বিসিকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রী-তৈরি পোশাক, প্লাস্টিক ও মুদ্রণ খাতের জন্য আলাদা শিল্প পার্ক
সরকার তৈরি পোশাক, প্লাস্টিক ও মুদ্রণ খাতের জন্য স্বতন্ত্র শিল্প পার্ক স্থাপন এবং দেশে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বহুমুখীকরণ ও উন্নয়নে বিসিক শিল্প নগরগুলো আধুনিকায়নের পরিকল্পনা করছে।প্রধানমন্ত্রী গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। খবর বাসসের।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘যুবকেরা আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ চায়। তাদেরকে আমাদের পথ দেখাতে হবে, যাতে তারা বিসিক শিল্পে নিজেদের কর্মসংস্থানের সুযোগের পাশাপাশি আরও অনেকের জন্য কাজের ব্যবস্থা করতে পারে।’
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার জামদানি, হোসিয়ারি ও ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদনের জন্য স্বতন্ত্র শিল্প নগর স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। বর্তমানে ওষুধ ও চামড়াজাত পণ্যের জন্য দুটি বিশেষায়িত শিল্প পার্ক এবং সিরাজগঞ্জে একটি বহুমুখী শিল্প পার্ক স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলছে।
শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকী এবং বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থার (বিসিক) চেয়ারম্যান ফকরুল ইসলাম বক্তব্য দেন। এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রতিপাদ্য হচ্ছে, ‘ক্ষুদ্রশিল্প ক্ষুদ্র নয়, দিন দিন বৃহৎ হচ্ছে’।
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশের অর্থনীতিতে অচলাবস্থার সৃষ্টি করেছিল। ‘তাঁর সরকার এ অচলাবস্থা কাটিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইতিমধ্যে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী ও ফরোয়ার্ড লুকিং শিল্পনীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। এই নীতির আওতায় মাঝারি শিল্প বিকাশের পাশাপাশি বস্ত্র, জাহাজ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, সার, ওষুধ, পাট, চামড়াসহ সম্ভাবনাময় খাত এবং পণ্য বহুমুখীকরণ ও নতুন রপ্তানি বাজার সৃষ্টিতে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশের ৭৪টি শিল্প নগরে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা। এসব শিল্পে প্রায় চার লাখ মানুষ কাজ করছে। বিসিক শিল্প নগরে বছরে উৎপাদিত ২৯ হাজার কোটি টাকার পণ্যের মধ্যে ১৭ হাজার কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, বিসিকের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমকে আরও বিস্তৃত ও আধুনিক করা হবে। ইতিমধ্যে ব্যবস্থাপনা, ডিজাইন, ফ্যাশন, প্যাকেজিং ও বাজারজাতকরণসহ বিভিন্ন শিল্প খাতে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণের সুযোগ সম্প্রসারিত করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার লক্ষ্য অর্জনে সার্বিক সহযোগিতা দিতে শিল্পোদ্যোক্তা ও বিসিকের কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে বিসিকের কর্মকাণ্ড ও মূল্যায়নভিত্তিক একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
ইউজিসি প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ: বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান এ কে আজাদ চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করে। প্রতিনিধিদল কমিশনের কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি কিছু সমস্যার কথা প্রধানমন্ত্রীকে জানায়। তারা দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি তদারকির জন্য একটি কমিশন গঠনের প্রস্তাব করে।
প্রধানমন্ত্রী ধৈর্যের সঙ্গে প্রতিনিধিদলের বক্তব্য শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর এসব সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার জামদানি, হোসিয়ারি ও ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদনের জন্য স্বতন্ত্র শিল্প নগর স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। বর্তমানে ওষুধ ও চামড়াজাত পণ্যের জন্য দুটি বিশেষায়িত শিল্প পার্ক এবং সিরাজগঞ্জে একটি বহুমুখী শিল্প পার্ক স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলছে।
শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকী এবং বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থার (বিসিক) চেয়ারম্যান ফকরুল ইসলাম বক্তব্য দেন। এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রতিপাদ্য হচ্ছে, ‘ক্ষুদ্রশিল্প ক্ষুদ্র নয়, দিন দিন বৃহৎ হচ্ছে’।
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশের অর্থনীতিতে অচলাবস্থার সৃষ্টি করেছিল। ‘তাঁর সরকার এ অচলাবস্থা কাটিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইতিমধ্যে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী ও ফরোয়ার্ড লুকিং শিল্পনীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। এই নীতির আওতায় মাঝারি শিল্প বিকাশের পাশাপাশি বস্ত্র, জাহাজ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, সার, ওষুধ, পাট, চামড়াসহ সম্ভাবনাময় খাত এবং পণ্য বহুমুখীকরণ ও নতুন রপ্তানি বাজার সৃষ্টিতে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশের ৭৪টি শিল্প নগরে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা। এসব শিল্পে প্রায় চার লাখ মানুষ কাজ করছে। বিসিক শিল্প নগরে বছরে উৎপাদিত ২৯ হাজার কোটি টাকার পণ্যের মধ্যে ১৭ হাজার কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, বিসিকের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমকে আরও বিস্তৃত ও আধুনিক করা হবে। ইতিমধ্যে ব্যবস্থাপনা, ডিজাইন, ফ্যাশন, প্যাকেজিং ও বাজারজাতকরণসহ বিভিন্ন শিল্প খাতে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণের সুযোগ সম্প্রসারিত করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার লক্ষ্য অর্জনে সার্বিক সহযোগিতা দিতে শিল্পোদ্যোক্তা ও বিসিকের কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে বিসিকের কর্মকাণ্ড ও মূল্যায়নভিত্তিক একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
ইউজিসি প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ: বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান এ কে আজাদ চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করে। প্রতিনিধিদল কমিশনের কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি কিছু সমস্যার কথা প্রধানমন্ত্রীকে জানায়। তারা দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি তদারকির জন্য একটি কমিশন গঠনের প্রস্তাব করে।
প্রধানমন্ত্রী ধৈর্যের সঙ্গে প্রতিনিধিদলের বক্তব্য শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর এসব সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দেন।
No comments