ছয় বছরের শিশুকে দুবার ধর্ষণ করলেন শিক্ষক!
ভারতের বেঙ্গালুরুতে ছয় বছরের এক শিশুকে ১০ দিনের কম সময়ের ব্যবধানে দুবার ধর্ষণ করা হয়েছে বলে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। পূর্ব বেঙ্গালুরুর একটি বেসরকারি স্কুলের ক্যাম্পাসে মঙ্গলবার ও পরের বুধবার এক হিন্দি শিক্ষক এই পাশবিক কাণ্ড ঘটান বলে অভিযোগে বলা হয়। শিশুটি প্রথম শ্রেণির ছাত্রী। আজ টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনের খবরে জানানো হয়, অভিযোগ ওঠা ৩৭ বছর বয়সী ওই হিন্দি শিক্ষককে জয়শঙ্কর বলে শনাক্ত করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ তাঁকে আটক করেছে।
শিশুটির মা একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ছোটখাটো কর্মী। বাবা ক্যাবচালক। মঙ্গলবার ওই স্কুলে ছেলেদের শৌচাগারে ধর্ষণের প্রথম ঘটনাটি ঘটে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই দিন স্কুল থেকে ফিরে শিশুটি তার গোপনাঙ্গে জ্বালাপোড়ার কথা মাকে জানালে তিনি ধরে নেন কোনো কারণে সংক্রমণ হয়েছে। বুধবার শিশুটি মায়ের কাছে একই নালিশ করলে মা দেখতে পান অবস্থা শোচনীয়। মেয়েকে তিনি দ্রুত একজন স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যার চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। ওই চিকিৎসক পরীক্ষা করে জানান, শিশুটিকে ধর্ষণ করা হয়েছে। কিন্তু এ ব্যাপারে তিনি লিখিত কোনো বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানান। এ পরিস্থিতিতে মা হতবুদ্ধি হয়ে যান। বৃহস্পতিবার তিনি যথারীতি মেয়েক স্কুলে পাঠান। নিজের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কাঁদতে শুরু করেন। এ সময় তাঁর সহকর্মীরা ঘটনা শুনে তাঁকে সহায়তা করতে এগিয়ে আসেন। তাঁরা চাইল্ড হেল্পলাইনে যোগাযোগ করে কারও কোনো সাড়া পাননি। অনেক চেষ্টা করে চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পরে এক এনজিওকর্মীর সহায়তায় তাঁরা শিশুটিকে একটি সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। ওই হাসপাতালে তখন একজন স্ত্রীরোগ ও একজন শিশুবিষয়ক চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাঁরা ওই শিশুকে একজন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। পরে বাবা-মাকে নিয়ে জীবন বিমা নগর থানার পুলিশের কাছে যান। পুলিশের সহায়তায় শিশুটি ওই শিক্ষককে শনাক্ত করে। পুলিশ তাঁকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। শিশুটির পরিবারের জন্য সবচেয়ে মর্মন্তুদ বিষয়টি হলো, ওই শিক্ষক একসময় শিশুর মাকেও পড়িয়েছিলেন।
শিশুটির মা একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ছোটখাটো কর্মী। বাবা ক্যাবচালক। মঙ্গলবার ওই স্কুলে ছেলেদের শৌচাগারে ধর্ষণের প্রথম ঘটনাটি ঘটে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই দিন স্কুল থেকে ফিরে শিশুটি তার গোপনাঙ্গে জ্বালাপোড়ার কথা মাকে জানালে তিনি ধরে নেন কোনো কারণে সংক্রমণ হয়েছে। বুধবার শিশুটি মায়ের কাছে একই নালিশ করলে মা দেখতে পান অবস্থা শোচনীয়। মেয়েকে তিনি দ্রুত একজন স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যার চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। ওই চিকিৎসক পরীক্ষা করে জানান, শিশুটিকে ধর্ষণ করা হয়েছে। কিন্তু এ ব্যাপারে তিনি লিখিত কোনো বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানান। এ পরিস্থিতিতে মা হতবুদ্ধি হয়ে যান। বৃহস্পতিবার তিনি যথারীতি মেয়েক স্কুলে পাঠান। নিজের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কাঁদতে শুরু করেন। এ সময় তাঁর সহকর্মীরা ঘটনা শুনে তাঁকে সহায়তা করতে এগিয়ে আসেন। তাঁরা চাইল্ড হেল্পলাইনে যোগাযোগ করে কারও কোনো সাড়া পাননি। অনেক চেষ্টা করে চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পরে এক এনজিওকর্মীর সহায়তায় তাঁরা শিশুটিকে একটি সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। ওই হাসপাতালে তখন একজন স্ত্রীরোগ ও একজন শিশুবিষয়ক চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাঁরা ওই শিশুকে একজন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন। পরে বাবা-মাকে নিয়ে জীবন বিমা নগর থানার পুলিশের কাছে যান। পুলিশের সহায়তায় শিশুটি ওই শিক্ষককে শনাক্ত করে। পুলিশ তাঁকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। শিশুটির পরিবারের জন্য সবচেয়ে মর্মন্তুদ বিষয়টি হলো, ওই শিক্ষক একসময় শিশুর মাকেও পড়িয়েছিলেন।
No comments