ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক সদর দফতরের সামনে প্রবাসী বাঙালীদের বিক্ষোভ ॥ -স্মারকলিপি প্রদান
পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির যে অভিযোগ বিশ্বব্যাংক করেছে তাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে অভিহিত করে অবিলম্বে পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থ প্রদানের ব্যাপারে বিশ্বব্যাংকের সিদ্ধান্ত পুনর্বহাল এবং দুর্নীতির যে কাল্পনিক অভিযোগ করা হয়েছে তা প্রত্যাহার করার দাবিতে শতশত প্রবাসী বাঙালী ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংকের সদর দফতরের সামনে
বিক্ষোভ-সমাবেশ করে। ১১ জুলাই বুধবার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা থেকে ৪টা পর্যন্ত (বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার ভোর রাত ২টা পর্যন্ত) অনুষ্ঠিত এ সমাবেশের আয়োজক যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। সমাবেশে বিশ্বব্যাংকের ঐ সিদ্ধান্তকে বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের সঙ্গে নির্দয় আচরণের শামিল বলে উল্লেখ করে নানা পোস্টার বহন করা হয়। যে প্রকল্পে একটি পয়সাও ছাড় দেয়া হয়নি সেখানে দুর্নীতির ঘটনা ঘটল কীভাবে-এ প্রশ্ন করেছেন প্রায় সবাই। সমাবেশে নিউইয়র্ক মহানগর আ’লীগ, নিউইয়র্ক স্টেট, পেনসিলভেনিয়া, কানেকটিকাট, ম্যাসাচুসেট্স তথা বস্টন, ম্যারিল্যান্ড, ভার্জিনিয়া, ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়া, মিশিগান স্টেট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও এসেছিলেন পোস্টার- ফেস্টুনসহ।
‘ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ফান্ড ইজ আওয়ার রাইট এ্যাজ এ মেম্বার অব ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক শ্যাল রিভিউ পদ্মা ব্রীজ লোন ক্যানসেলেশন, পদ্মা ব্রিজ ইজ ফর ন্যাশন ডেভেলপমেন্ট, বাংলাদেশ ওয়ান্টস লোন নট ইনফ্রাইনমেন্ট অব সভরেন্টি, ক্রেডিট ইজ আওয়ার রাইট-নট ফ্যভর, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক মাস্ট রিভিউ পদ্মা ব্রিজ লোন ক্যানসেলেশন ইত্যাদি স্লোগানে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সদর দফতর মুখরিত করে তোলে। পথচারীরা কৌতূহল দৃষ্টি বাড়িয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি জানতে চান।
যুক্তরাষ্ট্র শ্রমিক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও ছিলেন সরব। দলীয় কর্মীর বাইরেও ছিলেন কিছু পেশাজীবী-সমাজকর্মী। সকলেই পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থ প্রদানের সিদ্ধান্ত পাল্টানোর জন্যে বিশ্বব্যাংকের কঠোর সমালোচনা করেন এবং অনেকেই অভিযোগ করেন যে, একাত্তরের মানবতা বিরোধী অপরাধীদের বিচার ব্যাহত করতে যারা বিপুল অর্থ ঢালছে তাদের ষড়যন্ত্রে পা দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। কেউ কেউ ড. মুহম্মদ ইউনূসকেও অভিযুক্ত করেছেন। প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান, সেক্রেটারি সাজ্জাদুর রহমান, যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার নূরনবী এবং ডেপুটি কমান্ডার ডা. মাসুদুল হাসান, নিউইয়র্ক মহানগর আ’লীগের সিনিয়র সহসভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী, ডিসি আ’লীগের সেক্রেটারি মাহমুদুন্নবী বাকীসহ অনেকেই। তাঁরা বলেছেন, ‘দুর্নীতির কোন ঘটনাই ঘটেনি এবং কোন ধরনের দুর্নীতিকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার প্রশ্রয় দেয় না।’
‘ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ফান্ড ইজ আওয়ার রাইট এ্যাজ এ মেম্বার অব ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক শ্যাল রিভিউ পদ্মা ব্রীজ লোন ক্যানসেলেশন, পদ্মা ব্রিজ ইজ ফর ন্যাশন ডেভেলপমেন্ট, বাংলাদেশ ওয়ান্টস লোন নট ইনফ্রাইনমেন্ট অব সভরেন্টি, ক্রেডিট ইজ আওয়ার রাইট-নট ফ্যভর, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক মাস্ট রিভিউ পদ্মা ব্রিজ লোন ক্যানসেলেশন ইত্যাদি স্লোগানে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সদর দফতর মুখরিত করে তোলে। পথচারীরা কৌতূহল দৃষ্টি বাড়িয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি জানতে চান।
যুক্তরাষ্ট্র শ্রমিক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও ছিলেন সরব। দলীয় কর্মীর বাইরেও ছিলেন কিছু পেশাজীবী-সমাজকর্মী। সকলেই পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থ প্রদানের সিদ্ধান্ত পাল্টানোর জন্যে বিশ্বব্যাংকের কঠোর সমালোচনা করেন এবং অনেকেই অভিযোগ করেন যে, একাত্তরের মানবতা বিরোধী অপরাধীদের বিচার ব্যাহত করতে যারা বিপুল অর্থ ঢালছে তাদের ষড়যন্ত্রে পা দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। কেউ কেউ ড. মুহম্মদ ইউনূসকেও অভিযুক্ত করেছেন। প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান, সেক্রেটারি সাজ্জাদুর রহমান, যুক্তরাষ্ট্র মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার নূরনবী এবং ডেপুটি কমান্ডার ডা. মাসুদুল হাসান, নিউইয়র্ক মহানগর আ’লীগের সিনিয়র সহসভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী, ডিসি আ’লীগের সেক্রেটারি মাহমুদুন্নবী বাকীসহ অনেকেই। তাঁরা বলেছেন, ‘দুর্নীতির কোন ঘটনাই ঘটেনি এবং কোন ধরনের দুর্নীতিকে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার প্রশ্রয় দেয় না।’
No comments