ইতিহাস- এক পর্যটন কেন্দ্রের নাম পানাম নগরী by হাসান মাহমুদ রিপন
এক সময়ের বাংলার রাজধানী নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে অসংখ্য নিদর্শন রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পানাম নগরী।
পানাম
একটি প্রাচীন ও ঐতিহাসিক জনপদের নাম। স্মৃতি-বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যাওয়া
নগরীর নাম পানাম। লোনা ইট কালো পাথরের টেরাকোটা ধূসর স্মৃতি এখনো ইতস্তত
বিপ্তি ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পানাম ও এর আশপাশের গ্রামে। দরবার ঘরে এখন বসে
না মানুষের মেলা। বণিক-পর্যটকদের সারি সারি ডিঙির নোঙর ফেলে না এখানে। নেই
কেনা-বেচার বর্ণিল উৎসব। ধন-দৌলতে ভরে ওঠে না খাজাঞ্চিখানা। এখানে হারিয়ে
গেছে জীবনের সব বর্ণাঢ্য আয়োজন, ভেঙে গেছে আলোময় জীবনের সাজানো খেলাঘর।
থেমে গেছে প্রাণের প্রবাহ। শত শত বছরের অনাদর আর অবহেলার চিহ্ন গায়ে মেখে
দাঁড়িয়ে আছে অসংখ্য অট্টালিকার ধ্বংসাবশেষ। সোনালি অতীতের সাী এসব
অট্টালিকা এখনো নজর কাড়ে ভ্রমণপিপাসু দেশী-বিদেশী পর্যটককে। সম্প্রতি
সরকারের প্রতœতত্ত্ব অধিদফতর পানামকে একটি পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে
বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এর আগে পানামের জরাজীর্ণ ৪৯টি ভবনের মধ্যে
১৪টির আংশিক সংস্কার হয়েছে। এ ছাড়া পানামের বাইপাস সড়কের কাজ শুরু
হয়েছে। আগামী জুনে এ কাজ শেষ হবে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, ১২৮১ খ্রিষ্টাব্দ থেকে সোনারগাঁওয়ে মুসলিম আধিপত্যের সূচনা। ফখরুদ্দীন মোবারক শাহের সময়ে সোনারগাঁও স্বাধীন সুলতানি আমলে বাংলার রাজধানীর মর্যাদা পায়। তার পর পর্যায়ক্রমে শামস্ উদ্দীন ইলিয়াস শাহ, সিকান্দার শাহ, গিয়াস উদ্দীন আজম শাহ, শামসুদ্দীন হামজা শাহসহ আরো অনেক শাসক শাসনকার্য পরিচালনা করে বাংলার ইতিহাসে এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের সূচনা করেন। তবে বারভূঁইয়ার প্রধান ঈশাখানের সময়কালে বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাসে সোনারগাঁও বিশেষ স্থান দখল করে আছে। সেই সময়ে শাসকদের রাজকার্য পরিচালিত হতো পানাম নগরী থেকে। তাই রাজকার্য পরিচালনার পাশাপাশি আমির-ওমরাহদের জন্য পানাম ও এর আশপাশের গ্রামে গড়ে উঠেছিল পাকা ইমারতরাজি।
পানামকে ঘিরে আছে প্রাচীন নগর ও রাজধানী কেন্দ্রিক অনেক স্মৃতিচিহ্ন। যে স্মৃতিচিহ্নের বেশির ভাগই কালের করাল গ্রাসে লুপ্ত আজ। ভগ্ন ইমারতের পুরা পলেস্তরের ঘন শ্যাওলার আবরণে অতীতের গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতি আজ ঢাকা পড়ে আছে। কারণ পানাম সম্পর্কিত লিখিত তথ্যপঞ্জির খুব অভাব। হয়তো কিছু প্রমাণপঞ্জি ছিল, সেগুলো লোকচুর অন্তরালে এখনো রয়ে গেছে। সোনারগাঁওয়ের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে গ্রন্থ লেখা হলেও পানাম সম্পর্কে নেই তেমন কিছু। তবে পানাম ও এর আশপাশে পঞ্চদশ শতক থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় পর্যন্ত এক সমৃদ্ধ জনজীবন ছিল। যার নান্দনিকতার রেশ এখনো কিছুটা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে ধ্বংসপ্রাপ্ত পানাম ও এর আশেপাশের গ্রামে।
পানামে ছিল অসংখ্য প্রাচীন ইমারত। এখানে সরু রাস্তার দুই পাশে গড়ে উঠেছিল অট্টালিকা, সরাইখানা, মসজিদ, মন্দির, মঠ, ঠাকুরঘর, গোসলখানা, কূপ, নাচঘর, খাজাঞ্চিখানা, টাকশাল, দরবার ক, গুপ্তপথ, প্রশস্ত দেয়াল, প্রমোদালয় ইত্যাদি। পানাম নগরীতে দেখা যায় ৪০০ বছরের পুরনো মঠবাড়ি। এর পশ্চিমে ইস্টইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যকুঠি (নীলকুঠি)। রয়েছে পোদ্দারবাড়ি, কাশিনাথের বাড়ি, আর্টগ্যালারিসহ অনেক প্রাচীন ভবন। তবে এখন বেশির ভাগই জীর্ণ, ভগ্নাবশেষ অবস্থায়। পানামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে পঙ্খিরাজ খাল। এ খাল পানামের গুরুত্বপূর্ণ সব ভবন ছুঁয়ে পূর্ব দিকে মেনিখালি নদ হয়ে মেঘনায় মিশেছে। খালের ওপর আদমপুর বাজারের কাছে রয়েছে মোগল আমলের সেতু (পঙ্খিরাজ সেতু)। তিনটি খিলানের ওপর নির্মিত এ সেতু ১৪ ফুট প্রশস্ত। তলদেশ থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২৮ ফুট এবং দৈর্ঘ্য ১৭৩ ফুট। এ সেতুটি কে কখন নির্মাণ করেন, তার কোনো সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি। শের শাহের আমলে নির্মিত সোনারগাঁও থেকে সিন্ধু পর্যন্ত প্রায় ৩০০ মাইলের ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাংক রোডের কিছু অস্তিত্ব পানামে আজো দৃষ্ট হয় বলে হাল আমলে তা পাকা করা হয়। সম্প্রতি সরকার সংরক্ষণের লক্ষ্যে এ সেতু দিয়ে চলাচল বন্ধ করে এর পাশে একটি বাইপাস কালভার্ট নির্মাণ করেছে।
চতুর্দশ শতকে পানাম ও এর আশপাশের গ্রামে বিকশিত হয়েছিল সমৃদ্ধ চারুকারু শিল্পের। যে শিল্পের কারণে পানামের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল উপমহাদেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে পাশ্চাত্যেও। বিশ্বখ্যাত মসলিনের আদিস্থান ছিল সোনারগাঁওয়ে। পানাম নগরী ছিল মসলিনের বিশাল আড়ং। পৃথিবীবিখ্যাত মসলিন শবনম, মলমুলখাস, আব-ই-রওয়া উৎপাদিত হতো পানাম নগরের আশপাশ ঘিরেই। জেমস টেলরের মতে, আড়ংয়ের তাঁতখানা সোনারগাঁওয়ের পানামে ছিল এবং মসলিন শিল্প ক্রয়-বিক্রয়ের এক প্রসিদ্ধ বাজার ছিল এ নগরে। ৫ মিটার প্রশস্ত ও ৬০০ মিটার দীর্ঘ একটি সড়কের দুই পাশে এক তলা, দ্বিতল ও তিনতলা দালান রয়েছে পানামে। পানামে বর্তমানে প্রায় ৪৯টি ভবন রয়েছে। তবে এগুলোর বেশির ভাগই ধ্বংসপ্রাপ্ত।
সম্প্রতি এ নগরীকে সরকারের প্রতœতত্ত্ব অধিদফতরের আওতায় আনা হয়েছে। প্রতœতত্ত্ব অধিদফতর কয়েকটি ভবন সংস্কার করলেও এখনো অনেক ভবন ধ্বংসস্তূপ। কোনোভাবে ইতিহাসের সাী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে অবকাঠামোগুলো। ভুতুড়ে পানাম নগরের ভবনগুলোর অন্ধকার কে একাকী দাঁড়ালে ভয়ে গাঁ শিউরে ওঠে।
প্রতœতত্ত্ব অধিদফতর আধুনিক পর্যটন নগরী গড়তে সম্প্রতি পানামের ভেতর দিয়ে রাস্তাটি বন্ধ করে পানামের বাইরে দিয়ে আমিনপুর হয়ে বাইপাস সড়কের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। আগামী জুনে এ কাজ শেষ হবে বলে জানান প্রতœতত্ত্ব অধিদফতরের পানাম সাইডের প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম।
তিনি জানান, এ পানামে ৪৯টি ভবনের মধ্যে ১৪টি ভবনের আংশিক সংস্কারকাজ শেষ হয়েছে। সরকারের অর্থ বরাদ্দ না থাকায় বাকি কাজ হচ্ছে না। অর্থ বরাদ্দ হলে বাকি সংস্কারকাজ শুরু হবে। তিনি বলেন, এর আগে পানামের ভেতরের রাস্তাটি বন্ধ করে স্থানীয়দের যাতায়াতের সুবিধার্থে বাইপাস সড়কের কাজ শুরু হয়েছে।
পানাম এখন সোনারগাঁওয়ের সিটি অব ব্যাবিলন। প্রতিদিনই দেশী-বিদেশী পর্যটক এখানে ভিড় জমান। প্রাচীন গৌরবগাথা ও ঐতিহ্যকে সংরণ করে পানাম নগরী ফিরে পেতে পারে অতীতের উজ্জ্বল মহিমা, হতে পারে এক অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।
জানা গেছে, ১২৮১ খ্রিষ্টাব্দ থেকে সোনারগাঁওয়ে মুসলিম আধিপত্যের সূচনা। ফখরুদ্দীন মোবারক শাহের সময়ে সোনারগাঁও স্বাধীন সুলতানি আমলে বাংলার রাজধানীর মর্যাদা পায়। তার পর পর্যায়ক্রমে শামস্ উদ্দীন ইলিয়াস শাহ, সিকান্দার শাহ, গিয়াস উদ্দীন আজম শাহ, শামসুদ্দীন হামজা শাহসহ আরো অনেক শাসক শাসনকার্য পরিচালনা করে বাংলার ইতিহাসে এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের সূচনা করেন। তবে বারভূঁইয়ার প্রধান ঈশাখানের সময়কালে বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাসে সোনারগাঁও বিশেষ স্থান দখল করে আছে। সেই সময়ে শাসকদের রাজকার্য পরিচালিত হতো পানাম নগরী থেকে। তাই রাজকার্য পরিচালনার পাশাপাশি আমির-ওমরাহদের জন্য পানাম ও এর আশপাশের গ্রামে গড়ে উঠেছিল পাকা ইমারতরাজি।
পানামকে ঘিরে আছে প্রাচীন নগর ও রাজধানী কেন্দ্রিক অনেক স্মৃতিচিহ্ন। যে স্মৃতিচিহ্নের বেশির ভাগই কালের করাল গ্রাসে লুপ্ত আজ। ভগ্ন ইমারতের পুরা পলেস্তরের ঘন শ্যাওলার আবরণে অতীতের গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতি আজ ঢাকা পড়ে আছে। কারণ পানাম সম্পর্কিত লিখিত তথ্যপঞ্জির খুব অভাব। হয়তো কিছু প্রমাণপঞ্জি ছিল, সেগুলো লোকচুর অন্তরালে এখনো রয়ে গেছে। সোনারগাঁওয়ের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে গ্রন্থ লেখা হলেও পানাম সম্পর্কে নেই তেমন কিছু। তবে পানাম ও এর আশপাশে পঞ্চদশ শতক থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় পর্যন্ত এক সমৃদ্ধ জনজীবন ছিল। যার নান্দনিকতার রেশ এখনো কিছুটা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে ধ্বংসপ্রাপ্ত পানাম ও এর আশেপাশের গ্রামে।
পানামে ছিল অসংখ্য প্রাচীন ইমারত। এখানে সরু রাস্তার দুই পাশে গড়ে উঠেছিল অট্টালিকা, সরাইখানা, মসজিদ, মন্দির, মঠ, ঠাকুরঘর, গোসলখানা, কূপ, নাচঘর, খাজাঞ্চিখানা, টাকশাল, দরবার ক, গুপ্তপথ, প্রশস্ত দেয়াল, প্রমোদালয় ইত্যাদি। পানাম নগরীতে দেখা যায় ৪০০ বছরের পুরনো মঠবাড়ি। এর পশ্চিমে ইস্টইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যকুঠি (নীলকুঠি)। রয়েছে পোদ্দারবাড়ি, কাশিনাথের বাড়ি, আর্টগ্যালারিসহ অনেক প্রাচীন ভবন। তবে এখন বেশির ভাগই জীর্ণ, ভগ্নাবশেষ অবস্থায়। পানামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে পঙ্খিরাজ খাল। এ খাল পানামের গুরুত্বপূর্ণ সব ভবন ছুঁয়ে পূর্ব দিকে মেনিখালি নদ হয়ে মেঘনায় মিশেছে। খালের ওপর আদমপুর বাজারের কাছে রয়েছে মোগল আমলের সেতু (পঙ্খিরাজ সেতু)। তিনটি খিলানের ওপর নির্মিত এ সেতু ১৪ ফুট প্রশস্ত। তলদেশ থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২৮ ফুট এবং দৈর্ঘ্য ১৭৩ ফুট। এ সেতুটি কে কখন নির্মাণ করেন, তার কোনো সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি। শের শাহের আমলে নির্মিত সোনারগাঁও থেকে সিন্ধু পর্যন্ত প্রায় ৩০০ মাইলের ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাংক রোডের কিছু অস্তিত্ব পানামে আজো দৃষ্ট হয় বলে হাল আমলে তা পাকা করা হয়। সম্প্রতি সরকার সংরক্ষণের লক্ষ্যে এ সেতু দিয়ে চলাচল বন্ধ করে এর পাশে একটি বাইপাস কালভার্ট নির্মাণ করেছে।
চতুর্দশ শতকে পানাম ও এর আশপাশের গ্রামে বিকশিত হয়েছিল সমৃদ্ধ চারুকারু শিল্পের। যে শিল্পের কারণে পানামের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল উপমহাদেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে পাশ্চাত্যেও। বিশ্বখ্যাত মসলিনের আদিস্থান ছিল সোনারগাঁওয়ে। পানাম নগরী ছিল মসলিনের বিশাল আড়ং। পৃথিবীবিখ্যাত মসলিন শবনম, মলমুলখাস, আব-ই-রওয়া উৎপাদিত হতো পানাম নগরের আশপাশ ঘিরেই। জেমস টেলরের মতে, আড়ংয়ের তাঁতখানা সোনারগাঁওয়ের পানামে ছিল এবং মসলিন শিল্প ক্রয়-বিক্রয়ের এক প্রসিদ্ধ বাজার ছিল এ নগরে। ৫ মিটার প্রশস্ত ও ৬০০ মিটার দীর্ঘ একটি সড়কের দুই পাশে এক তলা, দ্বিতল ও তিনতলা দালান রয়েছে পানামে। পানামে বর্তমানে প্রায় ৪৯টি ভবন রয়েছে। তবে এগুলোর বেশির ভাগই ধ্বংসপ্রাপ্ত।
সম্প্রতি এ নগরীকে সরকারের প্রতœতত্ত্ব অধিদফতরের আওতায় আনা হয়েছে। প্রতœতত্ত্ব অধিদফতর কয়েকটি ভবন সংস্কার করলেও এখনো অনেক ভবন ধ্বংসস্তূপ। কোনোভাবে ইতিহাসের সাী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে অবকাঠামোগুলো। ভুতুড়ে পানাম নগরের ভবনগুলোর অন্ধকার কে একাকী দাঁড়ালে ভয়ে গাঁ শিউরে ওঠে।
প্রতœতত্ত্ব অধিদফতর আধুনিক পর্যটন নগরী গড়তে সম্প্রতি পানামের ভেতর দিয়ে রাস্তাটি বন্ধ করে পানামের বাইরে দিয়ে আমিনপুর হয়ে বাইপাস সড়কের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। আগামী জুনে এ কাজ শেষ হবে বলে জানান প্রতœতত্ত্ব অধিদফতরের পানাম সাইডের প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম।
তিনি জানান, এ পানামে ৪৯টি ভবনের মধ্যে ১৪টি ভবনের আংশিক সংস্কারকাজ শেষ হয়েছে। সরকারের অর্থ বরাদ্দ না থাকায় বাকি কাজ হচ্ছে না। অর্থ বরাদ্দ হলে বাকি সংস্কারকাজ শুরু হবে। তিনি বলেন, এর আগে পানামের ভেতরের রাস্তাটি বন্ধ করে স্থানীয়দের যাতায়াতের সুবিধার্থে বাইপাস সড়কের কাজ শুরু হয়েছে।
পানাম এখন সোনারগাঁওয়ের সিটি অব ব্যাবিলন। প্রতিদিনই দেশী-বিদেশী পর্যটক এখানে ভিড় জমান। প্রাচীন গৌরবগাথা ও ঐতিহ্যকে সংরণ করে পানাম নগরী ফিরে পেতে পারে অতীতের উজ্জ্বল মহিমা, হতে পারে এক অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।
No comments