সন্ত্রাস ও জঙ্গি ঠেকাতে দ্রুত তথ্য বিনিময়ের সিদ্ধান্ত
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও জঙ্গিবাদ ঠেকাতে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ ও তথ্য বিনিময়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থার (এনআইএ) চার সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত হয়। এনআইএ সদস্যরা বুধবার সকালে ঢাকা ত্যাগ করেন।
সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ও মঙ্গলবার পুলিশ সদর দফতর এবং র্যাব ফোর্সেস সদর দফতরে এনআইএ ও বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের বৈঠক হয়। পুলিশ সদর দফতর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম।
তিনি জানান, এনআইএর প্রতিনিধিদের সঙ্গে দুদিনে বাংলাদেশের ছয় সদস্যের কমিটির কয়েক দফা বৈঠক হয়েছে। এতে দুপক্ষই বলেছে, দুদেশের কোথাও সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটলে বা কোনো জঙ্গি গ্রেফতার বা আটক হলে তাৎক্ষণিকভাবে পরস্পরের তথ্য বিনিময় জরুরি।
এসব বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এনআইএ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা তাদের মোবাইল ফোন নম্বর দিয়ে বলেছেন, কোনো কিছু জানার বা জানানোর প্রয়োজন হলে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করতে। তারা সব ধরনের সহযোগিতা করার জন্য প্রস্তুত আছেন। বাংলাদেশের কর্মকর্তারাও যে কোনো বিষয়ে তাৎক্ষণিক যোগাযোগের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন।
সূত্র জানায়, দুদেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তারাই মনে করছেন সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের বিষয়ে তথ্য বিনিময় করা গেলে জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমন সংক্রান্ত যে কোনো তদন্তের গতি বাড়বে। এতে দুই দেশই উপকৃত হবে।
২ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে একটি বাড়িতে বিস্ফোরণে দুজন নিহত হওয়ার পর এনআইএ তদন্তের দায়িত্ব নেয়। এরপরই ওই ঘটনায় বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ জেএমবির সম্পৃক্ততার কথা বলেন এ সংস্থার কর্মকর্তারা। বর্ধমানের ঘটনায় বাংলাদেশী কারও সম্পৃক্ততার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মনিরুল ইসলাম বলেন, তারা বাংলাদেশীদের সরাসরি দায়ী করে কোনো কথা বলেননি। শুধু বলেছেন, প্রয়োজনে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ করার জন্য। এ দুটি বৈঠক ছাড়াও মঙ্গলবার রাতে র্যাব সদর দফতরে এক বৈঠকে অংশ নেয় এনআইএর প্রতিনিধিদল। ভারতে পালিয়ে থাকা ১০ জঙ্গিসহ ৫১ অপরাধীর একটি তালিকা ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থাকে দেন র্যাব কর্মকর্তারা। এনআইএ প্রতিনিধিদলও বর্ধমান বিস্ফোরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন কয়েকজনসহ ১১ জনের নামের একটি তালিকা র্যাবকে দেয়।
সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ও মঙ্গলবার পুলিশ সদর দফতর এবং র্যাব ফোর্সেস সদর দফতরে এনআইএ ও বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তাদের বৈঠক হয়। পুলিশ সদর দফতর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম।
তিনি জানান, এনআইএর প্রতিনিধিদের সঙ্গে দুদিনে বাংলাদেশের ছয় সদস্যের কমিটির কয়েক দফা বৈঠক হয়েছে। এতে দুপক্ষই বলেছে, দুদেশের কোথাও সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটলে বা কোনো জঙ্গি গ্রেফতার বা আটক হলে তাৎক্ষণিকভাবে পরস্পরের তথ্য বিনিময় জরুরি।
এসব বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এনআইএ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা তাদের মোবাইল ফোন নম্বর দিয়ে বলেছেন, কোনো কিছু জানার বা জানানোর প্রয়োজন হলে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করতে। তারা সব ধরনের সহযোগিতা করার জন্য প্রস্তুত আছেন। বাংলাদেশের কর্মকর্তারাও যে কোনো বিষয়ে তাৎক্ষণিক যোগাযোগের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন।
সূত্র জানায়, দুদেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তারাই মনে করছেন সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের বিষয়ে তথ্য বিনিময় করা গেলে জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমন সংক্রান্ত যে কোনো তদন্তের গতি বাড়বে। এতে দুই দেশই উপকৃত হবে।
২ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে একটি বাড়িতে বিস্ফোরণে দুজন নিহত হওয়ার পর এনআইএ তদন্তের দায়িত্ব নেয়। এরপরই ওই ঘটনায় বাংলাদেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ জেএমবির সম্পৃক্ততার কথা বলেন এ সংস্থার কর্মকর্তারা। বর্ধমানের ঘটনায় বাংলাদেশী কারও সম্পৃক্ততার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মনিরুল ইসলাম বলেন, তারা বাংলাদেশীদের সরাসরি দায়ী করে কোনো কথা বলেননি। শুধু বলেছেন, প্রয়োজনে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ করার জন্য। এ দুটি বৈঠক ছাড়াও মঙ্গলবার রাতে র্যাব সদর দফতরে এক বৈঠকে অংশ নেয় এনআইএর প্রতিনিধিদল। ভারতে পালিয়ে থাকা ১০ জঙ্গিসহ ৫১ অপরাধীর একটি তালিকা ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থাকে দেন র্যাব কর্মকর্তারা। এনআইএ প্রতিনিধিদলও বর্ধমান বিস্ফোরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন কয়েকজনসহ ১১ জনের নামের একটি তালিকা র্যাবকে দেয়।
No comments