এবার ভারত যাচ্ছেন ঢাকার গোয়েন্দারা by নুরুজ্জামান লাবু
ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ’র চার সদস্যের প্রতিনিধি দল ঢাকা সফর শেষে ফিরে গেছে। গতকাল সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইটে তারা নিজ দেশে ফিরে যান। এর আগে দু’দিনের সফরে জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনে ভারত ও বাংলাদেশকে যৌথভাবে কাজ করতে হবে বলে দুই দেশের গোয়েন্দাদের যৌথসভায় একমত হয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ভারতে যাবেন বাংলাদেশের গোয়েন্দারা। এনআইএ সদস্যরা বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের ভারতে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানানোর পর গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বিষয়টি সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। অনুমতি পেলেই তারা ভারতে পালিয়ে থাকা জঙ্গি সদস্যদের বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজ ও তথ্য সংগ্রহের জন্য ভারতে যাবেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাংলাদেশের জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের বড় একটি অংশ দীর্ঘদিন ধরে ভারতে আত্মগোপন করে আছে। বিশেষ করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় জঙ্গি ও সন্ত্রাসীরা অবস্থান করছে। সেখান থেকেই তারা নাশকতার পরিকল্পনা ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে। ভারতীয় গোয়েন্দা দলের সঙ্গে যৌথ বৈঠকে অংশ নেয়া ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম বলেন, দুই দেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বৈঠকে জঙ্গিদের বিষয়ে কিছু তথ্য আদান-প্রদান করা হয়েছে। এখন থেকে জঙ্গি দমনে দুই দেশের গোয়েন্দারা যৌথভাবে কাজ করবে। তিনি বলেন, ভারতীয় গোয়েন্দারা আমাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। আমরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। কর্তৃপক্ষ অনুমতি দিলে আমরা ভারতে যাবো। তবে আমরা ভারতে যেতে পারলে আমাদের অনেক উপকার হবে। কারণ আমাদের অনেক জঙ্গি-সন্ত্রাসীরা ভারতে আত্মগোপন করে সন্ত্রাসী ও জঙ্গি কার্যক্রম চালাচ্ছে।
যৌথ বৈঠকে অংশ নেয়া আরেকজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ’র সঙ্গে মূলত জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ- জেএমবি ও জাল মুদ্রার ব্যবসা এবং সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। গত ২রা অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানের খাগড়াগড়ে বোমা তৈরির সময় বিস্ফোরণে দুই ব্যক্তি মারা যায়। এরপরই তারা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় জেএমবির নেটওয়ার্ক সম্পর্কে জানতে পারেন। তাদের তদন্তে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় প্রচুর জেএমবি সদস্য নানা ছদ্মবেশে আত্মগোপন করে রয়েছে বলেও তারা জানতে পারেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির টার্গেট যেহেতু বাংলাদেশ, সেহেতু তারা বাংলাদেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের এ সব বিষয়ে তথ্য সরবরাহ করেছে। ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, এনআইএ বাংলাদেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সহযোগিতা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে আত্মগোপনে থাকা জঙ্গি কার্যক্রম নির্মূল করতে চায়। একই সঙ্গে খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণের পর জঙ্গি সদস্যদের অনেকেই আবারও সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে এসেছে বলে তারা ধারণা করছে। গত সোমবার ঢাকায় আসার পর দুই দিনে বাংলাদেশের শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে। এসব বৈঠকে জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনে দুই দেশের গোয়েন্দারা তাৎক্ষণিক যোগাযোগেও একমত হয়েছেন। এজন্য তারা নিজেদের সরকারি ও ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরও আদান-প্রদান করেছেন বলে সূত্র জানিয়েছে। এছাড়া সীমান্ত পেরিয়ে জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের এপার-ওপার যাওয়া-আসা ঠেকাতে করণীয় কি হতে পারে তা নিয়েও আলোচানা হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, ভারতের গোয়েন্দারা যে ১৪ জঙ্গি সদস্যের তালিকা দিয়েছে তাদের মধ্যে বেশির ভাগই বাংলাদেশী মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি সদস্য। দুই দেশ যেহেতু একই জঙ্গিদের খুঁজছে সে জন্য বাংলাদেশের গোয়েন্দা প্রতিনিধিদলের পক্ষ থেকে ভারতীয় গোয়েন্দাদের কাছে কোন জঙ্গি তালিকা হস্তান্তর করা হয়নি। তবে এলিট ফোর্স র্যাব নিজেদের উদ্যোগে ভারতীয় গোয়েন্দাদের কাছে পশ্চিমবঙ্গে অবস্থানরত ৪১ জন তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ও ৫ জন জঙ্গি সদস্যের তালিকা দিয়েছে।
সূত্র জানায়, ভারতীয় গোয়েন্দারা মনে করছেন বাংলাদেশের ময়মনসিংহের ত্রিশালে পুলিশ হত্যা করে জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী আনোয়ার হোসেন ফারুক ওরফে ফারুক ওরফে জামাই ফারুক ও ছিনিয়ে নেয়া দুই জঙ্গি সালেহীন ওরফে সানি এবং বোমা মিজান খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণের সঙ্গে জড়িত। তারা খাগড়াগড়ের ওই বাসায় যাতায়াত করতেন। খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণের পর রাজিয়া বিবি ও আমিনা বিবি নামে দুই নারীকে গ্রেপ্তার করে এনআইএ। তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী আসাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সুজানা নামে আরেক নারীকে। গত ৮ই নভেম্বর কলকাতা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সাজিদ ওরফে শেখ রহমতুল্লাহকে। সাজিদকে জিজ্ঞাসাবাদের পর পশ্চিমবঙ্গে জেএমবি নেটওয়ার্কের বিস্তারিত তথ্য পান গোয়েন্দারা। তাদের বেশির ভাগই বাংলাদেশী নাগরিক। সাজিদ নিজেও বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জের ফারাজিকান্দার সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে। ফারাজিকান্দায় তাকে সবাই মাসুম ওরফে মাসুদ রানা বলেই জানত। সূত্র জানায়, ভারতীয় গোয়েন্দারা সাজিদকে ধরতে পারলেও সাজিদের স্ত্রী ফাতেমা পালিয়ে বাংলাদেশে চলে এসেছে বলে এনআইএ ধারণা করছে। এছাড়া ভারতীয় গোয়েন্দাদের ধারণা, বাংলাদেশের প্রিজন ভ্যান থেকে পালিয়ে যাওয়া জঙ্গি বোমারু মিজান পশ্চিমবঙ্গে আত্মগোপনে থেকে জঙ্গি সদস্যদের বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছিল। গোয়েন্দা সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, বোমারু মিজান এর আগেও একাধিকবার পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে আত্মগোপন করে ছিল। এমনকি দীর্ঘ সময় সে পশ্চিমবঙ্গে কাপড়ের ব্যবসায়ী পরিচয়ে জঙ্গি কার্যক্রম চালিয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার সকালে ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ’র মহাপরিচালক শারদ কুমারের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি দল ঢাকায় আসে। অন্যরা হলেন- মহাপরিদর্শক (আইজি) সঞ্জিত কুমার সিং, উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) সজীব ফরিদ সপু ও অনুরাগ তানখা। ভারতীয় এই গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সহযোগিতা করতে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. কামাল উদ্দিনকে প্রধান করে ৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল গঠন করা হয়। এই দলে ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম, র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্ণেল আবুল কালাম আজাদ এবং পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি), জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) ও প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) একজন করে প্রতিনিধি ছিলেন।
যৌথ বৈঠকে অংশ নেয়া আরেকজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ’র সঙ্গে মূলত জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ- জেএমবি ও জাল মুদ্রার ব্যবসা এবং সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। গত ২রা অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানের খাগড়াগড়ে বোমা তৈরির সময় বিস্ফোরণে দুই ব্যক্তি মারা যায়। এরপরই তারা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় জেএমবির নেটওয়ার্ক সম্পর্কে জানতে পারেন। তাদের তদন্তে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় প্রচুর জেএমবি সদস্য নানা ছদ্মবেশে আত্মগোপন করে রয়েছে বলেও তারা জানতে পারেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির টার্গেট যেহেতু বাংলাদেশ, সেহেতু তারা বাংলাদেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের এ সব বিষয়ে তথ্য সরবরাহ করেছে। ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, এনআইএ বাংলাদেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সহযোগিতা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে আত্মগোপনে থাকা জঙ্গি কার্যক্রম নির্মূল করতে চায়। একই সঙ্গে খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণের পর জঙ্গি সদস্যদের অনেকেই আবারও সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে এসেছে বলে তারা ধারণা করছে। গত সোমবার ঢাকায় আসার পর দুই দিনে বাংলাদেশের শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে। এসব বৈঠকে জঙ্গি ও সন্ত্রাস দমনে দুই দেশের গোয়েন্দারা তাৎক্ষণিক যোগাযোগেও একমত হয়েছেন। এজন্য তারা নিজেদের সরকারি ও ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরও আদান-প্রদান করেছেন বলে সূত্র জানিয়েছে। এছাড়া সীমান্ত পেরিয়ে জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের এপার-ওপার যাওয়া-আসা ঠেকাতে করণীয় কি হতে পারে তা নিয়েও আলোচানা হয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, ভারতের গোয়েন্দারা যে ১৪ জঙ্গি সদস্যের তালিকা দিয়েছে তাদের মধ্যে বেশির ভাগই বাংলাদেশী মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি সদস্য। দুই দেশ যেহেতু একই জঙ্গিদের খুঁজছে সে জন্য বাংলাদেশের গোয়েন্দা প্রতিনিধিদলের পক্ষ থেকে ভারতীয় গোয়েন্দাদের কাছে কোন জঙ্গি তালিকা হস্তান্তর করা হয়নি। তবে এলিট ফোর্স র্যাব নিজেদের উদ্যোগে ভারতীয় গোয়েন্দাদের কাছে পশ্চিমবঙ্গে অবস্থানরত ৪১ জন তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ও ৫ জন জঙ্গি সদস্যের তালিকা দিয়েছে।
সূত্র জানায়, ভারতীয় গোয়েন্দারা মনে করছেন বাংলাদেশের ময়মনসিংহের ত্রিশালে পুলিশ হত্যা করে জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী আনোয়ার হোসেন ফারুক ওরফে ফারুক ওরফে জামাই ফারুক ও ছিনিয়ে নেয়া দুই জঙ্গি সালেহীন ওরফে সানি এবং বোমা মিজান খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণের সঙ্গে জড়িত। তারা খাগড়াগড়ের ওই বাসায় যাতায়াত করতেন। খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণের পর রাজিয়া বিবি ও আমিনা বিবি নামে দুই নারীকে গ্রেপ্তার করে এনআইএ। তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী আসাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সুজানা নামে আরেক নারীকে। গত ৮ই নভেম্বর কলকাতা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সাজিদ ওরফে শেখ রহমতুল্লাহকে। সাজিদকে জিজ্ঞাসাবাদের পর পশ্চিমবঙ্গে জেএমবি নেটওয়ার্কের বিস্তারিত তথ্য পান গোয়েন্দারা। তাদের বেশির ভাগই বাংলাদেশী নাগরিক। সাজিদ নিজেও বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জের ফারাজিকান্দার সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে। ফারাজিকান্দায় তাকে সবাই মাসুম ওরফে মাসুদ রানা বলেই জানত। সূত্র জানায়, ভারতীয় গোয়েন্দারা সাজিদকে ধরতে পারলেও সাজিদের স্ত্রী ফাতেমা পালিয়ে বাংলাদেশে চলে এসেছে বলে এনআইএ ধারণা করছে। এছাড়া ভারতীয় গোয়েন্দাদের ধারণা, বাংলাদেশের প্রিজন ভ্যান থেকে পালিয়ে যাওয়া জঙ্গি বোমারু মিজান পশ্চিমবঙ্গে আত্মগোপনে থেকে জঙ্গি সদস্যদের বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছিল। গোয়েন্দা সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, বোমারু মিজান এর আগেও একাধিকবার পশ্চিমবঙ্গে গিয়ে আত্মগোপন করে ছিল। এমনকি দীর্ঘ সময় সে পশ্চিমবঙ্গে কাপড়ের ব্যবসায়ী পরিচয়ে জঙ্গি কার্যক্রম চালিয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার সকালে ভারতের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএ’র মহাপরিচালক শারদ কুমারের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি দল ঢাকায় আসে। অন্যরা হলেন- মহাপরিদর্শক (আইজি) সঞ্জিত কুমার সিং, উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) সজীব ফরিদ সপু ও অনুরাগ তানখা। ভারতীয় এই গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সহযোগিতা করতে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. কামাল উদ্দিনকে প্রধান করে ৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল গঠন করা হয়। এই দলে ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মনিরুল ইসলাম, র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্ণেল আবুল কালাম আজাদ এবং পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি), জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) ও প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা পরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) একজন করে প্রতিনিধি ছিলেন।
No comments