সরকার একতরফা ইসি পুনর্গঠন করলে মানবে না বিএনপি
সরকার একতরফা নির্বাচন কমিশন (ইসি) পুনর্গঠন করলে বিএনপি মানবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে। দলটির দাবি, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করেই ইসি পুনর্গঠন করতে হবে। গতকাল বুধবার ঢাকায় পৃথক দুটি অনুষ্ঠানে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার ইসি পুনর্গঠনের বিষয়ে দলের এ অবস্থান ব্যাখ্যা করেন।
দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকার একতরফাভাবে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করলে বিএনপি মানবে না। নির্বাচন কমিশন গঠনের বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করেও ভালো ফল পাওয়া যাবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন। কানাডা থেকে প্রকাশিত অনলাইন বাংলা সংবাদ নবদ্বীপনিউজ২৪ ডট কম-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফখরুল এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল আরো বলেন, সৈয়দ আশরাফ বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা প্রসঙ্গে যে মন্তব্য করেছেন, সে সম্পর্কে বিএনপি এখন পর্যন্ত কিছুই জানে না। তিনি বলেন, 'তিস্তার পানিচুক্তিতে কিছু বার্গেইনিং টিপস ছিল। করিডরের (ট্রানজিট) মাধ্যমে ভারতের সঙ্গে দরকষাকষি করা যেত। কিন্তু সরকার সেটি কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা আগেই বলেছি, নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে মনমোহনের সফর ব্যর্থ হয়েছে। সরকার যদি ভারতকে প্রভু মনে করে, তাহলে এই চুক্তি তাদের দিয়ে সম্ভব নয়।'
বিএনপির এই নেতা বলেন, 'অনলাইন পত্রিকার মধ্য দিয়ে এম এইচ মামুন একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের মানুষকে সচেতন করতে সক্ষম হবেন। এটি সাংবাদিকতায় একটি নতুন অধ্যয়ের সূচনা করবে। আশা করি, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে সাংবাদিকতাকে আরো গতিশীল করবে এই মাধ্যম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সহসভাপতি আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন প্রমুখ।
সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার বলেন, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তা না হলে সরকারের একতরফা সিদ্ধান্ত বিরোধী দল মানবে না।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি পুনর্বহালের দাবিতে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
এম কে আনোয়ার বলেন, কমিশনে সরকার তার পছন্দের ব্যক্তিদের নিয়োগ দিয়ে আগামী নির্বাচনে জয়ী হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। এখনো সময় আছে, দেয়ালের লিখন পড়ুন। নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিন।
সরকার ক্ষমতা 'চিরস্থায়ী' করতে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করেছে বলে দাবি করেন এম কে আনোয়ার। তিনি বলেন, 'আমরা বলে দিতে চাই, দলীয় সরকারের অধীনে এ দেশে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না, জনগণ তা মেনে নেবে না।'
মানববন্ধন কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, বিএনপির স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বিএনপি নেতা আবু নাছের মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ, ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবীর বেপারী প্রমুখ।
মির্জা ফখরুল আরো বলেন, সৈয়দ আশরাফ বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা প্রসঙ্গে যে মন্তব্য করেছেন, সে সম্পর্কে বিএনপি এখন পর্যন্ত কিছুই জানে না। তিনি বলেন, 'তিস্তার পানিচুক্তিতে কিছু বার্গেইনিং টিপস ছিল। করিডরের (ট্রানজিট) মাধ্যমে ভারতের সঙ্গে দরকষাকষি করা যেত। কিন্তু সরকার সেটি কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা আগেই বলেছি, নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে মনমোহনের সফর ব্যর্থ হয়েছে। সরকার যদি ভারতকে প্রভু মনে করে, তাহলে এই চুক্তি তাদের দিয়ে সম্ভব নয়।'
বিএনপির এই নেতা বলেন, 'অনলাইন পত্রিকার মধ্য দিয়ে এম এইচ মামুন একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের মানুষকে সচেতন করতে সক্ষম হবেন। এটি সাংবাদিকতায় একটি নতুন অধ্যয়ের সূচনা করবে। আশা করি, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে সাংবাদিকতাকে আরো গতিশীল করবে এই মাধ্যম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সহসভাপতি আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন প্রমুখ।
সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার বলেন, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তা না হলে সরকারের একতরফা সিদ্ধান্ত বিরোধী দল মানবে না।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি পুনর্বহালের দাবিতে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
এম কে আনোয়ার বলেন, কমিশনে সরকার তার পছন্দের ব্যক্তিদের নিয়োগ দিয়ে আগামী নির্বাচনে জয়ী হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। এখনো সময় আছে, দেয়ালের লিখন পড়ুন। নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিন।
সরকার ক্ষমতা 'চিরস্থায়ী' করতে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করেছে বলে দাবি করেন এম কে আনোয়ার। তিনি বলেন, 'আমরা বলে দিতে চাই, দলীয় সরকারের অধীনে এ দেশে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না, জনগণ তা মেনে নেবে না।'
মানববন্ধন কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, বিএনপির স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বিএনপি নেতা আবু নাছের মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ, ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের সভাপতি হুমায়ুন কবীর বেপারী প্রমুখ।
No comments