খেলতে রাজি ছিলেন তেভেজ!
কার্লোস তেভেজের ভাগ্য হয়তো নির্ধারিত হয়েই গেছে। তবে ম্যানচেস্টার সিটির এই আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকারকে দেওয়া হয়েছে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ। পরশু ঘটনার বক্তব্য তেভেজের মুখ থেকে শুনতে সিটির কর্মকর্তা ও আইনজীবীরা এসেছিলেন চেশায়ারে তেভেজের বাড়িতে। সেখানেই প্রায় ৮০ মিনিট অবস্থান শেষে বেরিয়ে আসেন তাঁরা। দুই পক্ষে কী কথা হয়েছে, তা জানানো হয়নি। তবে সূত্রগুলোর কাছ থেকে খবর বের করেছে ইএসপিএন। তেভেজ নিজের আগের বক্তব্যেই অটল ছিলেন বলে জানা গেছে। জেরার মুখে তেভেজ বলেছেন, চ্যাম্পিয়নস লিগে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ম্যাচে ওয়ার্মআপ করতে অস্বীকৃতি জানালেও খেলতে রাজিই ছিলেন।
স্থানীয় সময় বিকেল চারটায় জেরার মুখোমুখি হন তেভেজ। এ নিয়ে ব্রিটিশ মিডিয়ার মাত্রাতিরিক্ত কৌতূহলের কারণে জেরার আয়োজনটি তেভেজের বাড়িতেই করা হয়, যেন এর আঁচ সিটির মূল দলের ওপর গিয়ে না পড়ে। সেই শুনানিতে তেভেজ নিজের পক্ষেই সাফাই গেয়েছেন। তাঁর দাবি, আগেই যথেষ্ট ওয়ার্মআপ করেছিলেন। ফলে নতুন করে ওয়ার্মআপের দরকার নেই বলেই কোচ রবার্তো মানচিনিকে জানান। বড় ধরনের কোনো অপরাধ করেননি দাবি করে কোচের কাছে ক্ষমা চাইতেও অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
তবে এই কথা বলেও তেভেজ সহজে পার পাবেন না। কারণ, ঘটনার দিন ম্যাচ শেষে এক টিভি সাক্ষাৎকারে তেভেজ স্বীকার করেছিলেন, মাঠে নামার মতো মানসিক অবস্থা ছিল না বলেই তিনি খেলতে রাজি হননি।
তেভেজের চুক্তির শর্ত ভালোভাবে খতিয়ে দেখে তাঁর বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ নেওয়া যায়, সেটিই এখন ভাবছে সিটি। তবে আরেক দফা শুনানির আগে বড় ধরনের কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার সম্ভাবনা আপাতত নেই। সিটির জার্সি গায়ে তেভেজের খেলার সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে না। তেভেজকে আর খেলাবেন না—মানচিনির এ অবস্থানকে সমর্থন জানিয়েছে ক্লাবের মালিকপক্ষ।
আপাতত দুই সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ হলেও কোনো আর্থিক জরিমানা করা হয়নি তেভেজকে। তবে অপরাধ প্রমাণিত হলে প্রথম দফায় দুই সপ্তাহের বেতন কাটা হবে। এর পর বিষয়টি প্রফেশনাল ফুটবলার্স অ্যাসোসিয়েশনের কাছে পাঠানো হবে। সেখানে আরও ছয় সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি তেভেজের দুই মাসের বেতন কেটে নেওয়া হতে পারে। যে অঙ্কটা প্রায় ২০ লাখ পাউন্ড!
এর পর তেভেজকে রিজার্ভ টিমের সঙ্গে খেলতে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সেখানে খেলতে রাজি না হলে জরিমানার অঙ্কটা ৩০ লাখ পাউন্ডে গিয়ে পৌঁছাবে। তবে আপাতত জানুয়ারির দলবদলের বাজারে তেভেজকে বিক্রি করে দেওয়াই হতে পারে ভালো সমাধান!
স্থানীয় সময় বিকেল চারটায় জেরার মুখোমুখি হন তেভেজ। এ নিয়ে ব্রিটিশ মিডিয়ার মাত্রাতিরিক্ত কৌতূহলের কারণে জেরার আয়োজনটি তেভেজের বাড়িতেই করা হয়, যেন এর আঁচ সিটির মূল দলের ওপর গিয়ে না পড়ে। সেই শুনানিতে তেভেজ নিজের পক্ষেই সাফাই গেয়েছেন। তাঁর দাবি, আগেই যথেষ্ট ওয়ার্মআপ করেছিলেন। ফলে নতুন করে ওয়ার্মআপের দরকার নেই বলেই কোচ রবার্তো মানচিনিকে জানান। বড় ধরনের কোনো অপরাধ করেননি দাবি করে কোচের কাছে ক্ষমা চাইতেও অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
তবে এই কথা বলেও তেভেজ সহজে পার পাবেন না। কারণ, ঘটনার দিন ম্যাচ শেষে এক টিভি সাক্ষাৎকারে তেভেজ স্বীকার করেছিলেন, মাঠে নামার মতো মানসিক অবস্থা ছিল না বলেই তিনি খেলতে রাজি হননি।
তেভেজের চুক্তির শর্ত ভালোভাবে খতিয়ে দেখে তাঁর বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ নেওয়া যায়, সেটিই এখন ভাবছে সিটি। তবে আরেক দফা শুনানির আগে বড় ধরনের কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার সম্ভাবনা আপাতত নেই। সিটির জার্সি গায়ে তেভেজের খেলার সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে না। তেভেজকে আর খেলাবেন না—মানচিনির এ অবস্থানকে সমর্থন জানিয়েছে ক্লাবের মালিকপক্ষ।
আপাতত দুই সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ হলেও কোনো আর্থিক জরিমানা করা হয়নি তেভেজকে। তবে অপরাধ প্রমাণিত হলে প্রথম দফায় দুই সপ্তাহের বেতন কাটা হবে। এর পর বিষয়টি প্রফেশনাল ফুটবলার্স অ্যাসোসিয়েশনের কাছে পাঠানো হবে। সেখানে আরও ছয় সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি তেভেজের দুই মাসের বেতন কেটে নেওয়া হতে পারে। যে অঙ্কটা প্রায় ২০ লাখ পাউন্ড!
এর পর তেভেজকে রিজার্ভ টিমের সঙ্গে খেলতে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সেখানে খেলতে রাজি না হলে জরিমানার অঙ্কটা ৩০ লাখ পাউন্ডে গিয়ে পৌঁছাবে। তবে আপাতত জানুয়ারির দলবদলের বাজারে তেভেজকে বিক্রি করে দেওয়াই হতে পারে ভালো সমাধান!
No comments