যুক্তরাষ্ট্রের নৌমন্ত্রী রে মেবাস আজ ঢাকায় আসছেন
যুক্তরাষ্ট্রের নৌমন্ত্রী রে মেবাস দুই দিনের সফরে আজ শুক্রবার ঢাকায় আসছেন। সরকারি ও সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক এবং আলোচনার জন্য তিনি এ সফর করবেন। এ সফরে দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা সম্পর্ক আরো জোরদার এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি বাংলাদেশ সরকারের বন্ধুত্ব ও সমর্থনকে মূল্যায়িত করা হবে বলে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস জানিয়েছে।
দূতাবাস আরো জানায়, দুই দেশের সম্পর্কের আরো উন্নত ও এর ক্ষেত্র চিহ্নিতকরণের উদ্দেশ্যে আঞ্চলিক অগ্রাধিকার বিষয়, শান্তিরক্ষা, প্রতিরক্ষা সংস্কার এবং নিরাপত্তা সহায়তা নিয়ে নৌমন্ত্রী রে মেবাস আলোচনা করবেন। তিনি রবিবার ঢাকা ছাড়বেন।
এদিকে কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নৌমন্ত্রীর সাক্ষাতের সম্ভাবনা নেই। তবে তিনি সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে বলেছেন, রে মেবাস একজন পূর্ণমন্ত্রী। কী কারণে তিনি আসছেন বা এ সফরের বিশেষ কোনো এজেন্ডা আছে কি না, তা তাঁর জানা নেই। তবে সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের জন্য প্রস্তাবিত চুক্তি 'অ্যাকুইজেশন অ্যান্ড ক্রস সার্ভিসেস অ্যাগ্রিমেন্ট' (আকসা) নিয়ে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া বাংলাদেশে সমুদ্র ও নৌপথ এবং বন্দরের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশগুলোকে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়ার ব্যাপারে যে কাজ চলছে, তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, ট্রানজিট সুবিধা পুরোপুরি কার্যকর হলে এ অঞ্চলে কী পরিবর্তন আসবে, তা প্রভাবশালী দেশগুলো পর্যবেক্ষণ করছে। তবে আকসা নিয়ে মহলবিশেষের আগ্রহ থাকলেও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কায় এটি নিয়ে অগ্রসর হওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরে মোতায়েন করা নিয়ে গত মে মাসে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনটি এখনো সাধারণ জনগণ ও কূটনীতিকদের আলোচনার মধ্যে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডাব্লিউ মজিনা যদিও এ ধরনের সম্ভাবনা বারবার নাকচ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের নৌমন্ত্রীর সফরের পরিপ্রেক্ষিতে এ ধরনের আঁচ-অনুমান আবারও শুরু হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে।
উল্লেখ্য, রে মেবাস যুক্তরাষ্ট্রের ৭৫তম নৌমন্ত্রী। তিনি আমেরিকান নৌবাহিনী ও মেরিন কোরের নেতৃত্ব দেওয়া ছাড়াও ১৫ হাজার কোটি ডলারের বেশি বার্ষিক বাজেট এবং ৯ লাখ লোকের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি ২০০৯ সালের ২১ মে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসনে যোগ দেন।
এদিকে কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নৌমন্ত্রীর সাক্ষাতের সম্ভাবনা নেই। তবে তিনি সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে বলেছেন, রে মেবাস একজন পূর্ণমন্ত্রী। কী কারণে তিনি আসছেন বা এ সফরের বিশেষ কোনো এজেন্ডা আছে কি না, তা তাঁর জানা নেই। তবে সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের জন্য প্রস্তাবিত চুক্তি 'অ্যাকুইজেশন অ্যান্ড ক্রস সার্ভিসেস অ্যাগ্রিমেন্ট' (আকসা) নিয়ে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হতে পারে। এ ছাড়া বাংলাদেশে সমুদ্র ও নৌপথ এবং বন্দরের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশগুলোকে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়ার ব্যাপারে যে কাজ চলছে, তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, ট্রানজিট সুবিধা পুরোপুরি কার্যকর হলে এ অঞ্চলে কী পরিবর্তন আসবে, তা প্রভাবশালী দেশগুলো পর্যবেক্ষণ করছে। তবে আকসা নিয়ে মহলবিশেষের আগ্রহ থাকলেও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কায় এটি নিয়ে অগ্রসর হওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরে মোতায়েন করা নিয়ে গত মে মাসে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনটি এখনো সাধারণ জনগণ ও কূটনীতিকদের আলোচনার মধ্যে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডাব্লিউ মজিনা যদিও এ ধরনের সম্ভাবনা বারবার নাকচ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের নৌমন্ত্রীর সফরের পরিপ্রেক্ষিতে এ ধরনের আঁচ-অনুমান আবারও শুরু হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে।
উল্লেখ্য, রে মেবাস যুক্তরাষ্ট্রের ৭৫তম নৌমন্ত্রী। তিনি আমেরিকান নৌবাহিনী ও মেরিন কোরের নেতৃত্ব দেওয়া ছাড়াও ১৫ হাজার কোটি ডলারের বেশি বার্ষিক বাজেট এবং ৯ লাখ লোকের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি ২০০৯ সালের ২১ মে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসনে যোগ দেন।
No comments