আ'লীগ-বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ
মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার রশিকপুর গ্রামে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে এক পুলিশ কনস্টেবলসহ ১৫ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় এ ঘটনা ঘটে। এদিকে ঝিনাইদহের শৈলকূপায় গতকাল রাজনৈতিক কোন্দলের জের ধরে
আওয়ামী লীগ ও জামায়াত সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
আওয়ামী লীগ ও জামায়াত সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
মুজিবনগরে আহতরা হলেন পুলিশ কনস্টেবল আবদুর রাজ্জাক, রশিকপুর গ্রামের কারশেদ, আহাদুল আক্তারুল, রশিদ, মোস্তফা, মোয়াজ্জেম শেখ, হাসান, পালু, বারেকুল, ইব্রাহীম, তাছলিমা, যহুরা, আশরাফুল ও বাবর আলী। তারা মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, গতকাল সকাল সাড়ে ১১টায় রশিকপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পাট শুকানো কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় এ গ্রামের আবদুল কুদ্দুসের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একটি গ্রুপ ও সুরুজের নেতৃত্বে বিএনপির একটি গ্রুপ লাঠিসোটা এবং ধারালো অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
মুজিবনগর থানার ওসি জিয়াউল আলম জানান, দীর্ঘদিন ধরে রশিকপুর গ্রামে কুদ্দুস গ্রুপ ও সুরুজ গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এর জের ধরে গতকাল তাদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
এদিকে শৈলকূপায় সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত ও ৪টি বাড়ি ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ জামায়াতের স্থানীয় দুই নেতাকে গ্রেফতার করেছে। এলাকার বর্তমান পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, ইউপি নির্বাচনের পর থেকেই উপজেলার সারুটিয়া ইউনিয়নের নাদপাড়া গ্রামে উত্তেজনা চলে আসছিল। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কারণে এর আগে নাদপাড়া গ্রামে কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়েছে। গতকাল সকালে নাদপাড়া বাজারে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নওশের আলী একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। এ সময় জামায়াতের কর্মীরা তার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে গোটা গ্রামে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।
শৈলকূপা থানা জামায়াতের সেক্রেটারি ও গত ইউপি নির্বাচনে জামায়াত সমর্থিত পরাজিত প্রার্থী মতিয়ার রহমান এবং তার অনুসারীরা এ সংঘর্ষের সঙ্গে জাড়িত। তারা আওয়ামী লীগ সমর্থিত বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান রায়হান উদ্দিনের লোকজনের ওপর হামলা চালায়। সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ জামায়াতের শৈলকূপা থানা সেক্রেটারি মতিয়ার রহমান ও স্থানীয় নেতা নেকবর জোয়ার্দ্দারকে গ্রেফতার করে।
শৈলকূপা থানার অফিসার ইনচার্জ আহসান হাবিব জানান, সংঘর্ষ চলাকালে দুই নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা জামায়াত কর্মী বলে জানা গেছে। সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, গতকাল সকাল সাড়ে ১১টায় রশিকপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পাট শুকানো কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় এ গ্রামের আবদুল কুদ্দুসের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একটি গ্রুপ ও সুরুজের নেতৃত্বে বিএনপির একটি গ্রুপ লাঠিসোটা এবং ধারালো অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
মুজিবনগর থানার ওসি জিয়াউল আলম জানান, দীর্ঘদিন ধরে রশিকপুর গ্রামে কুদ্দুস গ্রুপ ও সুরুজ গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এর জের ধরে গতকাল তাদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
এদিকে শৈলকূপায় সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত ও ৪টি বাড়ি ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ জামায়াতের স্থানীয় দুই নেতাকে গ্রেফতার করেছে। এলাকার বর্তমান পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, ইউপি নির্বাচনের পর থেকেই উপজেলার সারুটিয়া ইউনিয়নের নাদপাড়া গ্রামে উত্তেজনা চলে আসছিল। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কারণে এর আগে নাদপাড়া গ্রামে কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়েছে। গতকাল সকালে নাদপাড়া বাজারে আওয়ামী লীগ সমর্থিত নওশের আলী একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। এ সময় জামায়াতের কর্মীরা তার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে গোটা গ্রামে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।
শৈলকূপা থানা জামায়াতের সেক্রেটারি ও গত ইউপি নির্বাচনে জামায়াত সমর্থিত পরাজিত প্রার্থী মতিয়ার রহমান এবং তার অনুসারীরা এ সংঘর্ষের সঙ্গে জাড়িত। তারা আওয়ামী লীগ সমর্থিত বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান রায়হান উদ্দিনের লোকজনের ওপর হামলা চালায়। সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ জামায়াতের শৈলকূপা থানা সেক্রেটারি মতিয়ার রহমান ও স্থানীয় নেতা নেকবর জোয়ার্দ্দারকে গ্রেফতার করে।
শৈলকূপা থানার অফিসার ইনচার্জ আহসান হাবিব জানান, সংঘর্ষ চলাকালে দুই নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা জামায়াত কর্মী বলে জানা গেছে। সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
No comments