দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারি চুক্তি সই
ভারত ও আফগানিস্তানের নেতারা দুদেশের মধ্যে নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে একটি কৌশলগত অংশীদারি চুক্তিতে সই করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে সফররত আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের মধ্যে এক বৈঠকের সময় দুদেশের মধ্যে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। আফগানিস্তানের সঙ্গে এই প্রথম কোনো দেশের এ ধরনের চুক্তি স্বাক্ষর হলো।
প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই গতকাল মঙ্গলবার দুদিনের সফরে ভারতে যান। এ নিয়ে আফগান প্রেসিডেন্ট এ বছর দ্বিতীয় দফায় ভারত সফর করছেন। সাম্প্রতিক সময়ে কাবুলে মার্কিন দূতাবাসে জঙ্গি হামলা এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট বোরহানউদ্দিন রাব্বানির হত্যাকাণ্ডকে ঘিরে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সম্পর্কের ক্ষেত্রে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।
এ উত্তেজনার মধ্যে কারজাই ভারত সফর করছেন। অন্যদিকে কাশ্মীরের জঙ্গিদের মদদ দেওয়াসহ নানা ঘটনায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছে ভারত।
কারজাইয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে মনমোহন সিং বলেন, দুদেশের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারি একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো গড়ে তুলবে। এর ফলে ভারত শিক্ষা, উন্নয়ন ও জনগণের সঙ্গে জনগণের যোগাযোগের ক্ষেত্রে আফগানিস্তানকে সাহায্য করতে পারবে। এ ছাড়া নিরাপত্তা সহযোগিতা, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে ভূমিকা রাখবে এ চুক্তি। তিনি বলেন, আফগান প্রেসিডেন্ট চুক্তি স্বাক্ষরের সময় তাঁর বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন।
মনমোহন জানান, কৌশলগত অংশীদারি চুক্তি ছাড়াও দুই দেশ খনি ও জ্বালানিসংশ্লিষ্ট দুটি চুক্তিতে সই করেছে। এ দুটি চুক্তি দুদেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্কে নতুন মাত্রা যোগ করবে।
যৌথ সংবাদ সম্মেলনে হামিদ কারজাই বলেন, আঞ্চলিক শান্তির জন্য ভারত যে প্রয়াস চালাচ্ছে, সে জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই। তিনি বলেন, আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করার জন্য তাঁর সরকার যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে।
আফগানিস্তানের ব্যাপারে ভারত বিরাট ভূমিকা রেখে চলেছে এবং নয়াদিল্লি ইতিমধ্যে ২০০ কোটি ডলার সহায়তা দিয়েছে। ভারতের কিছু বিশেষজ্ঞের ধারণা, কারজাই তাঁর যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে স্থিতিশীলতা আনতে নয়াদিল্লির আরও গতিশীল ভূমিকা দেখতে চান। এ জন্য তাঁর এ সফরে আসা।
প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই গতকাল মঙ্গলবার দুদিনের সফরে ভারতে যান। এ নিয়ে আফগান প্রেসিডেন্ট এ বছর দ্বিতীয় দফায় ভারত সফর করছেন। সাম্প্রতিক সময়ে কাবুলে মার্কিন দূতাবাসে জঙ্গি হামলা এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট বোরহানউদ্দিন রাব্বানির হত্যাকাণ্ডকে ঘিরে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সম্পর্কের ক্ষেত্রে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।
এ উত্তেজনার মধ্যে কারজাই ভারত সফর করছেন। অন্যদিকে কাশ্মীরের জঙ্গিদের মদদ দেওয়াসহ নানা ঘটনায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছে ভারত।
কারজাইয়ের সঙ্গে বৈঠকের পর এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে মনমোহন সিং বলেন, দুদেশের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারি একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো গড়ে তুলবে। এর ফলে ভারত শিক্ষা, উন্নয়ন ও জনগণের সঙ্গে জনগণের যোগাযোগের ক্ষেত্রে আফগানিস্তানকে সাহায্য করতে পারবে। এ ছাড়া নিরাপত্তা সহযোগিতা, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে ভূমিকা রাখবে এ চুক্তি। তিনি বলেন, আফগান প্রেসিডেন্ট চুক্তি স্বাক্ষরের সময় তাঁর বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন।
মনমোহন জানান, কৌশলগত অংশীদারি চুক্তি ছাড়াও দুই দেশ খনি ও জ্বালানিসংশ্লিষ্ট দুটি চুক্তিতে সই করেছে। এ দুটি চুক্তি দুদেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্কে নতুন মাত্রা যোগ করবে।
যৌথ সংবাদ সম্মেলনে হামিদ কারজাই বলেন, আঞ্চলিক শান্তির জন্য ভারত যে প্রয়াস চালাচ্ছে, সে জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই। তিনি বলেন, আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করার জন্য তাঁর সরকার যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে।
আফগানিস্তানের ব্যাপারে ভারত বিরাট ভূমিকা রেখে চলেছে এবং নয়াদিল্লি ইতিমধ্যে ২০০ কোটি ডলার সহায়তা দিয়েছে। ভারতের কিছু বিশেষজ্ঞের ধারণা, কারজাই তাঁর যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে স্থিতিশীলতা আনতে নয়াদিল্লির আরও গতিশীল ভূমিকা দেখতে চান। এ জন্য তাঁর এ সফরে আসা।
No comments