ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল সুইডেন
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে গতকাল বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়েছে সুইডেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অন্তর্ভুক্ত প্রথম দেশ হিসেবে সুইডেনের এ পদক্ষেপের কথা জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্গট ওয়ালস্ট্রম। খবর এএফপি ও বিবিসির। ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে সহায়তা এবং মানবিক সহায়তা বৃদ্ধি করবে সুইডেন। এ লক্ষ্যে দেশটির সরকার পাঁচ বছরমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
সুইডেনের নতুন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী স্টেফান লফভেন ৩ অক্টোবর পার্লামেন্টে তাঁর সূচনা বক্তব্যে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আভাস দেন। তবে এত দ্রুত তাঁর সেই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার ব্যাপারটা অপ্রত্যাশিত বলে মন্তব্য করেছে ইসরায়েলি সংবাদপত্র হারেৎস।
সুইডেনের দৈনিক ড্যাগনেস নাইহেটার পত্রিকায় ওয়ালস্ট্রম লিখেছেন, ‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্তটা খুব তাড়াতাড়ি নেওয়া হয়ে গেছে বলে অনেকে দাবি করবেন। কিন্তু আমি মনে করি, এ সিদ্ধান্ত নিতে অনেক দেরিই হয়েছে। গত বছর আমরা দেখেছি কীভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠার আলোচনা আবারও ব্যাহত হয়েছে, অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূমিতে নতুন বসতি স্থাপনের কারণে দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের প্রচেষ্টা ব্যাহত হয়েছে এবং গাজায় কীভাবে সহিংসতা ফিরে এসেছে।’
ওয়ালস্ট্রম লিখেছেন, ‘আজকের এ স্বীকৃতি একটি অঞ্চলে উন্নততর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে অবদান রাখবে; যেখানে দেখা যাচ্ছে ধ্বংসস্তূপ, হতাশা আর সমঝোতার আলোচনায় স্থবিরতার পুরোনো চিত্র।’
ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীর এবং অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিরা পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে নিজস্ব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখে। এ জন্য পরাশক্তি দেশগুলোর মধ্যস্থতায় তারা ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় অংশ নিয়েছে। কিন্তু ওই আলোচনা বারবার স্থগিত হয়েছে।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ২০১২ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাব কার্যত অনুমোদিত হয়েছে। তবে ইইউর অধিকাংশ দেশ এখনো ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়নি। ওয়ালস্ট্রম বলেন, ইইউর সদস্যরা যথাযথ সময়ে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ব্যাপারে প্রস্তুত রয়েছেন বলে ২০০৯ সালে নিশ্চিত করেছেন। এ ব্যাপারে সুইডেন এখন নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত।
সুইডেনের এ পদক্ষেপের প্রকাশ্য বিরোধিতা করেছে ইসরায়েল। সুইডেনের আগে ১৩৪টি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া ইইউতে যোগদানের আগেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়।
সুইডেনের নতুন নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী স্টেফান লফভেন ৩ অক্টোবর পার্লামেন্টে তাঁর সূচনা বক্তব্যে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আভাস দেন। তবে এত দ্রুত তাঁর সেই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার ব্যাপারটা অপ্রত্যাশিত বলে মন্তব্য করেছে ইসরায়েলি সংবাদপত্র হারেৎস।
সুইডেনের দৈনিক ড্যাগনেস নাইহেটার পত্রিকায় ওয়ালস্ট্রম লিখেছেন, ‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্তটা খুব তাড়াতাড়ি নেওয়া হয়ে গেছে বলে অনেকে দাবি করবেন। কিন্তু আমি মনে করি, এ সিদ্ধান্ত নিতে অনেক দেরিই হয়েছে। গত বছর আমরা দেখেছি কীভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠার আলোচনা আবারও ব্যাহত হয়েছে, অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূমিতে নতুন বসতি স্থাপনের কারণে দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের প্রচেষ্টা ব্যাহত হয়েছে এবং গাজায় কীভাবে সহিংসতা ফিরে এসেছে।’
ওয়ালস্ট্রম লিখেছেন, ‘আজকের এ স্বীকৃতি একটি অঞ্চলে উন্নততর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে অবদান রাখবে; যেখানে দেখা যাচ্ছে ধ্বংসস্তূপ, হতাশা আর সমঝোতার আলোচনায় স্থবিরতার পুরোনো চিত্র।’
ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীর এবং অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিরা পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে নিজস্ব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখে। এ জন্য পরাশক্তি দেশগুলোর মধ্যস্থতায় তারা ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় অংশ নিয়েছে। কিন্তু ওই আলোচনা বারবার স্থগিত হয়েছে।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ২০১২ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাব কার্যত অনুমোদিত হয়েছে। তবে ইইউর অধিকাংশ দেশ এখনো ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়নি। ওয়ালস্ট্রম বলেন, ইইউর সদস্যরা যথাযথ সময়ে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ব্যাপারে প্রস্তুত রয়েছেন বলে ২০০৯ সালে নিশ্চিত করেছেন। এ ব্যাপারে সুইডেন এখন নেতৃত্ব দিতে প্রস্তুত।
সুইডেনের এ পদক্ষেপের প্রকাশ্য বিরোধিতা করেছে ইসরায়েল। সুইডেনের আগে ১৩৪টি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। হাঙ্গেরি, পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া ইইউতে যোগদানের আগেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়।
No comments