মহাকাশযান ধরার উপগ্রহ পরীক্ষা করছে রাশিয়া
পৃথিবীর কক্ষপথে পরিভ্রমণরত বিভিন্ন মহাশূন্যযানকে ধাওয়া দিয়ে পাকড়াও করতে সক্ষম এমন একটি উপগ্রহের সম্ভাব্য পরীক্ষা চালাচ্ছে রাশিয়া। মহাকাশ পর্যবেক্ষকরা জানিয়েছেন, এ ধরনের উপগ্রহ নষ্ট হয়ে পড়া মহাকাশযান মেরামত করতে পারবে, আবার তাদের ধ্বংস কিংবা অকেজোও করে দিতে পারবে। খবর বিবিসির।
রাশিয়ার আগে একই ধরনের পরীক্ষা যুক্তরাষ্ট্র ও চীন সম্পন্ন করেছে। রাশিয়ার কসমস ২৪৯৯ নামের এই উপগ্রহটি তাকে বহনকারী রকেটের উপরের অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সেই রকেটটিকে পাকড়াও করেছে। ২০১৩র ২৫ ডিসেম্বর কসমস ২৪৯৯ উৎক্ষেপণ করা হয়।
আগে থেকেই কক্ষপথে থাকা যোগাযোগ উপগ্রহের একটি দলের অংশ হিসেবে নতুন রদনিক উপগ্রহের সঙ্গে ২৪৯৯কে পাঠোনো হয়। আগের রদনিক উৎক্ষেপণগুলোতে তিনটি মহাশূন্যযান পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু শেষবার মহাশূন্যে যাওয়ার পর এটি অতিরিক্ত চতুর্থ একটি বস্তু কক্ষপথে স্থাপন করে। যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনী প্রথমে এটিকে পরিত্যক্ত বস্তু বলে শনাক্ত করে, কিন্তু চলতি বছরের মেতে রাশিয়া জাতিসংঘকে জানিয়েছে, ওই উৎক্ষেপণে তারা তিনটির জায়গায় চারটি উপগ্রহ পাঠিয়েছে।
কক্ষপথ পর্যবেক্ষক রবার্ট ক্রিস্টির মতে, একটি পরিদর্শক উপগ্রহকে চুপিসারে অন্য উপগ্রহের কাছে চলে যাওয়ার ও সেগুলোর ছবি তোলার সক্ষম করে তৈরি করা হয়। এই পরিদর্শগুলো অন্যান্য উপগ্রহের যোগাযোগের তথ্যেও আড়িপাততে পারে। এই একই প্রযুক্তি অন্যান্য উপগ্রহকে অকেজো করার কাজেও ব্যবহার করা যায়। আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুযায়ী মহাশূন্যে এ ধরনের বিশেষ অস্ত্র পরীক্ষা নিষিদ্ধ। তবে বেসামরিক উপগ্রহ অভিযানেও এ প্রযুক্তি দরকারি হয়ে উঠতে পারে।
রাশিয়ার আগে একই ধরনের পরীক্ষা যুক্তরাষ্ট্র ও চীন সম্পন্ন করেছে। রাশিয়ার কসমস ২৪৯৯ নামের এই উপগ্রহটি তাকে বহনকারী রকেটের উপরের অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সেই রকেটটিকে পাকড়াও করেছে। ২০১৩র ২৫ ডিসেম্বর কসমস ২৪৯৯ উৎক্ষেপণ করা হয়।
আগে থেকেই কক্ষপথে থাকা যোগাযোগ উপগ্রহের একটি দলের অংশ হিসেবে নতুন রদনিক উপগ্রহের সঙ্গে ২৪৯৯কে পাঠোনো হয়। আগের রদনিক উৎক্ষেপণগুলোতে তিনটি মহাশূন্যযান পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু শেষবার মহাশূন্যে যাওয়ার পর এটি অতিরিক্ত চতুর্থ একটি বস্তু কক্ষপথে স্থাপন করে। যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনী প্রথমে এটিকে পরিত্যক্ত বস্তু বলে শনাক্ত করে, কিন্তু চলতি বছরের মেতে রাশিয়া জাতিসংঘকে জানিয়েছে, ওই উৎক্ষেপণে তারা তিনটির জায়গায় চারটি উপগ্রহ পাঠিয়েছে।
কক্ষপথ পর্যবেক্ষক রবার্ট ক্রিস্টির মতে, একটি পরিদর্শক উপগ্রহকে চুপিসারে অন্য উপগ্রহের কাছে চলে যাওয়ার ও সেগুলোর ছবি তোলার সক্ষম করে তৈরি করা হয়। এই পরিদর্শগুলো অন্যান্য উপগ্রহের যোগাযোগের তথ্যেও আড়িপাততে পারে। এই একই প্রযুক্তি অন্যান্য উপগ্রহকে অকেজো করার কাজেও ব্যবহার করা যায়। আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুযায়ী মহাশূন্যে এ ধরনের বিশেষ অস্ত্র পরীক্ষা নিষিদ্ধ। তবে বেসামরিক উপগ্রহ অভিযানেও এ প্রযুক্তি দরকারি হয়ে উঠতে পারে।
No comments