রেলক্রসিংয়ে ১৪০০ ওভারপাস বানাবে রেলওয়ে
দেশের ১ হাজার ৪০০টির মতো রেলক্রসিংয়ে ওভারপাস তৈরি করবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। দুর্ঘটনা এড়াতে রেলপথ মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী প্রথম আলোকে জানান, দেশে সব মিলিয়ে আড়াই হাজারের মতো রেলক্রসিং আছে। এর মধ্যে রেল বিভাগের আওতায় এক হাজার ৪০০টির মতো ক্রসিং আছে। বাকিগুলো সড়ক কিংবা স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে। রেল মন্ত্রণালয় তাদের অধীনে থাকা ক্রসিংগুলোতে ওভারপাস তৈরি করবে। এসব ক্রসিংয়ে ওভারপাসের ওপর দিয়ে সড়ক বিভাগের যানবাহন চলবে। রেল যাবে নিচে দিয়ে।
এ ছাড়া অন্য রেলক্রসিংগুলোতে ওভারপাস নির্মাণের জন্য সড়ক বিভাগ ও স্থানীয় সরকার বিভাগকে সুপারিশ করবে সংসদীয় কমিটি।
সংসদ সচিবালয় থেকে জানানো হয়, রেলওয়ের জায়গায় যে সব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সিএনজি স্টেশন স্থাপনের জন্য বরাদ্দ নিয়ে এখনো কর্মকাণ্ড শুরু করেনি, কমিটি তাদের বরাদ্দ বাতিলের সুপারিশ করেছে। এ ছাড়া যেসব জায়গা বরাদ্দ দেওয়ার পরও এখনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি, সেসব জায়গা আর না দেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে রেলের রংয়ের ভিন্নতা দূর করে সব ক্ষেত্রে একই রং ব্যবহারের সুপারিশ করা হয়। ফজলে করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিটির সদস্য রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আলী আজগর, ইয়াসিন আলী ও ফাতেমা জোহরা অংশ নেন।
বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী প্রথম আলোকে জানান, দেশে সব মিলিয়ে আড়াই হাজারের মতো রেলক্রসিং আছে। এর মধ্যে রেল বিভাগের আওতায় এক হাজার ৪০০টির মতো ক্রসিং আছে। বাকিগুলো সড়ক কিংবা স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে। রেল মন্ত্রণালয় তাদের অধীনে থাকা ক্রসিংগুলোতে ওভারপাস তৈরি করবে। এসব ক্রসিংয়ে ওভারপাসের ওপর দিয়ে সড়ক বিভাগের যানবাহন চলবে। রেল যাবে নিচে দিয়ে।
এ ছাড়া অন্য রেলক্রসিংগুলোতে ওভারপাস নির্মাণের জন্য সড়ক বিভাগ ও স্থানীয় সরকার বিভাগকে সুপারিশ করবে সংসদীয় কমিটি।
সংসদ সচিবালয় থেকে জানানো হয়, রেলওয়ের জায়গায় যে সব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সিএনজি স্টেশন স্থাপনের জন্য বরাদ্দ নিয়ে এখনো কর্মকাণ্ড শুরু করেনি, কমিটি তাদের বরাদ্দ বাতিলের সুপারিশ করেছে। এ ছাড়া যেসব জায়গা বরাদ্দ দেওয়ার পরও এখনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি, সেসব জায়গা আর না দেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে রেলের রংয়ের ভিন্নতা দূর করে সব ক্ষেত্রে একই রং ব্যবহারের সুপারিশ করা হয়। ফজলে করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিটির সদস্য রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, আলী আজগর, ইয়াসিন আলী ও ফাতেমা জোহরা অংশ নেন।
>>রাজবাড়ির গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ক্যানালঘাট এলাকার রেলক্রসিংয়ের চিত্র এটি। ছবিটি গত ১৮ আগস্ট তোলা। ছবি: ফাইল ছবি
No comments