টিকফায় এক বছরে কিছুই পায়নি বাংলাদেশ
বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গত বছর বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা কাঠামো চুক্তি (টিকফা) সই করে বাংলাদেশ। আগামী মঙ্গলবার বহুল আলোচিত এ চুক্তির বর্ষপূর্তি। কিন্তু চুক্তির পর গত এক বছরে বাংলাদেশের প্রাপ্তি, অর্জন প্রায় শূন্য। দু’দেশের মধ্যে একটি বৈঠক ছাড়া আর কোনো প্রাপ্তি নেই।
এমন অবস্থায় টিকফা চুক্তির গুরুত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন খোদ বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন, জিএসপি না পাওয়া গেলে টিকফা হবে অর্থহীন। এ চুক্তির উদ্দেশ্য ছিল উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়বে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা দেয়া নিয়েও জুড়ে দেয়া হচ্ছে একের পর এক শর্ত, যা ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির অন্তরায় হিসেবে কাজ করছে। পাশাপাশি স্বল্প আয়ের দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্য রফতানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়ার কথা বাংলাদেশকে। সে সুবিধাও দেয়া হচ্ছে না। অথচ অন্য স্বল্প আয়ের দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্র থেকে এ সুবিধা পাচ্ছে।
টিকফার এক নম্বর ধারায় বলা আছে, উভয় দেশে আকর্ষণীয় বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি, পণ্য, সেবা বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও বহুমুখীকরণে এ চুক্তি কাজ করবে। কিন্তু বাস্তবে এখনও তা দৃশ্যমান হয়নি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশন (ডব্লিউটিও) সেলের মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব অমিতাভ চক্রবর্তী যুগান্তরকে বলেন, চুক্তি স্বাক্ষরের পর এপ্রিলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে প্রথম বৈঠক হয়। আগামী এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় বৈঠক হবে।
প্রথম বৈঠকের সিদ্ধান্তের কোনো অগ্রগতি হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বৈঠকে নিজ নিজ দেশ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু এরপর আর কাজ হয়নি।
টিকফার তিন নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনার জন্য উভয় দেশ বছরে কমপক্ষে একবার বৈঠক করবে। বৈঠকের ফোরাম বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক পরিবীক্ষণ করবে এবং বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের সুযোগ শনাক্ত করবে। পাশাপাশি বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট সুনির্দিষ্ট বিষয়াদি বিবেচনায় আনা হবে। এছাড়া প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করে তা দূর করার জন্য কাজ করা হবে। ফোরামের কাজ সম্পর্কে বেসরকারি খাত ও সুশীল সমাজের পরামর্শ গ্রহণ করবে।
এই ধারার আলোকে ঢাকায় উভয় দেশের মধ্যে প্রথম বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার জন্য বাংলাদেশ প্রস্তাব দিয়েছে। এরপর প্রায় এক বছর পার হতে চলছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি।
টিকফা চুক্তিতে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে ১৬টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। অনুচ্ছেদের এক থেকে তিন পর্যন্ত বলা আছে, এ চুক্তি উভয়পক্ষের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন ও সহযোগিতার মনোভাব দৃঢ়, বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার হবে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রসারে উন্মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি হবে। এছাড়া বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের মাধ্যমে উভয়পক্ষ উপকৃত হতে পারে এবং বাণিজ্য বিঘ্নকারী, বিনিয়োগ কার্যক্রম, বিনিয়োগ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী ও সংরক্ষণমূলক বাণিজ্য ব্যবস্থা উক্ত উপকারকে সংকুচিত করতে পারে।
এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, আসলে যুক্তরাষ্ট্র এ দেশের সুযোগ-সুবিধা দেয়ার ক্ষেত্রে ভিন্ন চিন্তা করে। শুধু বাংলাদেশকে স্বল্প আয়ের দেশ হিসেবে শুল্ক সুবিধা দেয়ার কথা। এটুকু দিলেও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রফতানি বাণিজ্য দ্বিগুণ হতো। কিন্তু সেটি দিচ্ছে না। তাহলে টিকফার গুরুত্ব থাকবে কিভাবে?
জানা গেছে, বিশ্ববাণিজ্য সংস্থা ডব্লিউটিওর সিদ্ধান্ত মোতাবেক উন্নত দেশগুলো স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার দেয়ার কথা। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, কানাডা, জাপান, অস্ট্রেলিয়ার মতো বিশ্বের অনেক উন্নত দেশ ডব্লিউটিওর সিদ্ধান্ত মোতাবেক বাংলাদেশকে সেই সুবিধা দিলেও যুক্তরাষ্ট্র দিচ্ছে না। টিকফার ১২তম অনুচ্ছেদ বলা হয়েছে, দুই পক্ষের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত সমস্যার যত দ্রুত সম্ভব নিষ্পত্তি করার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে তা করা হচ্ছে না।
টিকফার অন্যান্য অনুচ্ছেদে বলা আছে, উভয়পক্ষ জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশন অনুয়ায়ী স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত স্বচ্ছতা বজায় রাখা হবে। প্রবৃদ্ধি অর্জন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বাণিজ্য সম্প্রসারণ, প্রযুক্তি বিকাশ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে দেশী-বিদেশী উভয় ধরনের বেসরকারি বিনিয়োগে অপরিহার্য ভূমিকা রাখা হবে। এছাড়া পরিবেশ আইন অনুসরণে পরিবেশ সুরক্ষা ও সংরক্ষণের বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। টেকসই উন্নয়নের অধিকতর বিকাশের ক্ষেত্রে বাণিজ্য ও পরিবেশ সংক্রান্ত নীতিসমূহ পরস্পর সহায়ক হবে। জানা গেছে, বাংলাদেশের পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে একক দেশ ও সর্ববৃহত্তম বাজার যুক্তরাষ্ট্র। মোট রফতানির প্রায় ৩০ শতাংশ সেখানকার বাজারে যাচ্ছে। কিন্তু এ দেশটির সঙ্গে কোনো চুক্তি না থাকায় বিগত সময়ে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ নিয়ে কোনো সমস্যা হলে আলোচনার সুযোগ ছিল না। সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা স্থগিত করা হলেও বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা করতে পারেনি বাংলাদেশ। টিকফা চুক্তি স্বাক্ষরের পর উভয় দেশ ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত যে কোনো সমস্যার জন্য আলোচনায় বসার কথা। কিন্তু সেটিও হচ্ছে না।
এমন অবস্থায় টিকফা চুক্তির গুরুত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন খোদ বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন, জিএসপি না পাওয়া গেলে টিকফা হবে অর্থহীন। এ চুক্তির উদ্দেশ্য ছিল উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়বে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা দেয়া নিয়েও জুড়ে দেয়া হচ্ছে একের পর এক শর্ত, যা ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির অন্তরায় হিসেবে কাজ করছে। পাশাপাশি স্বল্প আয়ের দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্য রফতানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়ার কথা বাংলাদেশকে। সে সুবিধাও দেয়া হচ্ছে না। অথচ অন্য স্বল্প আয়ের দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্র থেকে এ সুবিধা পাচ্ছে।
টিকফার এক নম্বর ধারায় বলা আছে, উভয় দেশে আকর্ষণীয় বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি, পণ্য, সেবা বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও বহুমুখীকরণে এ চুক্তি কাজ করবে। কিন্তু বাস্তবে এখনও তা দৃশ্যমান হয়নি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশন (ডব্লিউটিও) সেলের মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব অমিতাভ চক্রবর্তী যুগান্তরকে বলেন, চুক্তি স্বাক্ষরের পর এপ্রিলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে প্রথম বৈঠক হয়। আগামী এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্রে দ্বিতীয় বৈঠক হবে।
প্রথম বৈঠকের সিদ্ধান্তের কোনো অগ্রগতি হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বৈঠকে নিজ নিজ দেশ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু এরপর আর কাজ হয়নি।
টিকফার তিন নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনার জন্য উভয় দেশ বছরে কমপক্ষে একবার বৈঠক করবে। বৈঠকের ফোরাম বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক পরিবীক্ষণ করবে এবং বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের সুযোগ শনাক্ত করবে। পাশাপাশি বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট সুনির্দিষ্ট বিষয়াদি বিবেচনায় আনা হবে। এছাড়া প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করে তা দূর করার জন্য কাজ করা হবে। ফোরামের কাজ সম্পর্কে বেসরকারি খাত ও সুশীল সমাজের পরামর্শ গ্রহণ করবে।
এই ধারার আলোকে ঢাকায় উভয় দেশের মধ্যে প্রথম বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার জন্য বাংলাদেশ প্রস্তাব দিয়েছে। এরপর প্রায় এক বছর পার হতে চলছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি।
টিকফা চুক্তিতে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে ১৬টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। অনুচ্ছেদের এক থেকে তিন পর্যন্ত বলা আছে, এ চুক্তি উভয়পক্ষের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন ও সহযোগিতার মনোভাব দৃঢ়, বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার হবে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রসারে উন্মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি হবে। এছাড়া বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের মাধ্যমে উভয়পক্ষ উপকৃত হতে পারে এবং বাণিজ্য বিঘ্নকারী, বিনিয়োগ কার্যক্রম, বিনিয়োগ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী ও সংরক্ষণমূলক বাণিজ্য ব্যবস্থা উক্ত উপকারকে সংকুচিত করতে পারে।
এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, আসলে যুক্তরাষ্ট্র এ দেশের সুযোগ-সুবিধা দেয়ার ক্ষেত্রে ভিন্ন চিন্তা করে। শুধু বাংলাদেশকে স্বল্প আয়ের দেশ হিসেবে শুল্ক সুবিধা দেয়ার কথা। এটুকু দিলেও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রফতানি বাণিজ্য দ্বিগুণ হতো। কিন্তু সেটি দিচ্ছে না। তাহলে টিকফার গুরুত্ব থাকবে কিভাবে?
জানা গেছে, বিশ্ববাণিজ্য সংস্থা ডব্লিউটিওর সিদ্ধান্ত মোতাবেক উন্নত দেশগুলো স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার দেয়ার কথা। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, কানাডা, জাপান, অস্ট্রেলিয়ার মতো বিশ্বের অনেক উন্নত দেশ ডব্লিউটিওর সিদ্ধান্ত মোতাবেক বাংলাদেশকে সেই সুবিধা দিলেও যুক্তরাষ্ট্র দিচ্ছে না। টিকফার ১২তম অনুচ্ছেদ বলা হয়েছে, দুই পক্ষের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত সমস্যার যত দ্রুত সম্ভব নিষ্পত্তি করার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে তা করা হচ্ছে না।
টিকফার অন্যান্য অনুচ্ছেদে বলা আছে, উভয়পক্ষ জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশন অনুয়ায়ী স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত স্বচ্ছতা বজায় রাখা হবে। প্রবৃদ্ধি অর্জন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বাণিজ্য সম্প্রসারণ, প্রযুক্তি বিকাশ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে দেশী-বিদেশী উভয় ধরনের বেসরকারি বিনিয়োগে অপরিহার্য ভূমিকা রাখা হবে। এছাড়া পরিবেশ আইন অনুসরণে পরিবেশ সুরক্ষা ও সংরক্ষণের বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। টেকসই উন্নয়নের অধিকতর বিকাশের ক্ষেত্রে বাণিজ্য ও পরিবেশ সংক্রান্ত নীতিসমূহ পরস্পর সহায়ক হবে। জানা গেছে, বাংলাদেশের পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে একক দেশ ও সর্ববৃহত্তম বাজার যুক্তরাষ্ট্র। মোট রফতানির প্রায় ৩০ শতাংশ সেখানকার বাজারে যাচ্ছে। কিন্তু এ দেশটির সঙ্গে কোনো চুক্তি না থাকায় বিগত সময়ে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ নিয়ে কোনো সমস্যা হলে আলোচনার সুযোগ ছিল না। সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা স্থগিত করা হলেও বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা করতে পারেনি বাংলাদেশ। টিকফা চুক্তি স্বাক্ষরের পর উভয় দেশ ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত যে কোনো সমস্যার জন্য আলোচনায় বসার কথা। কিন্তু সেটিও হচ্ছে না।
No comments