামিন ডি দরকার
ত্বকের ঔজ্জ্বল্য শারীরিক সৌন্দর্যের অংশ। তবে রোদে উজ্জ্বল রঙের মানুষের ত্বক বিবর্ণ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। দেহে ভিটামিন ডি উপাদানের অভাবে এ রকম হয়ে থাকে।
যুক্তরাজ্যের একদল গবেষক বলছেন, বিবর্ণ চামড়ার এসব মানুষের শরীরে ভিটামিন ডি উপাদানের ঘাটতি থাকে। তাই সে ঘাটতি তাদের বিকল্প পদ্ধতিতে পুষিয়ে নিতে হয়।
ক্যানসার রিসার্চ ইউকের অর্থায়নে পরিচালিত গবেষক দলটি জানায়, প্রচুর পরিমাণে সূর্যের আলোর সংস্পর্শে থাকলেও উজ্জ্বল চামড়ার মানুষ তাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি সংগ্রহ করতে পারে না। ফলে কিছুটা ঘাটতি থেকেই যায়। আবার বেশি মাত্রায় সূর্যের আলোয় থাকার ফলে তাদের শরীরের চামড়ায় লাল ফোসকা বা ঘা হয়ে যায়। থাকে ক্যানসারের ঝুঁকিও।
গবেষকেরা এক হাজার ২০০ মানুষের ওপর পরীক্ষা চালিয়েছেন, যাদের মধ্যে ৭৩০ জনের শরীরে স্বাভাবিকের চেয়ে ভিটামিন ডিয়ের পরিমাণ কম ছিল। তাদের বেশির ভাগই অতিরিক্ত সাদা চামড়ার অধিকারী এবং রোদে পুড়ে তাদের মুখ ও হাতের চামড়ায় দাগ ধরে গেছে।
আর আফ্রিকান-ক্যারিবিয়ান ও দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত, বয়স্ক মানুষ, অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশু, গর্ভবতী নারী এবং সূর্য থেকে শরীর বাঁচিয়ে বা পুরো শরীর আবৃত রেখে চলাফেরা করে, এমন মানুষের বেলায় ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। তাদের শরীরে পর্যাপ্ত মাত্রায় ভিটামিন ডি পাওয়া গেছে।
গবেষকদের মতে, শরীরের শক্তিশালী হাড় ও দাঁত গঠনে ভিটামিন ডি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে বেশি বেশি ভিটামিন ডি গ্রহণের প্রত্যাশায় উজ্জ্বল চামড়ার মানুষের বেশি বেশি সূর্যের আলোর সংস্পর্শে থাকা ঠিক হবে না। ঘাটতি পুষিয়ে নিতে বিকল্প পদ্ধতির শরণাপন্ন হতে হবে। সেটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
ক্যানসার ইউকের গবেষক হ্যাজেল নান বলেন, উজ্জ্বল চামড়ার মানুষের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। তাই তাদের সূর্যের রশ্মির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে। আর ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দিলে চিকিৎ সকের পরামর্শে বিকল্পভাবে তা গ্রহণ করা যেতে পারে।
যুক্তরাজ্যের একদল গবেষক বলছেন, বিবর্ণ চামড়ার এসব মানুষের শরীরে ভিটামিন ডি উপাদানের ঘাটতি থাকে। তাই সে ঘাটতি তাদের বিকল্প পদ্ধতিতে পুষিয়ে নিতে হয়।
ক্যানসার রিসার্চ ইউকের অর্থায়নে পরিচালিত গবেষক দলটি জানায়, প্রচুর পরিমাণে সূর্যের আলোর সংস্পর্শে থাকলেও উজ্জ্বল চামড়ার মানুষ তাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি সংগ্রহ করতে পারে না। ফলে কিছুটা ঘাটতি থেকেই যায়। আবার বেশি মাত্রায় সূর্যের আলোয় থাকার ফলে তাদের শরীরের চামড়ায় লাল ফোসকা বা ঘা হয়ে যায়। থাকে ক্যানসারের ঝুঁকিও।
গবেষকেরা এক হাজার ২০০ মানুষের ওপর পরীক্ষা চালিয়েছেন, যাদের মধ্যে ৭৩০ জনের শরীরে স্বাভাবিকের চেয়ে ভিটামিন ডিয়ের পরিমাণ কম ছিল। তাদের বেশির ভাগই অতিরিক্ত সাদা চামড়ার অধিকারী এবং রোদে পুড়ে তাদের মুখ ও হাতের চামড়ায় দাগ ধরে গেছে।
আর আফ্রিকান-ক্যারিবিয়ান ও দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত, বয়স্ক মানুষ, অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশু, গর্ভবতী নারী এবং সূর্য থেকে শরীর বাঁচিয়ে বা পুরো শরীর আবৃত রেখে চলাফেরা করে, এমন মানুষের বেলায় ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। তাদের শরীরে পর্যাপ্ত মাত্রায় ভিটামিন ডি পাওয়া গেছে।
গবেষকদের মতে, শরীরের শক্তিশালী হাড় ও দাঁত গঠনে ভিটামিন ডি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে বেশি বেশি ভিটামিন ডি গ্রহণের প্রত্যাশায় উজ্জ্বল চামড়ার মানুষের বেশি বেশি সূর্যের আলোর সংস্পর্শে থাকা ঠিক হবে না। ঘাটতি পুষিয়ে নিতে বিকল্প পদ্ধতির শরণাপন্ন হতে হবে। সেটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
ক্যানসার ইউকের গবেষক হ্যাজেল নান বলেন, উজ্জ্বল চামড়ার মানুষের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। তাই তাদের সূর্যের রশ্মির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে। আর ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দিলে চিকিৎ সকের পরামর্শে বিকল্পভাবে তা গ্রহণ করা যেতে পারে।
No comments