মহারাজকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ
ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের সেই ধর্মগুরু রামপাল মহারাজকে এখনও গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। আশ্রম প্রাঙ্গণ থেকে কয়েক হাজার ধর্মগুরু সমর্থক চলে গেলেও কিছু ভক্তের সহযোগিতায় এখনও আশ্রমের ভেতরে মহারাজ লুকিয়ে আছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি। হরিয়ানা পুলিশের দেয়া তথ্যমতে, রামপাল মহারাজ প্রায় দুই সপ্তাহ ধরেই শিশু এবং নারীদের ঢাল বানিয়ে আশ্রমের মধ্যে লুকিয়ে আছে।
তাকে গ্রেফতারে আদালতের পরোয়ানা থাকার পরেও তিনি ধরা দিচ্ছেন না, উল্টো ভক্তদের দিয়ে সহিংসতা চালাচ্ছেন। এদিকে রামপাল সর্মথক ভক্তদের দাবি, মঙ্গলবার পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে পাঁচ নারী এবং তিন পুরুষ মারা গেছে। যদিও ভক্তদের এ বক্তব্যের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে, পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়ার আগেই যেন আশ্রম থেকে রামপাল মহারাজ বের হয়ে আসেন।
মঙ্গলবার গভীর রাতে আশ্রম থেকে প্রায় দশ হাজার ভক্ত চলে যান। ভক্তদের বক্তব্য অনুযায়ী, একটি ধর্মীয় বিষয় নিয়ে মুক্ত আলোচনার জন্য তাদের ডাকা হলেও সেই আলোচনা টানা ১১দিন ধরে চালানো হয়। কিন্তু আলোচনার মূল প্রসঙ্গে রামপাল মহারাজ একবারও আসেননি।
এদিকে পুলিশ কর্তৃপক্ষের দাবি, ধর্মগুরুর নির্দেশে একদল ভক্ত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী, পুরুষ এবং শিশুদের জোরপূর্বক আশ্রমের ভেতর আটকে রেখেছেন নিজেদের স্বার্থে। পুরো আশ্রমটি ঘিরে পুলিশি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এবং শহরজুড়েই বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এখনও আশ্রমের ভেতর থেকে বাবার বিশেষ কমান্ডো বাহিনী পুলিশকে লক্ষ্য করে এসিড এবং পাথর নিক্ষেপ করছে।
তাকে গ্রেফতারে আদালতের পরোয়ানা থাকার পরেও তিনি ধরা দিচ্ছেন না, উল্টো ভক্তদের দিয়ে সহিংসতা চালাচ্ছেন। এদিকে রামপাল সর্মথক ভক্তদের দাবি, মঙ্গলবার পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে পাঁচ নারী এবং তিন পুরুষ মারা গেছে। যদিও ভক্তদের এ বক্তব্যের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে, পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়ার আগেই যেন আশ্রম থেকে রামপাল মহারাজ বের হয়ে আসেন।
মঙ্গলবার গভীর রাতে আশ্রম থেকে প্রায় দশ হাজার ভক্ত চলে যান। ভক্তদের বক্তব্য অনুযায়ী, একটি ধর্মীয় বিষয় নিয়ে মুক্ত আলোচনার জন্য তাদের ডাকা হলেও সেই আলোচনা টানা ১১দিন ধরে চালানো হয়। কিন্তু আলোচনার মূল প্রসঙ্গে রামপাল মহারাজ একবারও আসেননি।
এদিকে পুলিশ কর্তৃপক্ষের দাবি, ধর্মগুরুর নির্দেশে একদল ভক্ত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী, পুরুষ এবং শিশুদের জোরপূর্বক আশ্রমের ভেতর আটকে রেখেছেন নিজেদের স্বার্থে। পুরো আশ্রমটি ঘিরে পুলিশি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এবং শহরজুড়েই বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এখনও আশ্রমের ভেতর থেকে বাবার বিশেষ কমান্ডো বাহিনী পুলিশকে লক্ষ্য করে এসিড এবং পাথর নিক্ষেপ করছে।
No comments