মহাসাগরে হাঙরের বৃহৎ অভয়ারণ্য
মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ সরকার প্রশান্ত মহাসাগরে হাঙরের নিরাপদ বসবাসের জন্য একটি বিশাল অভয়ারণ্য তৈরি করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই অভয়ারণ্যের আয়তন প্রায় ২০ লাখ বর্গকিলোমিটার (সাত লাখ ৫০ হাজার বর্গমাইল)।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের এই দ্বীপদেশটি পার্লামেন্টে একটি বিল পাস করেছে। এই বিলের আওতায় সে দেশের জলসীমায় বাণিজ্যিকভাবে হাঙর শিকার ও হাঙর থেকে উৎ পাদিত পণ্যের বাণিজ্যের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের প্রধান আকর্ষণ পর্যটন। ১৮১ বর্গকিলোমিটার আয়তনের দেশটির মোট জনসংখ্যা মাত্র ৬৮ হাজার।
আবাসস্থল ধ্বংস ও অবাধে শিকারের কারণে হাঙর ও এ ধরনের মৎ স্য প্রজাতির অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়েছে। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিপন্ন প্রায় প্রজাতির চূড়ান্ত তালিকায় আছে এক-তৃতীয়াংশ সামুদ্রিক হাঙর।
মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ সরকার সম্প্রতি পার্লামেন্টে হাঙর রক্ষাসংক্রান্ত একটি বিল উত্থাপন করে। সিনেটর টনি ডিব্রাম এ বিল সম্পর্কে বলেন, ‘আমাদের সংস্কৃতি, পরিবেশ ও অর্থনীতিতে হাঙরের যে গুরুত্ব, তা বোঝাতে এই বিল পাস করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা একটি ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র হতে পারি, কিন্তু আমাদের জলসীমা হচ্ছে হাঙরের বসবাসের দিক থেকে সবচেয়ে বড়।’
এই অভয়ারণ্যের আওতায় ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও সৌদি আরবের জলসীমাও কিছুটা পড়েছে। এ আয়তন যুক্তরাজ্যের আয়তনের চেয়ে আট গুণ বড়।
এই বিলের আওতায় হাঙর বসবাসের জলসীমার আয়তন ২৭ লাখ বর্গকিলোমিটার থেকে বেড়ে ৪৬ লাখ বর্গকিলোমিটারে পৌঁছাবে। নিষিদ্ধ করা হয়েছে হাঙর শিকার ও হাঙর থেকে উৎ পাদিত যেকোনো পণ্যের বাণিজ্য। তা ছাড়া ঘটনাক্রমে হাঙর বা এ প্রজাতির কোনো মৎ স্য ধরা পড়লে তা অবশ্যই ছেড়ে দিতে হবে।
দেশটির জলসীমায় মৎ স্য আহরণে যেসব ফাঁদ ব্যবহার করা হয়, তার ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এসব নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে দুই লাখ পাউন্ড পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের এই দ্বীপদেশটি পার্লামেন্টে একটি বিল পাস করেছে। এই বিলের আওতায় সে দেশের জলসীমায় বাণিজ্যিকভাবে হাঙর শিকার ও হাঙর থেকে উৎ পাদিত পণ্যের বাণিজ্যের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের প্রধান আকর্ষণ পর্যটন। ১৮১ বর্গকিলোমিটার আয়তনের দেশটির মোট জনসংখ্যা মাত্র ৬৮ হাজার।
আবাসস্থল ধ্বংস ও অবাধে শিকারের কারণে হাঙর ও এ ধরনের মৎ স্য প্রজাতির অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়েছে। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিপন্ন প্রায় প্রজাতির চূড়ান্ত তালিকায় আছে এক-তৃতীয়াংশ সামুদ্রিক হাঙর।
মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ সরকার সম্প্রতি পার্লামেন্টে হাঙর রক্ষাসংক্রান্ত একটি বিল উত্থাপন করে। সিনেটর টনি ডিব্রাম এ বিল সম্পর্কে বলেন, ‘আমাদের সংস্কৃতি, পরিবেশ ও অর্থনীতিতে হাঙরের যে গুরুত্ব, তা বোঝাতে এই বিল পাস করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা একটি ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র হতে পারি, কিন্তু আমাদের জলসীমা হচ্ছে হাঙরের বসবাসের দিক থেকে সবচেয়ে বড়।’
এই অভয়ারণ্যের আওতায় ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো ও সৌদি আরবের জলসীমাও কিছুটা পড়েছে। এ আয়তন যুক্তরাজ্যের আয়তনের চেয়ে আট গুণ বড়।
এই বিলের আওতায় হাঙর বসবাসের জলসীমার আয়তন ২৭ লাখ বর্গকিলোমিটার থেকে বেড়ে ৪৬ লাখ বর্গকিলোমিটারে পৌঁছাবে। নিষিদ্ধ করা হয়েছে হাঙর শিকার ও হাঙর থেকে উৎ পাদিত যেকোনো পণ্যের বাণিজ্য। তা ছাড়া ঘটনাক্রমে হাঙর বা এ প্রজাতির কোনো মৎ স্য ধরা পড়লে তা অবশ্যই ছেড়ে দিতে হবে।
দেশটির জলসীমায় মৎ স্য আহরণে যেসব ফাঁদ ব্যবহার করা হয়, তার ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এসব নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে দুই লাখ পাউন্ড পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
No comments