জয় প্রধানমন্ত্রীর অবৈতনিক উপদেষ্টা, প্রজ্ঞাপন জারি
সজীব ওয়াজেদ জয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা পদে নিয়োগ পেয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে এ কথা বলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক প্রশাসন দেওয়ান হুমায়ুন কবীর প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর উপ–প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন প্রথম আলোর কাছে এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সজীব ওয়াজেদ জয়ের নিয়োগ অবৈতনিক এবং খণ্ডকালীন। এ সম্পর্কে জানতে চাইলে হুমায়ুন কবীর প্রথম আলোকে বলেন সজীব ওয়াজেদ জয় অবৈতনিক এবং খণ্ডকালীন নিয়োগ পাওয়ায় তিনি কোনো বেতন-ভাতা নেবেন না এবং নিজের কাজের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীকে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিষয়ে সহায়তা করবেন। তিনি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ও পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করবেন।
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী জয় এতদিন মা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন। এখন তিনি প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারও দায়িত্বে পালন করবেন। সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য অর্জনে জয় তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে সহায়তা করছেন। গত সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এক অনুষ্ঠানে এক দর্শকের প্রশ্নের জবাবে তৎকালীন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বলেছিলেন, জয় সরকারের কেউ না। ওই অনুষ্ঠানেই হজ নিয়ে এক মন্তব্যের জন্য দেশে ব্যাপক সমালোচনার মুখে তিনি মন্ত্রিত্ব হারান এবং আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত হন। গত মঙ্গলবার এক সভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় প্রতি মাসে ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা বেতন নিয়েছেন। এই তথ্য তৎকালীন মন্ত্রী ফাঁস করে দিয়েছেন। লতিফ সিদ্দিকীর চাকরিও চলে গেছে।’ এরপর বিএনপির অপর নেতা নেতা আ স ম হান্নান শাহ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় মন্ত্রী পদমর্যাদায় প্রতি মাসে দুই লাখ ডলার বেতন নিচ্ছেন। এ রকম বেতন রাষ্ট্রপতিও পান না।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অপর এক প্রজ্ঞাপনে ইকবাল সোবহান চৌধুরীকে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তাঁর নিয়োগও অবৈতনিক এবং খণ্ডকালীন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সজীব ওয়াজেদ জয়ের নিয়োগ অবৈতনিক এবং খণ্ডকালীন। এ সম্পর্কে জানতে চাইলে হুমায়ুন কবীর প্রথম আলোকে বলেন সজীব ওয়াজেদ জয় অবৈতনিক এবং খণ্ডকালীন নিয়োগ পাওয়ায় তিনি কোনো বেতন-ভাতা নেবেন না এবং নিজের কাজের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীকে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিষয়ে সহায়তা করবেন। তিনি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ও পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করবেন।
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী জয় এতদিন মা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন। এখন তিনি প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারও দায়িত্বে পালন করবেন। সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য অর্জনে জয় তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে সহায়তা করছেন। গত সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে এক অনুষ্ঠানে এক দর্শকের প্রশ্নের জবাবে তৎকালীন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বলেছিলেন, জয় সরকারের কেউ না। ওই অনুষ্ঠানেই হজ নিয়ে এক মন্তব্যের জন্য দেশে ব্যাপক সমালোচনার মুখে তিনি মন্ত্রিত্ব হারান এবং আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত হন। গত মঙ্গলবার এক সভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় প্রতি মাসে ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা বেতন নিয়েছেন। এই তথ্য তৎকালীন মন্ত্রী ফাঁস করে দিয়েছেন। লতিফ সিদ্দিকীর চাকরিও চলে গেছে।’ এরপর বিএনপির অপর নেতা নেতা আ স ম হান্নান শাহ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় মন্ত্রী পদমর্যাদায় প্রতি মাসে দুই লাখ ডলার বেতন নিচ্ছেন। এ রকম বেতন রাষ্ট্রপতিও পান না।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অপর এক প্রজ্ঞাপনে ইকবাল সোবহান চৌধুরীকে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তাঁর নিয়োগও অবৈতনিক এবং খণ্ডকালীন।
No comments