ওয়াল স্ট্রিট-বিরোধীরা আরব জাগরণে অনুপ্রাণিত!
নিউইয়র্কে ১৮ দিন আগে শুরু হওয়া ‘ওয়াল স্ট্রিট দখল করো’ আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে। আন্দোলনকারীরা বলছেন, সাম্প্রতিক আরব জাগরণ থেকে তাঁরা অনুপ্রাণিত হয়েছেন।
তবে অর্থনৈতিক দুরবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ছড়িয়ে পড়া এই অন্দোলন-বিক্ষোভের সঙ্গে তুলনা চলে কেবল স্পেন বা ইউরোপের অন্যান্য অংশের বর্তমান প্রেক্ষাপটের।
দুই সপ্তাহ আগে পুঁজিবাদবিরোধী কর্মীরা যখন ওয়াল স্ট্রিটের পাশে জুকটি পার্কে তাঁবু গেঁড়ে বসতে শুরু করেন, তখন তাঁরা বলেছিলেন, মিসরের কায়রোর তাহরির স্কয়ারে আন্দোলনের অনুকরণে তাঁরা এ আন্দোলনে নেমেছেন। কিন্তু বাস্তবে তাহরির স্কয়ারের সঙ্গে জুকটি পার্কের আন্দোলনের তেমন কোনো মিল নেই। তাহরির স্কয়ারের তুলনায় এখানে আন্দোলনকারীর সংখ্যা যৎ সামান্য। এখানে কেউ সরকার পতনের দাবি তোলেনি, নিরাপত্তা বাহিনীর গুলি চালানোর সামান্যতম সম্ভাবনা নেই।
দুই সপ্তাহ পেরিয়ে তৃতীয় সপ্তাহ শুরু হলেও এখনো ‘ওয়াল স্ট্রিট দখল করো’ আন্দোলনকে তেমন গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হচ্ছে না। যদিও একই ধরনের আন্দোলন শুরু হয়েছে বোস্টন থেকে শিকাগো হয়ে লস অ্যাঞ্জেলসে।
কিন্তু এই আন্দোলনকারীরা কী চান? ১০ জন আন্দোলনকারীকে এই প্রশ্ন করা হলে ১০ রকমের উত্তর পাওয়া যাবে। সরকারের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্যাকেজ, বেকারত্ব, বৈশ্বিক উষ্ণতা, পুলিশের নির্যাতন—এভাবে একেকজন ভিন্ন ভিন্ন কথা বলবেন।
আন্দোলনকারীদের বক্তব্য সুস্পষ্টভাবে জানার জন্য কোনো নেতা খুঁজে পাওয়া যাবে না। এমনকি যে যুবকটি এই তাঁবুর ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নিয়েছেন বলে মনে হচ্ছে, তিনিও দায়িত্ব অস্বীকার করেন।
অ্যান্টনি নামের ২৮ বছরের ওই যুবক বলেন, ‘এখানে যাঁরা এসেছেন তাঁদের প্রত্যেকের আলাদা আলাদা কারণ ও লক্ষ্য রয়েছে।’ তবে তাঁর বর্তমান লক্ষ্য ওয়াল স্ট্রিটের বাইরে আন্দোলনের জন্য একটি স্থায়ী জায়গা, যেখানে বাইরের কোনো নিয়মকানুন থাকবে না।
বিচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ চললেও প্রকৃত অর্থে কোনো প্রতিবাদ আন্দোলনের লক্ষণ এখনো বিক্ষোভকারীদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। তবে আন্দোলনকারীর সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে।
লস অ্যাঞ্জেলসে গত শনিবার থেকে বিক্ষোভ করছে তিন শতাধিক মানুষ। বোস্টনে তাঁবু খাটিয়ে অবস্থান করছে শতাধিক আন্দোলনকারী। শিকাগোতে ১১ দিন ধরে ৫০ জনের মতো মানুষ এ রকম অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
তবে অর্থনৈতিক দুরবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ছড়িয়ে পড়া এই অন্দোলন-বিক্ষোভের সঙ্গে তুলনা চলে কেবল স্পেন বা ইউরোপের অন্যান্য অংশের বর্তমান প্রেক্ষাপটের।
দুই সপ্তাহ আগে পুঁজিবাদবিরোধী কর্মীরা যখন ওয়াল স্ট্রিটের পাশে জুকটি পার্কে তাঁবু গেঁড়ে বসতে শুরু করেন, তখন তাঁরা বলেছিলেন, মিসরের কায়রোর তাহরির স্কয়ারে আন্দোলনের অনুকরণে তাঁরা এ আন্দোলনে নেমেছেন। কিন্তু বাস্তবে তাহরির স্কয়ারের সঙ্গে জুকটি পার্কের আন্দোলনের তেমন কোনো মিল নেই। তাহরির স্কয়ারের তুলনায় এখানে আন্দোলনকারীর সংখ্যা যৎ সামান্য। এখানে কেউ সরকার পতনের দাবি তোলেনি, নিরাপত্তা বাহিনীর গুলি চালানোর সামান্যতম সম্ভাবনা নেই।
দুই সপ্তাহ পেরিয়ে তৃতীয় সপ্তাহ শুরু হলেও এখনো ‘ওয়াল স্ট্রিট দখল করো’ আন্দোলনকে তেমন গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হচ্ছে না। যদিও একই ধরনের আন্দোলন শুরু হয়েছে বোস্টন থেকে শিকাগো হয়ে লস অ্যাঞ্জেলসে।
কিন্তু এই আন্দোলনকারীরা কী চান? ১০ জন আন্দোলনকারীকে এই প্রশ্ন করা হলে ১০ রকমের উত্তর পাওয়া যাবে। সরকারের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্যাকেজ, বেকারত্ব, বৈশ্বিক উষ্ণতা, পুলিশের নির্যাতন—এভাবে একেকজন ভিন্ন ভিন্ন কথা বলবেন।
আন্দোলনকারীদের বক্তব্য সুস্পষ্টভাবে জানার জন্য কোনো নেতা খুঁজে পাওয়া যাবে না। এমনকি যে যুবকটি এই তাঁবুর ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নিয়েছেন বলে মনে হচ্ছে, তিনিও দায়িত্ব অস্বীকার করেন।
অ্যান্টনি নামের ২৮ বছরের ওই যুবক বলেন, ‘এখানে যাঁরা এসেছেন তাঁদের প্রত্যেকের আলাদা আলাদা কারণ ও লক্ষ্য রয়েছে।’ তবে তাঁর বর্তমান লক্ষ্য ওয়াল স্ট্রিটের বাইরে আন্দোলনের জন্য একটি স্থায়ী জায়গা, যেখানে বাইরের কোনো নিয়মকানুন থাকবে না।
বিচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভ চললেও প্রকৃত অর্থে কোনো প্রতিবাদ আন্দোলনের লক্ষণ এখনো বিক্ষোভকারীদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। তবে আন্দোলনকারীর সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে।
লস অ্যাঞ্জেলসে গত শনিবার থেকে বিক্ষোভ করছে তিন শতাধিক মানুষ। বোস্টনে তাঁবু খাটিয়ে অবস্থান করছে শতাধিক আন্দোলনকারী। শিকাগোতে ১১ দিন ধরে ৫০ জনের মতো মানুষ এ রকম অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
No comments