সোমালিয়ায় মন্ত্রণালয়ের ফটকে গাড়িবোমায় ৭০ জন নিহত
সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসুতে গতকাল মঙ্গলবার সরকারি একটি কম্পাউন্ডের সামনে আত্মঘাতী গাড়িবোমা হামলায় ৭০ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৪২ জন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে সেনাসদস্য ও ছাত্র রয়েছেন। নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
কট্টর ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠী আল-শাবাব এই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে। গত আগস্টে মোগাদিসু থেকে সেনা প্রত্যাহারের পর আল-শাবাবের এটি সবচেয়ে বড় হামলা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, ওই হামলাকারী ট্রাকবোঝাই বিস্ফোরক নিয়ে মোগাদিসুতে চারটি মন্ত্রণালয় রয়েছে—এমন একটি কম্পাউন্ডে ফটক দিয়ে ঢুকে বিস্ফোরণ ঘটায়। ওই সময় তুরস্ক সরকারের বৃত্তির জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরীক্ষায় অংশ নিতে শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকে সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। বিস্ফোরণের সময় জাতিসংঘ ও পশ্চিমা-সমর্থিত সোমালিয়ার ট্রানজিশনাল ফেডারেল সরকারের (টিএফজি) সদস্যরা একটি ভবনে বৈঠক করছিলেন। তবে তাঁরা হতাহত হয়েছেন কি না, তা জানা যায়নি।
বিস্ফোরণে কম্পাউন্ডের মূল ভবন বিধ্বস্ত হয়েছে। ঘটনাস্থলে বহু মানুষকে পড়ে থাকতে দেখা গেছে এবং বেশ কয়েকটি গাড়িতে আগুন ধরে গেছে। হতভম্ব সরকারি সেনারা আকাশে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ছিলেন।
একজন স্বেচ্ছাসেবক বলেন, ঘটনাস্থল থেকে কয়েক শ মিটার দূরে নিহত ব্যক্তিদের শরীরের বিভিন্ন অংশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুুক শাবাবের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সরকারি কার্যালয়ের প্রাঙ্গণে থাকা টিএফজি কর্মকর্তা, আফ্রিকান ইউনিয়নের (এইউ) সেনা ও অন্য গুপ্তচরদের হত্যা করতে আমাদের এক মুজাহিদিন তাঁর জীবন উৎ সর্গ করেছেন।’
বিস্ফোরণের পর পর এইউ ও সরকারি সেনারা পুরো এলাকা ঘিরে রাখেন।
এর আগে আল-শাবাবের জঙ্গিরা গত সোমবার ইথিওপিয়ার সীমান্তের কাছে পশ্চিম সোমালিয়ার ধুসামারেব শহরে হামলা চালায়।
১৯৯১ সালের পর থেকে সোমালিয়ায় কোনো কার্যকর কেন্দ্রীয় সরকার নেই। ইতিমধ্যে জাতিসংঘ দেশটির ছয়টি অঞ্চলে দুর্ভিক্ষের ঘোষণা করেছে। দুর্বল টিএফজি সরকার ও ইসলামি জঙ্গিরা দেশটির নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত আল-শাবাব সোমালিয়ার অনেক অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে সেনাসদস্য ও ছাত্র রয়েছেন। নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
কট্টর ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠী আল-শাবাব এই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে। গত আগস্টে মোগাদিসু থেকে সেনা প্রত্যাহারের পর আল-শাবাবের এটি সবচেয়ে বড় হামলা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, ওই হামলাকারী ট্রাকবোঝাই বিস্ফোরক নিয়ে মোগাদিসুতে চারটি মন্ত্রণালয় রয়েছে—এমন একটি কম্পাউন্ডে ফটক দিয়ে ঢুকে বিস্ফোরণ ঘটায়। ওই সময় তুরস্ক সরকারের বৃত্তির জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরীক্ষায় অংশ নিতে শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকে সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। বিস্ফোরণের সময় জাতিসংঘ ও পশ্চিমা-সমর্থিত সোমালিয়ার ট্রানজিশনাল ফেডারেল সরকারের (টিএফজি) সদস্যরা একটি ভবনে বৈঠক করছিলেন। তবে তাঁরা হতাহত হয়েছেন কি না, তা জানা যায়নি।
বিস্ফোরণে কম্পাউন্ডের মূল ভবন বিধ্বস্ত হয়েছে। ঘটনাস্থলে বহু মানুষকে পড়ে থাকতে দেখা গেছে এবং বেশ কয়েকটি গাড়িতে আগুন ধরে গেছে। হতভম্ব সরকারি সেনারা আকাশে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ছিলেন।
একজন স্বেচ্ছাসেবক বলেন, ঘটনাস্থল থেকে কয়েক শ মিটার দূরে নিহত ব্যক্তিদের শরীরের বিভিন্ন অংশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুুক শাবাবের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সরকারি কার্যালয়ের প্রাঙ্গণে থাকা টিএফজি কর্মকর্তা, আফ্রিকান ইউনিয়নের (এইউ) সেনা ও অন্য গুপ্তচরদের হত্যা করতে আমাদের এক মুজাহিদিন তাঁর জীবন উৎ সর্গ করেছেন।’
বিস্ফোরণের পর পর এইউ ও সরকারি সেনারা পুরো এলাকা ঘিরে রাখেন।
এর আগে আল-শাবাবের জঙ্গিরা গত সোমবার ইথিওপিয়ার সীমান্তের কাছে পশ্চিম সোমালিয়ার ধুসামারেব শহরে হামলা চালায়।
১৯৯১ সালের পর থেকে সোমালিয়ায় কোনো কার্যকর কেন্দ্রীয় সরকার নেই। ইতিমধ্যে জাতিসংঘ দেশটির ছয়টি অঞ্চলে দুর্ভিক্ষের ঘোষণা করেছে। দুর্বল টিএফজি সরকার ও ইসলামি জঙ্গিরা দেশটির নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত আল-শাবাব সোমালিয়ার অনেক অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে।
No comments